মাতারবাড়ী-চালিয়াতলী সড়ক, এক কিলোমিটারে যত ভোগান্তি
খানাখন্দে ভরা মাতারবাড়ী-চালিয়াতলী সড়কের এক কিলোমিটার অংশ যান চলাচলে অযোগ্য হয়ে পড়েছে |
কক্সবাজারের
মহেশখালী উপজেলার মাতারবাড়ী-চালিয়াতলী সড়কের এক কিলোমিটারের ভোগান্তি
বেড়েই চলেছে। খানাখন্দে ভরা ওই অংশে এখন কাদা-পানিতে একাকার।
গত সোমবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের এক কিলোমিটার খানাখন্দে ভরা। সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এতে ভাঙা সড়কের ওপর দিয়ে গাড়ি চলাচল তো দূরে, হেঁটে চলাও এখন দায় হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া সড়কের মাঝখানে ধারাখালের পশ্চিম পাশে পাঁচ মাস আগে ধসে পড়া কালভার্টটি এখনো সংস্কার করা হয়নি। পাশে মাটি ও বালুর বস্তা দিয়ে তৈরি বিকল্প সড়ক দিয়ে চলাচল করছে লোকজন।
স্থানীয় মগডেইল বাজারের ব্যবসায়ী আকতার হোছাইন বলেন, সড়কপথে আনতে না পেরে বিকল্প পথে মালামাল আনতে গিয়ে অতিরিক্ত পরিবহন খরচ দিতে হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরা নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সড়কটি সংস্কারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।
কালারমারছড়া ইউনিয়নের চালিয়াতলীর সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, এক কিলোমিটার সড়কের অবস্থা খুবই নাজুক। বৃষ্টি হওয়ার পর গর্তে পানি জমে যাওয়ায় এখন গাড়ি চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
উপজেলা প্রকৌশল কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চার বছর আগে সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে মাতারবাড়ী-চালিয়াতলী সড়কের চার কিলোমিটার কাঁচা সড়কের মধ্যে তিন কিলোমিটার পিচঢালাই করা হয়। পরে বাকি এক কিলোমিটার কাঁচা সড়কে তিন বছর আগে ইট বিছানো হয়। এতে ওই সড়ক দিয়ে মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ সহজেই উপজেলা সদরসহ চকরিয়া, কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম শহরে আসা-যাওয়া করে আসছিল। কিন্তু পাঁচ মাস আগে ওই সড়কের মাঝখানে একটি কালভার্ট ধসে পড়ার পাশাপাশি এক কিলোমিটার সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভেঙে গিয়ে গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় মাতারবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম ছমি উদ্দিন বলেন, সড়কটি সংস্কারের ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), উপজেলা প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ মোশাররেফ হোসেন বলেন, ইতিমধ্যে ওই সড়কটি পিচঢালাই করার জন্য কোটি ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু বরাদ্দ না পাওয়ায় সড়ক সংস্কারের ব্যাপারে দরপত্র আহ্বান করা সম্ভব হচ্ছে না। ধসে পড়া কালভার্টটি কবে সংস্কার করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী শুষ্ক মৌসুমে ওই স্থানে একটি নতুন করে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
গত সোমবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, সড়কের এক কিলোমিটার খানাখন্দে ভরা। সৃষ্টি হয়েছে বড় বড় গর্ত। এতে ভাঙা সড়কের ওপর দিয়ে গাড়ি চলাচল তো দূরে, হেঁটে চলাও এখন দায় হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া সড়কের মাঝখানে ধারাখালের পশ্চিম পাশে পাঁচ মাস আগে ধসে পড়া কালভার্টটি এখনো সংস্কার করা হয়নি। পাশে মাটি ও বালুর বস্তা দিয়ে তৈরি বিকল্প সড়ক দিয়ে চলাচল করছে লোকজন।
স্থানীয় মগডেইল বাজারের ব্যবসায়ী আকতার হোছাইন বলেন, সড়কপথে আনতে না পেরে বিকল্প পথে মালামাল আনতে গিয়ে অতিরিক্ত পরিবহন খরচ দিতে হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীরা নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সড়কটি সংস্কারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না।
কালারমারছড়া ইউনিয়নের চালিয়াতলীর সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালক মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, এক কিলোমিটার সড়কের অবস্থা খুবই নাজুক। বৃষ্টি হওয়ার পর গর্তে পানি জমে যাওয়ায় এখন গাড়ি চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
উপজেলা প্রকৌশল কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, চার বছর আগে সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয়ে মাতারবাড়ী-চালিয়াতলী সড়কের চার কিলোমিটার কাঁচা সড়কের মধ্যে তিন কিলোমিটার পিচঢালাই করা হয়। পরে বাকি এক কিলোমিটার কাঁচা সড়কে তিন বছর আগে ইট বিছানো হয়। এতে ওই সড়ক দিয়ে মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ সহজেই উপজেলা সদরসহ চকরিয়া, কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম শহরে আসা-যাওয়া করে আসছিল। কিন্তু পাঁচ মাস আগে ওই সড়কের মাঝখানে একটি কালভার্ট ধসে পড়ার পাশাপাশি এক কিলোমিটার সড়কের বিভিন্ন স্থানে ভেঙে গিয়ে গর্ত সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় মাতারবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম ছমি উদ্দিন বলেন, সড়কটি সংস্কারের ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), উপজেলা প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন দপ্তরে ধরনা দিয়েও কোনো কাজ হচ্ছে না।
জানতে চাইলে উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ মোশাররেফ হোসেন বলেন, ইতিমধ্যে ওই সড়কটি পিচঢালাই করার জন্য কোটি ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ চেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু বরাদ্দ না পাওয়ায় সড়ক সংস্কারের ব্যাপারে দরপত্র আহ্বান করা সম্ভব হচ্ছে না। ধসে পড়া কালভার্টটি কবে সংস্কার করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামী শুষ্ক মৌসুমে ওই স্থানে একটি নতুন করে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
No comments