৮৫ সার্ভেয়ার ৩০ দালালের নিয়ন্ত্রণে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর by উৎপল রায়
৮৫ সার্ভেয়ার ও ৩০ দালালের নিয়ন্ত্রণে ভূমি বোর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর। সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তার ফাঁক গলিয়ে তারা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অধিদপ্তরের আগাগোড়া সব। আর তাদের কারণে অধিদপ্তরে আসা সেবা প্রত্যাশীরা হচ্ছেন হয়রানির শিকার। নানাভাবে হচ্ছেন হেনস্তা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ অবস্থা আর বেশি দিন থাকবে না। দালালদের হাত থেকে রক্ষা পেতে অচিরেই কক্ষে কক্ষে লাগানো হবে সিসি ক্যামেরা। এ ছাড়া কর্মকর্তা, কর্মচারীদের কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্য থাকবে মোবাইল ট্র্যাকিং ও ই-হাজিরার ব্যবস্থা।
সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের ৮৫ সার্ভেয়ার ও ৩০ দালাল নিয়ন্ত্রণ করছে এখানকার সবকিছু। এদের সহযোগিতা করছে কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারী। সূত্র জানিয়েছে, আগে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের কার্যালয়ের ভেতরেই চলতো সার্ভেয়ার, দালালদের অনৈতিক কার্যক্রম। কিন্তু সিসি ক্যামেরা ও ভবনের নিরাপত্তা বাড়ানোর পর তারাও অবলম্বন করছে বিভিন্ন কৌশল। এক্ষেত্রে মোবাইল ফোন তাদের কাজকে করেছে অনেক সহজ। ফলে দালালদের কৌশল পাল্টালেও পাল্টায়নি ভুক্তভোগীদের হয়রানি ও হেনস্তার চিত্র।
ভূমি সংক্রান্ত কাজে আসা এখানকার কয়েকজন ভুক্তভোগী বলেন, যতই আধুনিকীকরণ ও নিরাপত্তা বাড়ানো হোক, গুরুত্বপূর্ণ এই শাখার সেবা পাওয়া যতদিন না আরও সহজ হবে ততদিন এখানে দালালসহ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অনৈতিক কার্যকলাপ চলতেই থাকবে। মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর মৌজার জন্য পর্চা খতিয়ান নিতে আসা আফজাল হোসেন বলেন, আমি যতবার এখানে ভূমি সংক্রান্ত কাজে এসেছি ততবারই দালালদের সহযোগিতা নিতে বাধ্য হয়েছি। এ ছাড়া উপায়ও নেই। জমির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে যে কাজ অফিসিয়ালি দুদিন তিন দিনে হয়, এখানকার সার্ভেয়ার ও দালালদের কিছু টাকা ধরিয়ে দিলে সেই কাজ মাত্র এক দু’ঘণ্টায় করে নেয়া যায়। তিনি বলেন, আগে দেখতাম দালালরা কার্যালয়ের ভেতরেই বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে সামনাসামনি করতেন। কিন্তু এখন সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। ভবনের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। ফলে তাদের কৌশলও পাল্টেছে। এখন বেশির ভাগ কাজ তারা মোবাইল ফোনে সেরে নেয়।
মো. আনিছুর রহমান তুষার (৪০)। ভিজিটিং কার্ড দিয়ে নিজের পরিচয় দেন সার্ভেয়ার হিসেবে। সেবা গ্রহীতা সেজে তার সঙ্গে কথা বলতেই অনায়াসে রাজি হয়ে যান তুষার। বলেন, চারদিকে সিসি ক্যামেরা। আড়ালে আসেন। আড়ালে গিয়ে কথোপকথনের মাধ্যমে আগে জেনে নেন সেবা গ্রহীতার কাজের ধরন ও আর্থিক অবস্থা। সব বুঝে নেয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন রেকর্ড রুমের কাশেম ও স্টোর রুমের সাত্তারের সঙ্গে। কথা বলার পর জানান, যে