সাবধান! ঈদ মার্কেটে সুন্দরী গোয়েন্দা by আল-আমিন
ঈদ
বাজারে ইভটিজিং ও ছিনতাই ঠেকাতে মাঠে নেমেছেন সুন্দরী নারী গোয়েন্দারা।
তারা ছদ্মবেশে ব্যস্ততম বিপণি বিতানে অবস্থান করে অপরাধীদের শনাক্ত করতে
কাজ করবেন। কোথাও অনাকাঙ্ক্ষিত দৃশ্য দেখলেই পাকড়াও হবে অপরাধী। পুলিশের
মধ্যে এমন সুন্দরী চৌকস নারী গোয়েন্দাদের রাজধানীর বিভিন্ন শপিং মলে
মোতায়েন করা হয়েছে। তারা সেখানে ২৪ ঘণ্টা শিডিউল অনুযায়ী ঈদের দিন সকাল
পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করবেন। এইসব গোয়েন্দাকে সহযোগিতা করবেন ওই শপিং
মলগুলোর নিজস্ব নিরাপত্তারক্ষীরা। ঈদ এলেই মানুষের কেনাকাটা বেড়ে যায়।
ব্যস্ত হয়ে উঠে রাজধানীর শপিং মলগুলো। শপিং মলগুলোর ভেতরে ও বাইরে
দুর্বৃত্তদের ছিনতাই ও ইভটিজিং রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রতিবারের মতো
এবারও কৌশল ঠিক করেছে। গতকাল রাজধানীর কয়েকটি শপিং মল ঘুরে দেখা গেছে,
ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। মার্কেটের বাইরে ফুটপাথগুলোতে বসানো হয়েছে বিভিন্ন
পণ্যের দোকান। সেখানেও ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। ভিড়ের মধ্যে নারীদের
বিড়ম্বনার শিকার হতে দেখা গেছে। অনেকেই বিরক্তি প্রকাশ করেছেন। কিছু কিছু
স্থানে পুলিশের সদস্যদেরকে দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। রাজধানীর
নিউমার্কেটের আজমীর বিতানের মালিক শরিফুল ইসলাম জানান, ঈদ উপলক্ষে বেচাকেনা
বেড়ে যায়। মার্কেটে অনেকেই কেনাকাটা করতে আসেন। এছাড়াও পরিবারের লোকজন
আসেন কেনাকাটা করার জন্য। আবার অনেকেই ঘুরতে আসেন। এসময় বখাটে ও উচ্ছৃঙ্খল
যুবকরা প্রায়ই নারী ও তরুণীদের উত্ত্যক্ত করে। ঘটে ছিনতাইসহ নানা
অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা।
ঢাকা মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, ঈদে রাজধানীর বিপণি বিতানগুলোতে নানা ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে। রাতে কেনাকাটা করতে গিয়ে ছিনতাইয়ের শিকার হন নারীরা। প্রায় ক্ষেত্রে বখাটে যুবকদের হয়রানির শিকার হন তারা। বিভিন্ন মার্কেটে এসব বখাটে যুবকরা দল বেধে চলে। ফলে ব্যবসায়ী বা ভুক্তভোগী কেউই কোন ঘটনা ঘটলে প্রতিবাদ করতে পারেন না। নারী গোয়েন্দারা ছদ্মবেশে মার্কেটে অবস্থান করে এ ধরনের অপরাধীদের শনাক্ত করবেন। এবং পুলিশসহ অন্যান্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের সহায়তায় পাকড়াও করবেন। কৌশলগত কারণে এ ধরনের নজরদারির বিষয়ে আগে থেকে কোন ঘোষণা থাকবে না।
গাউসিয়া মার্কেটের ফুটপাথে ব্যবসায়ী আজম হোসেন জানান, ফুটপাথের ওপর দোকান বসানো হয়েছে। হাঁটার জায়গা নেই। এই রাস্তা দিয়ে হাঁটতে গিয়ে বেশি বিড়ম্বনার মধ্যে পড়েন নারীরা। এটি রোধ করা জরুরি। বসুন্ধরার নিচতলার শপিংমলের গ্রামীণফোনের কর্মী খালেদ জানান, ভিআইপি শপিংমলগুলোতে ভিড়ের পরিমাণ বেশি থাকে। উচ্চবিত্ত ও সাধারণ মানুষেরা এখানে কেনাকাটা করতে আসে। অনেক যুবক এখানে ঘুরতে আসে। তিনি আরও জানান, তারা মার্কেটের বিভিন্ন স্থানে ঘোরাফেরা করে থাকে। সুন্দরী নারীদের পিছু নেয়। মোবাইল নম্বর চায়।
