মোদি সরকারের বিড়ম্বনা বাড়ছে
ভারতের
ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির বিজেপি সরকারের বিড়ম্বনা বেড়েই চলেছে।
কংগ্রেসের নতুন অভিযোগ, সরকারি সম্পত্তি হওয়া সত্ত্বেও রাজস্থানের
মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে ও তাঁর ছেলে দুষ্মন্ত সিং ঢোলপুর রাজপ্রাসাদকে
হাতিয়ে নিয়ে সেখানেই বিলাসবহুল নিয়ন্ত হোটেল তৈরি করেছেন। আইপিএলের
সাবেক চেয়ারম্যান ললিত মোদি সেই হোটেলের দশ রুপির শেয়ার প্রায় এক লাখ
রুপিতে কিনে কমবেশি ৩১ কোটি রুপি রাজে পরিবারকে পাইয়ে দিয়েছেন।
বসুন্ধরা পরিবারের বিরুদ্ধে নতুন এই অভিযোগ আনেন কংগ্রেস নেতা সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়রাম রমেশ। গতকাল সোমবার দিল্লিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেন, স্বাধীনতার পর থেকেই ঢোলপুর রাজ্য ভারতে মিশে যায়। ১৯৫৫ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭০, ’৭৭, ’৮০ ও ২০১০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে রাজস্থানের বিভিন্ন সরকারি নথিতে দেখা গেছে, ঢোলপুরের সিটি প্যালেস সরকারেরই সম্পত্তি। ১৯৮০ সালের ১৪ নভেম্বর ঢোলপুরের পূর্বতন রাজা হেমন্ত সিংও (এই হেমন্ত সিংয়ের সঙ্গেই বসুন্ধরার বিয়ে হয়েছিল ১৯৭২ সালে। যদিও পরের বছরই তাঁদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। বসুন্ধরা সে সময় অন্তঃসত্ত্বা) এক হলফনামায় জানিয়েছিলেন, ঢোলপুর প্রাসাদের মালিকানা রাজ্য সরকারের। জয়রামের অভিযোগ, ২০০৯ সালে সেই সরকারি সম্পত্তিই বসুন্ধরা ও তাঁর ছেলে দুষ্মন্ত হাতিয়ে নেন ও সেখানে তৈরি হয় নিয়ন্ত হোটেল। এই হোটেলেই বিনিয়োগ করেন ললিত মোদি। বসুন্ধরার শেয়ারের সংখ্যা ৩ হাজার ২৮০।
কংগ্রেসের এই অভিযোগের জবাব দিতে রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরে বসুন্ধরার কাছের বিধায়কেরা গতকাল পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ডাকেন। সেখানে স্থানীয় বিধায়ক রাজেন্দ্র রাঠোরের দাবি, ঢোলপুর প্রাসাদ যে দুষ্মন্তের সম্পত্তি সে বিষয়ে তাঁদের হাতে অনেক নথি আছে। কিন্তু কোনো নথি তাঁরা দেখাতে পারেননি।
বসুন্ধরা পরিবারের বিরুদ্ধে নতুন এই অভিযোগ আনেন কংগ্রেস নেতা সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জয়রাম রমেশ। গতকাল সোমবার দিল্লিতে সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেন, স্বাধীনতার পর থেকেই ঢোলপুর রাজ্য ভারতে মিশে যায়। ১৯৫৫ সাল থেকে শুরু করে ১৯৭০, ’৭৭, ’৮০ ও ২০১০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে রাজস্থানের বিভিন্ন সরকারি নথিতে দেখা গেছে, ঢোলপুরের সিটি প্যালেস সরকারেরই সম্পত্তি। ১৯৮০ সালের ১৪ নভেম্বর ঢোলপুরের পূর্বতন রাজা হেমন্ত সিংও (এই হেমন্ত সিংয়ের সঙ্গেই বসুন্ধরার বিয়ে হয়েছিল ১৯৭২ সালে। যদিও পরের বছরই তাঁদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। বসুন্ধরা সে সময় অন্তঃসত্ত্বা) এক হলফনামায় জানিয়েছিলেন, ঢোলপুর প্রাসাদের মালিকানা রাজ্য সরকারের। জয়রামের অভিযোগ, ২০০৯ সালে সেই সরকারি সম্পত্তিই বসুন্ধরা ও তাঁর ছেলে দুষ্মন্ত হাতিয়ে নেন ও সেখানে তৈরি হয় নিয়ন্ত হোটেল। এই হোটেলেই বিনিয়োগ করেন ললিত মোদি। বসুন্ধরার শেয়ারের সংখ্যা ৩ হাজার ২৮০।
কংগ্রেসের এই অভিযোগের জবাব দিতে রাজস্থানের রাজধানী জয়পুরে বসুন্ধরার কাছের বিধায়কেরা গতকাল পাল্টা সংবাদ সম্মেলন ডাকেন। সেখানে স্থানীয় বিধায়ক রাজেন্দ্র রাঠোরের দাবি, ঢোলপুর প্রাসাদ যে দুষ্মন্তের সম্পত্তি সে বিষয়ে তাঁদের হাতে অনেক নথি আছে। কিন্তু কোনো নথি তাঁরা দেখাতে পারেননি।
No comments