কর্ণফুলীতে তিন কিলোমিটার টানেল নির্মাণে চুক্তি
কর্ণফুলী
নদীতে দীর্ঘ তিন কিলোমিটার টানেল নির্মাণের লক্ষ্যে চায়না কমিউনিকেশন্স
কনস্ট্রাকশন কোম্পানির (সিসিসিসি) সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন করেছে বাংলাদেশ
সরকার। নয় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশে প্রথমবারের মতো নদীর তলদেশে এই
'টানেল' নির্মাণের কাজটি পেয়েছে চায়না কোম্পানিটি।
এই টানেল হবে এশিয়ান হাইওয়ে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের অংশ। সরকার বলছে, এই টানেল চালু হলে চট্টগ্রাম হবে 'ওয়ান সিটি টু টাউন'। টানেল নির্মাণে মঙ্গলবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে চায়না কমিউনিকেশন্স কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মধ্যে চুক্তি হয়।
সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং চীনের পরিবহন মন্ত্রী চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বলে সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা আবু নাসের গণমাধ্যমকে জানান। সেতু বিভাগের পক্ষে সচিব খোন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এবং সিসিসিসি প্রতিনিধি এ চুক্তিতে সই করেন।
এ টানেল নির্মাণের জন্য গত বছরের ১০ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বেইজিংয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। চীন ও হংকংয়ের দুটি প্রতিষ্ঠান প্রায় ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে টানেলের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ করে।
মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এর আগে জানিয়েছিলেন, সরকারি পর্যায়ে (জি টু জি) কর্ণফুলীর তলদেশে এই টানেল নির্মাণ করা হবে। সব ঠিক থাকলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের পর দুই লেইনের এই টানেল দিয়ে যান চলাচল করতে পারবে বলে পাশা করছেন কাদের।
এই টানেল হবে এশিয়ান হাইওয়ে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের অংশ। সরকার বলছে, এই টানেল চালু হলে চট্টগ্রাম হবে 'ওয়ান সিটি টু টাউন'। টানেল নির্মাণে মঙ্গলবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে চায়না কমিউনিকেশন্স কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ও বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মধ্যে চুক্তি হয়।
সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং চীনের পরিবহন মন্ত্রী চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বলে সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা আবু নাসের গণমাধ্যমকে জানান। সেতু বিভাগের পক্ষে সচিব খোন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এবং সিসিসিসি প্রতিনিধি এ চুক্তিতে সই করেন।
এ টানেল নির্মাণের জন্য গত বছরের ১০ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বেইজিংয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়। চীন ও হংকংয়ের দুটি প্রতিষ্ঠান প্রায় ১৪ কোটি টাকা ব্যয়ে টানেলের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ করে।
মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এর আগে জানিয়েছিলেন, সরকারি পর্যায়ে (জি টু জি) কর্ণফুলীর তলদেশে এই টানেল নির্মাণ করা হবে। সব ঠিক থাকলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের পর দুই লেইনের এই টানেল দিয়ে যান চলাচল করতে পারবে বলে পাশা করছেন কাদের।
No comments