কোন কাজ হয়ে যাবে নিমিষেই। অফিসিয়ালি যে কাজ দুদিন সময় নেয়া হবে, সেই কাজ তিনি করে দেবেন মাত্র দু’ঘণ্টায়। কিন্তু তার জন্য নির্ধারিত অর্থের বাইরে তাকে বেশি অর্থ দিতে হবে। এ টাকার ভাগ দিতে হবে বেশ কয়েকজনকে। তিনি বলেন, কাজের সুবিধার্থে এখানকার অনেক সার্ভেয়ারই এখন ভিজিটিং কার্ড ব্যবহার করেন। তাদের মূল কাজ বিভিন্ন এলাকায় জরিপ করা হলেও এখানে আসা সেবা গ্রহীতাদেরও অর্থের বিনিময়ে তারা সহযোগিতা করেন বলে জানান তুষার। বাবুল মিয়া (৪০), মো. আলী (৩৮), আবুল কাশেম (৫৫), মন্টু মিয়া (৫০) নামে কয়েকজন দালালের সঙ্গে কথা হয় ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মূল ফটকের সামনে। অকপটে তারা স্বীকার করেন সবকিছু। জানান, আগে ভবনের সব জায়গায় তাদের অবাধ যাতায়াত ছিল। কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সঙ্গেও অফিসে বসেই কথা বলা যেতো। প্রয়োজনীয় লেনদেনও সেখানেই সারা হতো। কিন্তু সিসি ক্যামেরা বসানো ও ভবনের নিরাপত্তা বাড়ানোয় এখন ভেতরে যেতে সমস্যা। তবে, কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন আগের মতোই। তারা জানান, মূল ফটক থেকেই অনুসরণ করেন ভূমি সংক্রান্ত সেবা প্রত্যাশীর। কার্যালয়ের ভেতরে থাকা কর্মচারীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলে বুঝে নেন সেবা প্রত্যাশীর কাজটা কি? তার আর্থিক অবস্থান কি? এরপর ফুসলিয়ে ও কৌশলে সেবা প্রত্যাশীকে নিয়ে আসেন বাইরে। সেখানেই চলে কথাবার্তা। ভুক্তভোগীকে লোভ দেখানো হয় দ্রুত কাজ করিয়ে দেয়ার। একপর্যায়ে রাজি হলে চলে লেনদেন সংক্রান্ত আলাপ। এরপরই সিগন্যাল চলে যায় ভেতরে কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে। পরে মোবাইল ফোনে কথা বলে কাজ ও টাকা ভাগাভাগির আলোচনা সেরে নেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের দায়িত্বরতদের সঙ্গে। দালাল বাবুল মিয়া বলেন, এখন কাজের সময় ভেতরে সিগন্যাল চলে যায়। পরে ফোনেই কাজ সারি। কিন্তু সবাইকে ভাগ দিয়াই করি। রেকর্ড রুমে টাকা দিই। পিয়নেরে টাকা দিই, পুলিশ আনসাররে টাকা দিই। সবাইকে ‘ম্যানেজ’ করেই এ কাজ করি আমরা।
তেজগাঁওয়ের ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে তারা দাবি করেন, বর্তমানে এখানে সেবা নিতে আসা সাধারণদের হয়রানি অনেক কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে দালাল, সার্ভেয়ার ও অসাধু কর্মকর্তাদের দৌরাত্ম্য। ভূমির রেকর্ড ও জরিপ প্রাপ্তি আগের চেয়ে কিছুটা সহজ ও ডিজিটালাইজড করা হলেও অনেকে দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ হওয়ার প্রলোভনে পড়ে মূলত দালালদের খপ্পরে পড়েন। এ বিষয়ে কার্যালয় থেকে নোটিশ জারির মাধ্যমে বারবার নির্দেশনা দেয়া হলেও তারা এসব নির্দেশনা মানছে না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবদুল জলিল মানবজমিনকে বলেন, এখানকার কিছু অসাধু কর্মকর্তা, কর্মচারী ও দালালদের কারণে সাধারণ মানুষদের হয়রানি হয়।
