গন্তব্য এখন দরজির বাড়ি by তাসনীম হাসান
সেন্ট্রাল প্লাজার একটি দোকানে পোশাকের মাপ নিচ্ছেন দরজি |
ঈদের
পোশাকে নতুনত্ব কে না চায়! তাই গৎবাঁধা বাদ দিয়ে নিজস্ব নকশায় পোশাক
বানাতে চান অনেকেই। তাঁদের গন্তব্য এখন দরজিবাড়ি। চলছে শেষ মুহূর্তের
ফরমায়েশ (অর্ডার) নেওয়া।
নগরের সেন্ট্রাল প্লাজা, নিউমার্কেট, ষোলশহর শপিং কমপ্লেক্স, মিমি সুপার মার্কেট, টেরিবাজার, আমিন সেন্টারসহ বিভিন্ন মার্কেটের দরজি দোকানগুলোতে দেখা গেছে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। অবিরাম ঘুরছে সেলাইযন্ত্র। চার থেকে পাঁচ রমজানের পর এই ব্যস্ততা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। কিছু কিছু দোকানে এখনই ফরমায়েশ নেওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। অবশ্য বেশির ভাগ দোকানেই ১৫ রোজা পর্যন্ত কাপড় দেওয়া যাবে।
নগরের ষোলশহর শপিং কমপ্লেক্সে ফরমায়েশ দিতে এসেছেন বিশ্ববিদ্যালয়–পড়ুয়া ফারহানা শারমিন। তিনি বলেন, ‘এবার ঈদে আমার চাই গোড়ালি ছুঁই ছুঁই কামিজের সঙ্গে পালোজ্জো। এই নকশায় পোশাকের ফরমায়েশ দিলাম।’
শুধু শারমিন নন, এ রকম নিজস্ব নকশায় পোশাক বানাতে দরজিবাড়িতে ছুটছেন কিশোরী ও তরুণীরা। তাদের কেউ ক্যাটালগ দেখে ডিজাইন দিচ্ছেন, কেউ কেউ আবার নিজের মতো নকশা দিচ্ছেন পোশাকের।
দরজিরা জানালেন, গতবারের মতো এবারও আনারকলি ও জিপসির কদর রয়েছে। তবে পাশাপাশি গাউন, সারারা ও প্লাজো ডিজাইনও চলছে। ঈদের দিন গরমের পাশাপাশি বৃষ্টির সম্ভাবনাকে সামনে রেখে সুতি আর লিলেনের পাশাপাশি জর্জেট কাপড়ের চল বেশি এবার।
মিমি সুপার মার্কেটের পাপ্পু টেইলার্সের কারিগর প্রণব তালুকদার বলেন, গোড়ালি পর্যন্ত কামিজের চল রয়েছে এবারও। পাশাপাশি বড় ঝুলের কামিজ বানাচ্ছেন অনেকে।
সালোয়ারের মধ্যে বেশি চলছে পালোজ্জা ধাঁচের প্যান্ট। এ ছাড়া কুচি সালোয়ার ও চুড়িদারও বানিয়ে নিচ্ছেন অনেকে। গরমের কথা বিবেচনা করে কিশোরীদের অনেকেই পালোজ্জা প্যান্টের সঙ্গে খাটো কামিজ ও টপস সেলাই করছে।
তিনি আরও বলেন, কামিজ আর ব্লাউজের গলা হিসেবে গোল, কলার, ভিসহ সব ধরনের কাট এবারও চলছে।
দরদাম: স্থান ও দোকানভেদে সেলাইয়ের দরদাম ভিন্ন। টেরিবাজারের কৃষ্ণা টেইলার্সের কাটিং মাস্টার মোহাম্মদ ইসলাম জানালেন, সাধারণ কাটের সালোয়ার-কামিজের খরচ ৪৫০ টাকা। নকশা ও ছাঁটের ওপর নির্ভর করে জিপসি সেলাইয়ের দাম ধরা হয়েছে ১০০০ টাকা। আর আনারকলি ও গাউনের ডিজাইনে পোশাক তৈরি করতে খরচ পড়বে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত। চাঁদরাত পর্যন্ত চলবে কাপড় ডেলিভারি।
এ তো গেল মেয়েদের সেলাইয়ের কথা। ছেলেরাও পিছিয়ে নেই পোশাক বানানোতে। তাদের বেশির ভাগই পাঞ্জাবি আর পায়জামা বানাচ্ছেন। তবে অনেকেই শার্ট-প্যান্ট সেলাই করে নিচ্ছেন। মিমি সুপার মার্কেটের চ্যান্সেলর টেইলার্সের তত্ত্বাবধায়ক মো. আবুল কাশেম জানান, ‘সাধারণ শার্ট ও পাঞ্জাবির জন্য ৪৫০ টাকা। প্যান্টের ক্ষেত্রে ৫০০ টাকা করে নিচ্ছি। তবে শেরোয়ানি কাট পাঞ্জাবির ক্ষেত্রে দাম নিচ্ছি ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত।’
