ইসরায়েলের সীমানা চিহ্নিত করতে বলল ফিলিস্তিন
ইসরায়েলের সীমানা চিহ্নিত করার জন্য মার্কিন প্রশাসন ও ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। শান্তি আলোচনায় ফিরে আসতে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কোনো শর্ত আছে কি না—ওয়াশিংটন জানতে চাওয়ার পর গতকাল বুধবার তারা এ কথা জানিয়েছে।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইয়াসির আবেদ রাব্বো বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ এবং মার্কিন প্রশাসন ইসরায়েলের সীমানা নির্ধারণ করে একটি মানচিত্র আমাদের দিক, যার ভিত্তিতে তারা আমাদের কাছ থেকে স্বীকৃতি চায়। এটাই আমাদের আনুষ্ঠানিক দাবি।’
গত সোমবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ যদি ইসরায়েলকে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, তাহলে আলোচনা শুরুর জন্য যা করা প্রয়োজন, তা তিনি করবেন। কিন্তু এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ফিলিস্তিনিরা জানান, শান্তি আলোচনার সঙ্গে এই দাবির কোনো সম্পর্ক নেই।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘ফিলিস্তিনি নেতারা তাঁদের জনগণকে যদি দ্ব্যর্থহীনভাবে জানান, তাঁরা ইসরায়েলকে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন, তাহলে আমি আমার মন্ত্রিপরিষদের কাছে বসতি স্থাপনের ওপর আরেকটি স্থগিতাদেশের প্রস্তাব করতে রাজি আছি।’
নেতানিয়াহুর কাছ থেকে এই প্রস্তাব আসার পর শান্তি আলোচনার মধ্যস্থতাকারী যুক্তরাষ্ট্রই ফিলিস্তিনিদের কাছে জানতে চেয়েছিল, তাদের তরফে কোনো প্রস্তাব আছে কি না। এরই জবাবে ইসরায়েলের সীমানা চিহ্নিতকরণের দাবি জানিয়েছেন ফিলিস্তিনিরা।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত মাসে ওয়াশিংটনে শুরু হওয়া ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সরাসরি শান্তি আলোচনা টিকিয়ে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে পশ্চিম তীরের ইসরায়েলি বসতি স্থাপন। আলোচনা শুরুর সময় পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের কাজ সাময়িকভাবে স্থগিত রেখেছিল ইসরায়েল। গত ২৬ সেপ্টেম্বর ওই স্থগিতাদেশের মেয়াদ শেষ হয়।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইয়াসির আবেদ রাব্বো বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, ‘ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ এবং মার্কিন প্রশাসন ইসরায়েলের সীমানা নির্ধারণ করে একটি মানচিত্র আমাদের দিক, যার ভিত্তিতে তারা আমাদের কাছ থেকে স্বীকৃতি চায়। এটাই আমাদের আনুষ্ঠানিক দাবি।’
গত সোমবার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ যদি ইসরায়েলকে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, তাহলে আলোচনা শুরুর জন্য যা করা প্রয়োজন, তা তিনি করবেন। কিন্তু এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে ফিলিস্তিনিরা জানান, শান্তি আলোচনার সঙ্গে এই দাবির কোনো সম্পর্ক নেই।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘ফিলিস্তিনি নেতারা তাঁদের জনগণকে যদি দ্ব্যর্থহীনভাবে জানান, তাঁরা ইসরায়েলকে ইহুদি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন, তাহলে আমি আমার মন্ত্রিপরিষদের কাছে বসতি স্থাপনের ওপর আরেকটি স্থগিতাদেশের প্রস্তাব করতে রাজি আছি।’
নেতানিয়াহুর কাছ থেকে এই প্রস্তাব আসার পর শান্তি আলোচনার মধ্যস্থতাকারী যুক্তরাষ্ট্রই ফিলিস্তিনিদের কাছে জানতে চেয়েছিল, তাদের তরফে কোনো প্রস্তাব আছে কি না। এরই জবাবে ইসরায়েলের সীমানা চিহ্নিতকরণের দাবি জানিয়েছেন ফিলিস্তিনিরা।
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় গত মাসে ওয়াশিংটনে শুরু হওয়া ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সরাসরি শান্তি আলোচনা টিকিয়ে রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে পশ্চিম তীরের ইসরায়েলি বসতি স্থাপন। আলোচনা শুরুর সময় পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের কাজ সাময়িকভাবে স্থগিত রেখেছিল ইসরায়েল। গত ২৬ সেপ্টেম্বর ওই স্থগিতাদেশের মেয়াদ শেষ হয়।
No comments