চট্টগ্রামে সাগরে ডুবেছে প্রশিক্ষণ বিমান, নিখোঁজ পাইলট
চট্টগ্রামে
প্রশিক্ষণ চলাকালে সাগরে বিধ্বস্ত হয়ে নিখোঁজ রয়েছেন বিমানবাহিনীর এক
পাইলট সদস্য। গতকাল সোমবার সকালে এফ-৭ নামের ওই জঙ্গি বিমানটি আকাশ থেকে
নিচে সাগরে পড়ে যায়। পরে সন্ধ্যা পর্যন্ত সর্বশেষ অভিযান চালিয়েও তার কোন
খোঁজ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপক।
নিখোঁজ পাইলট সদস্যের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম তাহমিদ। তিনি এফ-৭ যুদ্ধবিমানটির পাইলট ছিলেন। তার পদবি ছিল ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট।
গতকাল এই বিষয়ে জানতে একাধিকবার চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি নিখোঁজ পাইলট তাহমিদকে উদ্ধারে চেষ্টা চলছে বলে জানান।
উইং কমান্ডার নূর-ই আলম এই ব্যাপারে বলেন, টানা ৭ ঘণ্টা ধরে চেষ্টা চলছে। সাগরের কোন জায়গায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে তা এখনও চিহ্নিত করা যায়নি। তবে এই ব্যাপারে তৎপর রয়েছে বেশ কয়েকটি দল।
তিনি আরও বলেন, দুপুর ১২টা থেকে বিমানবাহিনীর হলিকপ্টার সাগর চ্যানেলে অবস্থান করছে। পাশাপাশি নৌবাহিনী ও বন্দর প্রশাসনের জাহাজ তাকে উদ্ধারে এখন সাগরে রয়েছে।
নূর-ই আলম আরও জানান, গতকাল সোমবার সকালে পতেঙ্গা জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে বিমানটি আকাশে উড়ে। এক ঘণ্টা প্রশিক্ষণের পর সাড়ে ১১টা থেকে বিমানের পাইলট কোন ধরনের সংকেত না দেয়ায় তাদের নিয়ন্ত্রণে কক্ষে এই সংক্রান্ত বার্তা আসা বন্ধ হয়ে যায়। সাগরের সর্বশেষ পাঠানো বার্তার আশাপাশের অন্তত ১০ কিলোমিটারের মধ্যে তল্লাশি চালাচ্ছে জাহাজ ও হেলিকাপ্টারগুলো।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের গত ১৩ই মে একইভাবে উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জরুরি অবতরণ করতে গিয়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে বিমানবাহিনীর আরেকটি প্রশিক্ষণ হেলিকপ্টার। এই সময় শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়েতে ছিটকে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে হেলিকপ্টারটিতে আগুন ধরে যায়।
এই ঘটনায় ওই হেলিকপ্টারে পাইলট ও প্রশিক্ষণার্থীসহ ৩ জন গুরুতর আহত হন। দুর্ঘটনায় আহত হয়ে এখনও চিকিৎসাধীন স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়েত, ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার সার্জেন্ট ফেরদৌস ও পাইলট অফিসার মোহাম্মদ ফুয়াদ।
নিখোঁজ পাইলট সদস্যের পরিচয় পাওয়া গেছে। তার নাম তাহমিদ। তিনি এফ-৭ যুদ্ধবিমানটির পাইলট ছিলেন। তার পদবি ছিল ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট।
গতকাল এই বিষয়ে জানতে একাধিকবার চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি নিখোঁজ পাইলট তাহমিদকে উদ্ধারে চেষ্টা চলছে বলে জানান।
উইং কমান্ডার নূর-ই আলম এই ব্যাপারে বলেন, টানা ৭ ঘণ্টা ধরে চেষ্টা চলছে। সাগরের কোন জায়গায় বিমানটি বিধ্বস্ত হয়েছে তা এখনও চিহ্নিত করা যায়নি। তবে এই ব্যাপারে তৎপর রয়েছে বেশ কয়েকটি দল।
তিনি আরও বলেন, দুপুর ১২টা থেকে বিমানবাহিনীর হলিকপ্টার সাগর চ্যানেলে অবস্থান করছে। পাশাপাশি নৌবাহিনী ও বন্দর প্রশাসনের জাহাজ তাকে উদ্ধারে এখন সাগরে রয়েছে।
নূর-ই আলম আরও জানান, গতকাল সোমবার সকালে পতেঙ্গা জহুরুল হক ঘাঁটি থেকে বিমানটি আকাশে উড়ে। এক ঘণ্টা প্রশিক্ষণের পর সাড়ে ১১টা থেকে বিমানের পাইলট কোন ধরনের সংকেত না দেয়ায় তাদের নিয়ন্ত্রণে কক্ষে এই সংক্রান্ত বার্তা আসা বন্ধ হয়ে যায়। সাগরের সর্বশেষ পাঠানো বার্তার আশাপাশের অন্তত ১০ কিলোমিটারের মধ্যে তল্লাশি চালাচ্ছে জাহাজ ও হেলিকাপ্টারগুলো।
প্রসঙ্গত, চলতি বছরের গত ১৩ই মে একইভাবে উড্ডয়নের পর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জরুরি অবতরণ করতে গিয়ে রানওয়ে থেকে ছিটকে পড়ে বিমানবাহিনীর আরেকটি প্রশিক্ষণ হেলিকপ্টার। এই সময় শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের রানওয়েতে ছিটকে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে হেলিকপ্টারটিতে আগুন ধরে যায়।
এই ঘটনায় ওই হেলিকপ্টারে পাইলট ও প্রশিক্ষণার্থীসহ ৩ জন গুরুতর আহত হন। দুর্ঘটনায় আহত হয়ে এখনও চিকিৎসাধীন স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়েত, ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার সার্জেন্ট ফেরদৌস ও পাইলট অফিসার মোহাম্মদ ফুয়াদ।
No comments