নগরের সেন্ট্রাল প্লাজা, নিউমার্কেট, ষোলশহর শপিং কমপ্লেক্স, মিমি সুপার মার্কেট, টেরিবাজার, আমিন সেন্টারসহ বিভিন্ন মার্কেটের দরজি দোকানগুলোতে দেখা গেছে ব্যস্ত সময় পার করছেন কারিগরেরা। অবিরাম ঘুরছে সেলাইযন্ত্র। চার থেকে পাঁচ রমজানের পর এই ব্যস্ততা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। কিছু কিছু দোকানে এখনই ফরমায়েশ নেওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। অবশ্য বেশির ভাগ দোকানেই ১৫ রোজা পর্যন্ত কাপড় দেওয়া যাবে।
নগরের ষোলশহর শপিং কমপ্লেক্সে ফরমায়েশ দিতে এসেছেন বিশ্ববিদ্যালয়–পড়ুয়া ফারহানা শারমিন। তিনি বলেন, ‘এবার ঈদে আমার চাই গোড়ালি ছুঁই ছুঁই কামিজের সঙ্গে পালোজ্জো। এই নকশায় পোশাকের ফরমায়েশ দিলাম।’
শুধু শারমিন নন, এ রকম নিজস্ব নকশায় পোশাক বানাতে দরজিবাড়িতে ছুটছেন কিশোরী ও তরুণীরা। তাদের কেউ ক্যাটালগ দেখে ডিজাইন দিচ্ছেন, কেউ কেউ আবার নিজের মতো নকশা দিচ্ছেন পোশাকের।
দরজিরা জানালেন, গতবারের মতো এবারও আনারকলি ও জিপসির কদর রয়েছে। তবে পাশাপাশি গাউন, সারারা ও প্লাজো ডিজাইনও চলছে। ঈদের দিন গরমের পাশাপাশি বৃষ্টির সম্ভাবনাকে সামনে রেখে সুতি আর লিলেনের পাশাপাশি জর্জেট কাপড়ের চল বেশি এবার।
মিমি সুপার মার্কেটের পাপ্পু টেইলার্সের কারিগর প্রণব তালুকদার বলেন, গোড়ালি পর্যন্ত কামিজের চল রয়েছে এবারও। পাশাপাশি বড় ঝুলের কামিজ বানাচ্ছেন অনেকে।
সালোয়ারের মধ্যে বেশি চলছে পালোজ্জা ধাঁচের প্যান্ট। এ ছাড়া কুচি সালোয়ার ও চুড়িদারও বানিয়ে নিচ্ছেন অনেকে। গরমের কথা বিবেচনা করে কিশোরীদের অনেকেই পালোজ্জা প্যান্টের সঙ্গে খাটো কামিজ ও টপস সেলাই করছে।
তিনি আরও বলেন, কামিজ আর ব্লাউজের গলা হিসেবে গোল, কলার, ভিসহ সব ধরনের কাট এবারও চলছে।
দরদাম: স্থান ও দোকানভেদে সেলাইয়ের দরদাম ভিন্ন। টেরিবাজারের কৃষ্ণা টেইলার্সের কাটিং মাস্টার মোহাম্মদ ইসলাম জানালেন, সাধারণ কাটের সালোয়ার-কামিজের খরচ ৪৫০ টাকা। নকশা ও ছাঁটের ওপর নির্ভর করে জিপসি সেলাইয়ের দাম ধরা হয়েছে ১০০০ টাকা। আর আনারকলি ও গাউনের ডিজাইনে পোশাক তৈরি করতে খরচ পড়বে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত। চাঁদরাত পর্যন্ত চলবে কাপড় ডেলিভারি।
এ তো গেল মেয়েদের সেলাইয়ের কথা। ছেলেরাও পিছিয়ে নেই পোশাক বানানোতে। তাদের বেশির ভাগই পাঞ্জাবি আর পায়জামা বানাচ্ছেন। তবে অনেকেই শার্ট-প্যান্ট সেলাই করে নিচ্ছেন। মিমি সুপার মার্কেটের চ্যান্সেলর টেইলার্সের তত্ত্বাবধায়ক মো. আবুল কাশেম জানান, ‘সাধারণ শার্ট ও পাঞ্জাবির জন্য ৪৫০ টাকা। প্যান্টের ক্ষেত্রে ৫০০ টাকা করে নিচ্ছি। তবে শেরোয়ানি কাট পাঞ্জাবির ক্ষেত্রে দাম নিচ্ছি ৮০০ থেকে ১ হাজার টাকা পর্যন্ত।’
No comments