তবে, এ সংখ্যা অনেক কমেছে। বর্তমানে এখানকার অবস্থা অনেক ভাল। আরও ভাল করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি। কিছুদিনের মধ্যেই এই কার্যালয় ডিজিটালাইজেশন করা হবে। কর্মকর্তা কর্মচারীদের কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্য প্রতিটি কক্ষে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া ই হাজিরা, মোবাইল ট্র্যাকিংসহ আরও কিছু বিষয় প্রক্রিয়াধানীন রয়েছে। আবদুল জলিল আরও বলেন, সাধারণত দ্রুত কাজ পাওয়ার আশায় সেবা গ্রহীতারা দালালদের খপ্পরে পড়েন। তারা যেন এ পন্থায় না যান সেজন্য হেল্প ডেস্কের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
সরেজমিন অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের ৮৫ সার্ভেয়ার ও ৩০ দালাল নিয়ন্ত্রণ করছে এখানকার সবকিছু। এদের সহযোগিতা করছে কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও কর্মচারী। সূত্র জানিয়েছে, আগে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের কার্যালয়ের ভেতরেই চলতো সার্ভেয়ার, দালালদের অনৈতিক কার্যক্রম। কিন্তু সিসি ক্যামেরা ও ভবনের নিরাপত্তা বাড়ানোর পর তারাও অবলম্বন করছে বিভিন্ন কৌশল। এক্ষেত্রে মোবাইল ফোন তাদের কাজকে করেছে অনেক সহজ। ফলে দালালদের কৌশল পাল্টালেও পাল্টায়নি ভুক্তভোগীদের হয়রানি ও হেনস্তার চিত্র।
ভূমি সংক্রান্ত কাজে আসা এখানকার কয়েকজন ভুক্তভোগী বলেন, যতই আধুনিকীকরণ ও নিরাপত্তা বাড়ানো হোক, গুরুত্বপূর্ণ এই শাখার সেবা পাওয়া যতদিন না আরও সহজ হবে ততদিন এখানে দালালসহ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অনৈতিক কার্যকলাপ চলতেই থাকবে। মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইর মৌজার জন্য পর্চা খতিয়ান নিতে আসা আফজাল হোসেন বলেন, আমি যতবার এখানে ভূমি সংক্রান্ত কাজে এসেছি ততবারই দালালদের সহযোগিতা নিতে বাধ্য হয়েছি। এ ছাড়া উপায়ও নেই। জমির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে যে কাজ অফিসিয়ালি দুদিন তিন দিনে হয়, এখানকার সার্ভেয়ার ও দালালদের কিছু টাকা ধরিয়ে দিলে সেই কাজ মাত্র এক দু’ঘণ্টায় করে নেয়া যায়। তিনি বলেন, আগে দেখতাম দালালরা কার্যালয়ের ভেতরেই বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে সামনাসামনি করতেন। কিন্তু এখন সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। ভবনের নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। ফলে তাদের কৌশলও পাল্টেছে। এখন বেশির ভাগ কাজ তারা মোবাইল ফোনে সেরে নেয়।
মো. আনিছুর রহমান তুষার (৪০)। ভিজিটিং কার্ড দিয়ে নিজের পরিচয় দেন সার্ভেয়ার হিসেবে। সেবা গ্রহীতা সেজে তার সঙ্গে কথা বলতেই অনায়াসে রাজি হয়ে যান তুষার। বলেন, চারদিকে সিসি ক্যামেরা। আড়ালে আসেন। আড়ালে গিয়ে কথোপকথনের মাধ্যমে আগে জেনে নেন সেবা গ্রহীতার কাজের ধরন ও আর্থিক অবস্থা। সব বুঝে নেয়ার পর সঙ্গে সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলেন রেকর্ড রুমের কাশেম ও স্টোর রুমের সাত্তারের সঙ্গে। কথা বলার পর জানান, যে কোন কাজ হয়ে যাবে নিমিষেই। অফিসিয়ালি যে কাজ দুদিন সময় নেয়া হবে, সেই কাজ তিনি করে দেবেন মাত্র দু’ঘণ্টায়। কিন্তু তার জন্য নির্ধারিত অর্থের বাইরে তাকে বেশি অর্থ দিতে হবে। এ টাকার ভাগ দিতে হবে বেশ কয়েকজনকে। তিনি বলেন, কাজের সুবিধার্থে এখানকার অনেক সার্ভেয়ারই এখন ভিজিটিং কার্ড ব্যবহার করেন। তাদের মূল কাজ বিভিন্ন এলাকায় জরিপ করা হলেও