ডিএমপি’র ডিসি (মিডিয়া) মো. মোনতাসিরুল আলম জানান, প্রতিটি ঈদে রাজধানীর বিভিন্ন শপিংমলগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়ে থাকে। সেখানে মোতায়েনকৃত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সংখ্যা বাড়ানো হয়। গোয়েন্দারাও তৎপর থাকেন। তিনি আরও জানান, ঈদ ও রোজা উপলক্ষে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের আইজিপি জানিয়েছিলেন জনগণের নিরাপত্তার জন্য যে যে পদক্ষেপ নেয়া দরকার তার সব করা হবে। ঢাকার বাইরের বিভাগীয় শহরগুলোর শপিংমলগুলোতে নারী গোয়েন্দাদের মাধ্যমে অপরাধীকে চিহ্নিত ও আটক করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ডিএমপি সূত্র জানায়, রাজধানীর শপিংমলগুলোতে এমনিতে নারী পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেন। ঈদে ভিড় বাড়ায় এসব মলে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। একই সঙ্গে নারী গোয়েন্দাদের নজরদারি থাকবে মার্কেটে আসা নারীদের নিরাপত্তা দিতে।
ঢাকা মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, ঈদে রাজধানীর বিপণি বিতানগুলোতে নানা ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটে। রাতে কেনাকাটা করতে গিয়ে ছিনতাইয়ের শিকার হন নারীরা। প্রায় ক্ষেত্রে বখাটে যুবকদের হয়রানির শিকার হন তারা। বিভিন্ন মার্কেটে এসব বখাটে যুবকরা দল বেধে চলে। ফলে ব্যবসায়ী বা ভুক্তভোগী কেউই কোন ঘটনা ঘটলে প্রতিবাদ করতে পারেন না। নারী গোয়েন্দারা ছদ্মবেশে মার্কেটে অবস্থান করে এ ধরনের অপরাধীদের শনাক্ত করবেন। এবং পুলিশসহ অন্যান্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের সহায়তায় পাকড়াও করবেন। কৌশলগত কারণে এ ধরনের নজরদারির বিষয়ে আগে থেকে কোন ঘোষণা থাকবে না।
গাউসিয়া মার্কেটের ফুটপাথে ব্যবসায়ী আজম হোসেন জানান, ফুটপাথের ওপর দোকান বসানো হয়েছে। হাঁটার জায়গা নেই। এই রাস্তা দিয়ে হাঁটতে গিয়ে বেশি বিড়ম্বনার মধ্যে পড়েন নারীরা। এটি রোধ করা জরুরি। বসুন্ধরার নিচতলার শপিংমলের গ্রামীণফোনের কর্মী খালেদ জানান, ভিআইপি শপিংমলগুলোতে ভিড়ের পরিমাণ বেশি থাকে। উচ্চবিত্ত ও সাধারণ মানুষেরা এখানে কেনাকাটা করতে আসে। অনেক যুবক এখানে ঘুরতে আসে। তিনি আরও জানান, তারা মার্কেটের বিভিন্ন স্থানে ঘোরাফেরা করে থাকে। সুন্দরী নারীদের পিছু নেয়। মোবাইল নম্বর চায়।
ডিএমপি’র ডিসি (মিডিয়া) মো. মোনতাসিরুল আলম জানান, প্রতিটি ঈদে রাজধানীর বিভিন্ন শপিংমলগুলোতে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়ে থাকে। সেখানে মোতায়েনকৃত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সংখ্যা বাড়ানো হয়। গোয়েন্দারাও তৎপর থাকেন। তিনি আরও জানান, ঈদ ও রোজা উপলক্ষে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশের আইজিপি জানিয়েছিলেন জনগণের নিরাপত্তার জন্য যে যে পদক্ষেপ নেয়া দরকার তার সব করা হবে। ঢাকার বাইরের বিভাগীয় শহরগুলোর শপিংমলগুলোতে নারী গোয়েন্দাদের মাধ্যমে অপরাধীকে চিহ্নিত ও আটক করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। ডিএমপি সূত্র জানায়, রাজধানীর শপিংমলগুলোতে এমনিতে নারী পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন করেন। ঈদে ভিড় বাড়ায় এসব মলে বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। একই সঙ্গে নারী গোয়েন্দাদের নজরদারি থাকবে মার্কেটে আসা নারীদের নিরাপত্তা দিতে।
No comments