শঙ্খপাড়ে মেয়ের জন্য মায়ের অপেক্ষা
দোহাজারী সেতুর রেলিং ভেঙে শঙ্খ নদে পড়ে যায় একটি পিকআপ ভ্যান। এ ঘটনায় নিখোঁজ হানিফার সন্ধানে নদের তীরে ছুটে যান মা নূর বানু l ছবি: প্রথম আলো |
ভোর
থেকে শঙ্খ নদের পাড়ে অপেক্ষা করছেন নূর বানু। তাঁর অশ্রুসিক্ত দুই চোখ
পানির দিকে। তাঁর এই অপেক্ষা সেজো মেয়ে হানিফা আক্তারের জন্য।
গতকাল রোববার ভোররাতে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী সেতুর রেলিং ভেঙে একটি পিকআপভ্যান নদে পড়ে গেলে হানিফা নিখোঁজ হয়।
ঈদের পরই বিয়ের কথা হানিফার। কক্সবাজারের মহেশখালীর গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিল হানিফা। সঙ্গে ছিল খালু পিকআপভ্যানের চালক কোরবান আলী ও চালকের সহযোগী। এই দুজন সাঁতরে কূলে উঠতে পারলেও হানিফা নিখোঁজ হয়।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ভোরেই ঘটনাস্থলে ছুটে যান নূর বানু। সঙ্গে তাঁর দুই মেয়ে ময়না ও সোহাগী। সোহাগী বলেন, ‘রাতে আমার খালুর সঙ্গে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয় হানিফা। রাত সাড়ে ১০টায়ও আমার সঙ্গে বোনের কথা হয়। রাত সাড়ে তিনটায় আমার খালা ফোনে জানায়, হানিফা নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়েছে।’
জানা গেছে, রাতে বহদ্দারহাট থেকে পিকআপে মালামাল তুলতে দেরি হয়ে যায়। পিকআপটি দোহাজারী পৌঁছায় রাত সোয়া তিনটার দিকে। তখন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি নদে পড়ে যায় বলে জানান উদ্ধারকাজে নিয়োজিত ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. আবদুল মালেক।
আবদুল মালেক বলেন, ‘চালক হয়তো ঝিমুচ্ছিলেন। তাই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর ডানপাশের রেলিং ভেঙে গাড়িটি নিচে পড়ে যায়। আমরা তিনজন ডুবুরি দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু প্রচণ্ড স্রোতের কারণে এখনো গাড়িটি শনাক্ত করতে পারিনি।’
ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি স্থানীয় লোকজনও উদ্ধারকাজে নেমেছেন।
গতকাল রোববার ভোররাতে চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দোহাজারী সেতুর রেলিং ভেঙে একটি পিকআপভ্যান নদে পড়ে গেলে হানিফা নিখোঁজ হয়।
ঈদের পরই বিয়ের কথা হানিফার। কক্সবাজারের মহেশখালীর গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিল হানিফা। সঙ্গে ছিল খালু পিকআপভ্যানের চালক কোরবান আলী ও চালকের সহযোগী। এই দুজন সাঁতরে কূলে উঠতে পারলেও হানিফা নিখোঁজ হয়।
দুর্ঘটনার খবর পেয়ে ভোরেই ঘটনাস্থলে ছুটে যান নূর বানু। সঙ্গে তাঁর দুই মেয়ে ময়না ও সোহাগী। সোহাগী বলেন, ‘রাতে আমার খালুর সঙ্গে বাড়ির উদ্দেশে রওনা দেয় হানিফা। রাত সাড়ে ১০টায়ও আমার সঙ্গে বোনের কথা হয়। রাত সাড়ে তিনটায় আমার খালা ফোনে জানায়, হানিফা নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়েছে।’
জানা গেছে, রাতে বহদ্দারহাট থেকে পিকআপে মালামাল তুলতে দেরি হয়ে যায়। পিকআপটি দোহাজারী পৌঁছায় রাত সোয়া তিনটার দিকে। তখন নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি নদে পড়ে যায় বলে জানান উদ্ধারকাজে নিয়োজিত ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. আবদুল মালেক।
আবদুল মালেক বলেন, ‘চালক হয়তো ঝিমুচ্ছিলেন। তাই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সেতুর ডানপাশের রেলিং ভেঙে গাড়িটি নিচে পড়ে যায়। আমরা তিনজন ডুবুরি দিয়ে চেষ্টা করেছি। কিন্তু প্রচণ্ড স্রোতের কারণে এখনো গাড়িটি শনাক্ত করতে পারিনি।’
ফায়ার সার্ভিসের পাশাপাশি স্থানীয় লোকজনও উদ্ধারকাজে নেমেছেন।
No comments