মিরাজুলের সন্ধানে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা
মেয়েকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে নিখোঁজ মিরাজুলের স্ত্রী সখি খাতুন l প্রথম আলো |
কুষ্টিয়ায়
নিখোঁজ বিএনপি নেতা মিরাজুল হকের সন্ধান পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ
কামনা করেছেন তাঁর স্ত্রী সখি খাতুন। গতকাল শনিবার বেলা সাড়ে ১১টায়
কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবে তিনি সংবাদ সম্মেলন করেন। এতে লিখিত বক্তব্য পড়ে
শোনান মিরাজুলের ছোট ভাই মেজবাউর রহমান।
৪ জুন রাতে কুমারখালী উপজেলার জয়নাবাদ এলাকার নিজ ইটভাটা থেকে শহরের বাড়িতে ফেরার পথে মিরাজুল নিখোঁজ হন। মিরাজুল উপজেলার চাপড়া ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এ ঘটনায় ৫ জুন মিরাজুলের স্ত্রী কুমারখালী থানায় একটি জিডি ও পরদিন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে অপহরণের মামলা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে মেজবাউর রহমান বলেন, পৌরসভার দিন হাজিরার শ্রমিক থেকে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য বদলে বিত্তশালী হয়ে ওঠা মিরাজুলকে এলাকার সবাই ভালোবাসেন। তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। ইউনিয়ন বিএনপির একটি পদও পান। তাঁর ঘনিষ্ঠ কয়েকজন ব্যবসায়িক অংশীদার তাঁর এ উত্থানকে ভালোভাবে নেননি।
মেজবাউর অভিযোগ করেন, আগামী নির্বাচনে কুমারখালীর চাপড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছিলেন মিরাজুল। তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার কোহিনুরও চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে চাইছিলেন। অর্থ আর অতিরিক্ত জনপ্রিয়তার কারণেই তাঁর ভাইকে অপহরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, মিরাজুল নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে কোহিনুর, তাঁর ভাই আলতাব মাস্টার ও চাচাতো ভাই শাহজাহান গা ঢাকা দিয়েছেন। তাঁদের মুঠোফোনও বন্ধ রয়েছে। সন্দেহভাজন হিসেবে মামলায় মিরাজুলের ঘনিষ্ঠ কোহিনুর, শাহজাহান ও আলতাবের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিবুল হক বলেন, দুজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের রিমান্ড চাওয়া হবে। ওসি আরও জানান, মিরাজুল লেখাপড়া জানতেন না। তাঁর সব টাকা পার্টনারদের (ব্যবসায়িক অংশীদার) কাছে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। ধারণা করা হচ্ছে, পার্টনাররা এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন। কোহিনুর পলাতক রয়েছেন। কোহিনুরসহ অন্যদের ধরার জন্য পুলিশ কাজ করছে।
৪ জুন রাতে কুমারখালী উপজেলার জয়নাবাদ এলাকার নিজ ইটভাটা থেকে শহরের বাড়িতে ফেরার পথে মিরাজুল নিখোঁজ হন। মিরাজুল উপজেলার চাপড়া ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। এ ঘটনায় ৫ জুন মিরাজুলের স্ত্রী কুমারখালী থানায় একটি জিডি ও পরদিন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে অপহরণের মামলা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে মেজবাউর রহমান বলেন, পৌরসভার দিন হাজিরার শ্রমিক থেকে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজের ভাগ্য বদলে বিত্তশালী হয়ে ওঠা মিরাজুলকে এলাকার সবাই ভালোবাসেন। তিনি বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। ইউনিয়ন বিএনপির একটি পদও পান। তাঁর ঘনিষ্ঠ কয়েকজন ব্যবসায়িক অংশীদার তাঁর এ উত্থানকে ভালোভাবে নেননি।
মেজবাউর অভিযোগ করেন, আগামী নির্বাচনে কুমারখালীর চাপড়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার ঘোষণা দিয়েছিলেন মিরাজুল। তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার কোহিনুরও চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করতে চাইছিলেন। অর্থ আর অতিরিক্ত জনপ্রিয়তার কারণেই তাঁর ভাইকে অপহরণ করা হয়েছে। তিনি বলেন, মিরাজুল নিখোঁজ হওয়ার পর থেকে কোহিনুর, তাঁর ভাই আলতাব মাস্টার ও চাচাতো ভাই শাহজাহান গা ঢাকা দিয়েছেন। তাঁদের মুঠোফোনও বন্ধ রয়েছে। সন্দেহভাজন হিসেবে মামলায় মিরাজুলের ঘনিষ্ঠ কোহিনুর, শাহজাহান ও আলতাবের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিবুল হক বলেন, দুজন সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের রিমান্ড চাওয়া হবে। ওসি আরও জানান, মিরাজুল লেখাপড়া জানতেন না। তাঁর সব টাকা পার্টনারদের (ব্যবসায়িক অংশীদার) কাছে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। ধারণা করা হচ্ছে, পার্টনাররা এ ঘটনা ঘটিয়ে থাকতে পারেন। কোহিনুর পলাতক রয়েছেন। কোহিনুরসহ অন্যদের ধরার জন্য পুলিশ কাজ করছে।
No comments