আইএস যুক্তরাজ্যের জন্য হুমকি: ক্যামেরন
তিউনিসিয়ায়
হোটেলে গত শুক্রবারের সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় নিহত ৩৮ জনের মধ্যে ৩০জনই
যুক্তরাজ্যের পর্যটক। আর এ হামলার সঙ্গে জড়িত জঙ্গিগোষ্ঠী আইএস (ইসলামিক
স্টেট)-কে যুক্তরাজ্যের অস্তিত্বের জন্য হুমকি বলে উল্লেখ করেছেন দেশটির
প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন।
আইএস এর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে ক্যামেরন বলেন, শুধু আইএসকে পরাজিত করলে হবে না, তাদের উগ্রবাদী মতাদর্শকেও নিঃশেষ করে দিতে হবে।
রাজধানী তিউনিস থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণের সুছা এলাকার সৈকত সংলগ্ন ইম্পেরিয়াল মারহাবা হোটেলে গত শুক্রবার দুপুরে এক লোক এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে গোলাগুলিতে ওই বন্দুকধারী নিহত হয়। হামলাকারী ব্যক্তি সিরিয়া এবং ইরাকের কথিত ইসলামিক স্টেট বা আইএস এর সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়।
ওই হামলার ঘটনার পরপরই প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছিলেন, ‘সর্বোচ্চ খারাপ খবরের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।’
গতকাল রোববার বিবিসি জানায় নিহত ব্রিটিশ নাগরিকের সংখ্যা হবে কমপক্ষে ৩০ জন। ওই ঘটনায় আহত ৩৬ জনের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যুক্তরাজ্যের নাগরিক রয়েছে। হতাহত ব্যক্তিদের পরিচয় নিশ্চিতের কাজ এখনো চলছে। শুক্রবারের পর থেকে প্রায় সাড়ে তিন হাজার ব্রিটিশ পর্যটককে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
এই হামলার ঘটনাকে যুক্তরাজ্য এবং এর নাগরিকদের জন্য হুমকি হিসেবে দেখছেন প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন। তিনি বিবিসি রেডিও ফোর’স টুডেকে বলেন, ব্রিটিশ মূল্যবোধ, সমাজ ব্যবস্থা এবং জীবনাচারকে চ্যালেঞ্জ করেছে আইএস। তিনি আইএস এর উগ্রবাদী আদর্শের সঙ্গে পশ্চিমা আদর্শের লড়াইকে পুঁজিবাদের সঙ্গে সমাজতন্ত্রের যে লড়াই হয়েছে, তার সঙ্গে তুলনা করেন। ক্যামেরন মনে করেন, আইএসকে দমন করা সম্ভব, তবে সেটা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার।
আইএস এর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে ক্যামেরন বলেন, শুধু আইএসকে পরাজিত করলে হবে না, তাদের উগ্রবাদী মতাদর্শকেও নিঃশেষ করে দিতে হবে।
রাজধানী তিউনিস থেকে প্রায় ১৪০ কিলোমিটার দক্ষিণের সুছা এলাকার সৈকত সংলগ্ন ইম্পেরিয়াল মারহাবা হোটেলে গত শুক্রবার দুপুরে এক লোক এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে গোলাগুলিতে ওই বন্দুকধারী নিহত হয়। হামলাকারী ব্যক্তি সিরিয়া এবং ইরাকের কথিত ইসলামিক স্টেট বা আইএস এর সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে যুক্তরাজ্যের গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়।
ওই হামলার ঘটনার পরপরই প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন বলেছিলেন, ‘সর্বোচ্চ খারাপ খবরের জন্য আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে।’
গতকাল রোববার বিবিসি জানায় নিহত ব্রিটিশ নাগরিকের সংখ্যা হবে কমপক্ষে ৩০ জন। ওই ঘটনায় আহত ৩৬ জনের মধ্যেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যুক্তরাজ্যের নাগরিক রয়েছে। হতাহত ব্যক্তিদের পরিচয় নিশ্চিতের কাজ এখনো চলছে। শুক্রবারের পর থেকে প্রায় সাড়ে তিন হাজার ব্রিটিশ পর্যটককে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়েছে।
এই হামলার ঘটনাকে যুক্তরাজ্য এবং এর নাগরিকদের জন্য হুমকি হিসেবে দেখছেন প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন। তিনি বিবিসি রেডিও ফোর’স টুডেকে বলেন, ব্রিটিশ মূল্যবোধ, সমাজ ব্যবস্থা এবং জীবনাচারকে চ্যালেঞ্জ করেছে আইএস। তিনি আইএস এর উগ্রবাদী আদর্শের সঙ্গে পশ্চিমা আদর্শের লড়াইকে পুঁজিবাদের সঙ্গে সমাজতন্ত্রের যে লড়াই হয়েছে, তার সঙ্গে তুলনা করেন। ক্যামেরন মনে করেন, আইএসকে দমন করা সম্ভব, তবে সেটা দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার।
No comments