এখানে আসা সেবা গ্রহীতাদেরও অর্থের বিনিময়ে তারা সহযোগিতা করেন বলে জানান তুষার। বাবুল মিয়া (৪০), মো. আলী (৩৮), আবুল কাশেম (৫৫), মন্টু মিয়া (৫০) নামে কয়েকজন দালালের সঙ্গে কথা হয় ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মূল ফটকের সামনে। অকপটে তারা স্বীকার করেন সবকিছু। জানান, আগে ভবনের সব জায়গায় তাদের অবাধ যাতায়াত ছিল। কর্মকর্তা, কর্মচারীদের সঙ্গেও অফিসে বসেই কথা বলা যেতো। প্রয়োজনীয় লেনদেনও সেখানেই সারা হতো। কিন্তু সিসি ক্যামেরা বসানো ও ভবনের নিরাপত্তা বাড়ানোয় এখন ভেতরে যেতে সমস্যা। তবে, কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন আগের মতোই। তারা জানান, মূল ফটক থেকেই অনুসরণ করেন ভূমি সংক্রান্ত সেবা প্রত্যাশীর। কার্যালয়ের ভেতরে থাকা কর্মচারীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলে বুঝে নেন সেবা প্রত্যাশীর কাজটা কি? তার আর্থিক অবস্থান কি? এরপর ফুসলিয়ে ও কৌশলে সেবা প্রত্যাশীকে নিয়ে আসেন বাইরে। সেখানেই চলে কথাবার্তা। ভুক্তভোগীকে লোভ দেখানো হয় দ্রুত কাজ করিয়ে দেয়ার। একপর্যায়ে রাজি হলে চলে লেনদেন সংক্রান্ত আলাপ। এরপরই সিগন্যাল চলে যায় ভেতরে কার্যালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তরে। পরে মোবাইল ফোনে কথা বলে কাজ ও টাকা ভাগাভাগির আলোচনা সেরে নেন সংশ্লিষ্ট দপ্তরের দায়িত্বরতদের সঙ্গে। দালাল বাবুল মিয়া বলেন, এখন কাজের সময় ভেতরে সিগন্যাল চলে যায়। পরে ফোনেই কাজ সারি। কিন্তু সবাইকে ভাগ দিয়াই করি। রেকর্ড রুমে টাকা দিই। পিয়নেরে টাকা দিই, পুলিশ আনসাররে টাকা দিই। সবাইকে ‘ম্যানেজ’ করেই এ কাজ করি আমরা।
তেজগাঁওয়ের ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বললে তারা দাবি করেন, বর্তমানে এখানে সেবা নিতে আসা সাধারণদের হয়রানি অনেক কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে দালাল, সার্ভেয়ার ও অসাধু কর্মকর্তাদের দৌরাত্ম্য। ভূমির রেকর্ড ও জরিপ প্রাপ্তি আগের চেয়ে কিছুটা সহজ ও ডিজিটালাইজড করা হলেও অনেকে দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ হওয়ার প্রলোভনে পড়ে মূলত দালালদের খপ্পরে পড়েন। এ বিষয়ে কার্যালয় থেকে নোটিশ জারির মাধ্যমে বারবার নির্দেশনা দেয়া হলেও তারা এসব নির্দেশনা মানছে না। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবদুল জলিল মানবজমিনকে বলেন, এখানকার কিছু অসাধু কর্মকর্তা, কর্মচারী ও দালালদের কারণে সাধারণ মানুষদের হয়রানি হয়।
তবে, এ সংখ্যা অনেক কমেছে। বর্তমানে এখানকার অবস্থা অনেক ভাল। আরও ভাল করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি। কিছুদিনের মধ্যেই এই কার্যালয় ডিজিটালাইজেশন করা হবে। কর্মকর্তা কর্মচারীদের কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্য প্রতিটি কক্ষে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। এ ছাড়া ই হাজিরা, মোবাইল ট্র্যাকিংসহ আরও কিছু বিষয় প্রক্রিয়াধানীন রয়েছে। আবদুল জলিল আরও বলেন, সাধারণত দ্রুত কাজ পাওয়ার আশায় সেবা গ্রহীতারা দালালদের খপ্পরে পড়েন। তারা যেন এ পন্থায় না যান সেজন্য হেল্প ডেস্কের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
No comments