আরেকটি ‘স্নায়ুযুদ্ধের’ কাছাকাছি পৃথিবী? -বিবিসি
রাশিয়ার হুমকি মোকাবেলায় করণীয় ঠিক করতে ব্রাসেলসের জরুরী বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন নেটোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রীরা।
মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অ্যাশ কার্টার ইউরোপে আসার পথে বলেছেন, তিনি নতুন করে আরেকটি স্নায়ু যুদ্ধ চাননা।
বিবিসির সংবাদদাতা জোনাথন বেল বলছেন, বাস্তবে, নেটো আর রাশিয়ার মধ্যে যেভাবে বিদ্বেষ বাড়ছে আর পরস্পরের প্রতি সামরিক শক্তি প্রদর্শন করে চলেছে, তাতে অনেকেই আরেকটি স্নায়ু যুদ্ধের আশংকা করছেন।
গত সপ্তাহেই রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঘোষণা দিয়েছেন, পারমানবিক মিসাইল বহরে তিনি আরো চল্লিশটি দূর পাল্লার ব্যালেস্টিক মিসাইল যোগ করতে যাচ্ছেন।
ওই ঘোষণাকে সামরিক হুমকি বলে বর্ণনা করেছে নেটো।
নেটোর মহাসচিব জেনস স্টোলটেনবার্গ বলেছেন, তারা লক্ষ্য করেছেন যে, রাশিয়া তাদের সামরিক খাতে বরাদ্দ বাড়িয়েই চলেছে, বিশেষ করে পারমানবিক শক্তি বৃদ্ধি করছে। এ কারণেই নেটোর শক্তিও বাড়ানো হচ্ছে।
অবশ্য এর আগেই পূর্ব ইউরোপের নেটো দেশগুলোয় নিজেদের উপস্থিতি আরো বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।ইউক্রেনের সহিংসতায় রাশিয়ার ভূমিকার পর থেকেই নেটো আর রাশিয়ার মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
পোল্যান্ডে প্রথমবারের মতো দ্রুত মোতায়েনে সক্ষম নেটো টাস্কফোর্সের একটি পরীক্ষাও চালিয়েছে সংস্থাটি। রেল, সড়ক আর নৌপথে চালানো ওই মহড়ার মধ্যে মস্কোকে পরিষ্কার হুশিয়ারি দেয়া হয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।
মস্কো থেকে বিবিসির সংবাদদাতা জানাচ্ছেন, সম্প্রতি রাশিয়ার প্রতিরক্ষা খাতে বিপুল বরাদ্দ বাড়িয়েছে সরকার।
কোন পক্ষই অবশ্য সরাসরি একে অপরকে দায়ী করছে না। এখনো আলোচনার রাস্তা খোলা রাখছে উভয়পক্ষই।
তাই এখনি কেউ একে স্নায়ু যুদ্ধ বলতে রাজি নন। কিন্তু পরিস্থিতি অনেকটা সেরকমই হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী অ্যাশ কার্টার ইউরোপে আসার পথে বলেছেন, তিনি নতুন করে আরেকটি স্নায়ু যুদ্ধ চাননা।
বিবিসির সংবাদদাতা জোনাথন বেল বলছেন, বাস্তবে, নেটো আর রাশিয়ার মধ্যে যেভাবে বিদ্বেষ বাড়ছে আর পরস্পরের প্রতি সামরিক শক্তি প্রদর্শন করে চলেছে, তাতে অনেকেই আরেকটি স্নায়ু যুদ্ধের আশংকা করছেন।
গত সপ্তাহেই রাশিয়ান প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঘোষণা দিয়েছেন, পারমানবিক মিসাইল বহরে তিনি আরো চল্লিশটি দূর পাল্লার ব্যালেস্টিক মিসাইল যোগ করতে যাচ্ছেন।
ওই ঘোষণাকে সামরিক হুমকি বলে বর্ণনা করেছে নেটো।
নেটোর মহাসচিব জেনস স্টোলটেনবার্গ বলেছেন, তারা লক্ষ্য করেছেন যে, রাশিয়া তাদের সামরিক খাতে বরাদ্দ বাড়িয়েই চলেছে, বিশেষ করে পারমানবিক শক্তি বৃদ্ধি করছে। এ কারণেই নেটোর শক্তিও বাড়ানো হচ্ছে।
অবশ্য এর আগেই পূর্ব ইউরোপের নেটো দেশগুলোয় নিজেদের উপস্থিতি আরো বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।ইউক্রেনের সহিংসতায় রাশিয়ার ভূমিকার পর থেকেই নেটো আর রাশিয়ার মধ্যে উত্তেজনা চলছে।
পোল্যান্ডে প্রথমবারের মতো দ্রুত মোতায়েনে সক্ষম নেটো টাস্কফোর্সের একটি পরীক্ষাও চালিয়েছে সংস্থাটি। রেল, সড়ক আর নৌপথে চালানো ওই মহড়ার মধ্যে মস্কোকে পরিষ্কার হুশিয়ারি দেয়া হয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন।
মস্কো থেকে বিবিসির সংবাদদাতা জানাচ্ছেন, সম্প্রতি রাশিয়ার প্রতিরক্ষা খাতে বিপুল বরাদ্দ বাড়িয়েছে সরকার।
কোন পক্ষই অবশ্য সরাসরি একে অপরকে দায়ী করছে না। এখনো আলোচনার রাস্তা খোলা রাখছে উভয়পক্ষই।
তাই এখনি কেউ একে স্নায়ু যুদ্ধ বলতে রাজি নন। কিন্তু পরিস্থিতি অনেকটা সেরকমই হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
No comments