রাজ্জাককে দ্রুত ফেরত পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা
আবদুর রাজ্জাক : ছবির সূত্র—বিজিপির ফেসবুক পেজ |
মিয়ানমার
বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) হাতে অপহৃত বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের
(বিজিবি) নায়েক আবদুর রাজ্জাককে দ্রুত ফেরত আনার ব্যাপারে অনিশ্চয়তা দেখা
দিয়েছে। মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ বলছে, দেশটির জলসীমায় অবৈধ অনুপ্রবেশের জন্য
তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে আজ শনিবার তাঁকে দ্রুত ফিরিয়ে
দিতে আবারও মিয়ানমারকে অনুরোধ করেছে বাংলাদেশ।
ইয়াঙ্গুনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সুফিউর রহমান আজ রাতে মিয়ানমার থেকে মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, আজ বিকেলে মিয়ানমারের নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে বৈঠকে রাজ্জাককে ফিরিয়ে দিতে মিয়ানমারকে অনুরোধ করা হয়েছে।
এদিকে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান যে কোনো সময় আব্দুর রাজ্জাককে ছাড়িয়ে আনার ব্যাপারে আশাবাদের কথা বলেছেন। আসাদুজ্জামান খান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘ওই বিজিবি সদস্য সুস্থ আছেন এবং তাঁকে উদ্ধারে জোর তৎপরতা চলছে। আমাদের বিজিবি তাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করছে। তারা বলছে যেকোনো সময় তাকে ছেড়ে দেবে। তবে এখনো ছাড়েনি এটি সত্য। আমাদের ফরেন মিনিস্ট্রি থেকেও তাদেরকে আমাদের মনোভাব জানানো হয়েছে এবং আমরাও ফ্লাগ মিটিংয়ের কথা বলেছি। ফ্লাগ মিটিং খুব সহসাই হবে। দুই-একদিনের মধ্যে যেকোনো সময় এর মীমাংসা হবে।’
তবে আমাদের টেকনাফ প্রতিনিধি জানান, আবদুর রাজ্জাককে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে গতকালও দুই দেশের সীমান্তরক্ষীদের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়নি।
জানতে চাইলে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আনিসুর রহমান আজ বিকেলে প্রথম আলোকে বলেন, আজও বিজিপির সঙ্গে কয়েকবার যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু বিজিপি উধবর্তন কতৃর্পক্ষের কাছ থেকে এখনো অনুমতি পায়নি বলে জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আজ রাতে প্রথম আলোকে বলেন, সুফিউর রহমান মিয়ানমারের নতুন পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে সেদেশের প্রশাসনিক রাজধানী নে পি দতে দেখা করেন। এ সময় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে জানানো হয় নায়েক আবদুর রাজ্জাক মিয়ানমারের জলসীমার ভেতরে অনুপ্রবেশ করেছেন। তাই তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এরপর তাকে বাংলাদেশের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবদুর রাজ্জাককে দ্রুত ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করেন।
এদিকে আবদুর রাজ্জাককে হাতকড়া অবস্থায় বসিয়ে রাখার ছবি প্রকাশের ব্যাপারে মিয়ানমারের কাছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তীব্র প্রতিবাদ জানান। তবে মিয়ানমারের পররাষ্ট্রসচিব এ সময় জানান, আবদুর রাজ্জাকের ছবিটি স্থানীয়ভাবে প্রচার করা হয়েছে। বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।
গত বুধবার ভোরে নায়েক আবদুর রাজ্জাককে বাংলাদেশের জলসীমা থেকে ধরে নিয়ে যায় বিজিপি সদস্যরা। ওই সময় বিজিবির সিপাহি বিপ্লব কুমার গুলিবিদ্ধ হন।
ইয়াঙ্গুনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সুফিউর রহমান আজ রাতে মিয়ানমার থেকে মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, আজ বিকেলে মিয়ানমারের নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে বৈঠকে রাজ্জাককে ফিরিয়ে দিতে মিয়ানমারকে অনুরোধ করা হয়েছে।
এদিকে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান যে কোনো সময় আব্দুর রাজ্জাককে ছাড়িয়ে আনার ব্যাপারে আশাবাদের কথা বলেছেন। আসাদুজ্জামান খান বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ‘ওই বিজিবি সদস্য সুস্থ আছেন এবং তাঁকে উদ্ধারে জোর তৎপরতা চলছে। আমাদের বিজিবি তাদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করছে। তারা বলছে যেকোনো সময় তাকে ছেড়ে দেবে। তবে এখনো ছাড়েনি এটি সত্য। আমাদের ফরেন মিনিস্ট্রি থেকেও তাদেরকে আমাদের মনোভাব জানানো হয়েছে এবং আমরাও ফ্লাগ মিটিংয়ের কথা বলেছি। ফ্লাগ মিটিং খুব সহসাই হবে। দুই-একদিনের মধ্যে যেকোনো সময় এর মীমাংসা হবে।’
তবে আমাদের টেকনাফ প্রতিনিধি জানান, আবদুর রাজ্জাককে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে গতকালও দুই দেশের সীমান্তরক্ষীদের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়নি।
জানতে চাইলে বিজিবির কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আনিসুর রহমান আজ বিকেলে প্রথম আলোকে বলেন, আজও বিজিপির সঙ্গে কয়েকবার যোগাযোগ করা হয়েছে। কিন্তু বিজিপি উধবর্তন কতৃর্পক্ষের কাছ থেকে এখনো অনুমতি পায়নি বলে জানিয়েছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আজ রাতে প্রথম আলোকে বলেন, সুফিউর রহমান মিয়ানমারের নতুন পররাষ্ট্রসচিবের সঙ্গে সেদেশের প্রশাসনিক রাজধানী নে পি দতে দেখা করেন। এ সময় বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে জানানো হয় নায়েক আবদুর রাজ্জাক মিয়ানমারের জলসীমার ভেতরে অনুপ্রবেশ করেছেন। তাই তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এরপর তাকে বাংলাদেশের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। তবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আবদুর রাজ্জাককে দ্রুত ফেরত দেওয়ার অনুরোধ করেন।
এদিকে আবদুর রাজ্জাককে হাতকড়া অবস্থায় বসিয়ে রাখার ছবি প্রকাশের ব্যাপারে মিয়ানমারের কাছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত তীব্র প্রতিবাদ জানান। তবে মিয়ানমারের পররাষ্ট্রসচিব এ সময় জানান, আবদুর রাজ্জাকের ছবিটি স্থানীয়ভাবে প্রচার করা হয়েছে। বিশেষ কোনো উদ্দেশ্য ছিল না।
গত বুধবার ভোরে নায়েক আবদুর রাজ্জাককে বাংলাদেশের জলসীমা থেকে ধরে নিয়ে যায় বিজিপি সদস্যরা। ওই সময় বিজিবির সিপাহি বিপ্লব কুমার গুলিবিদ্ধ হন।
No comments