অনির্দিষ্টকালের জন্য বুয়েট বন্ধ ঘোষণা
ক্যাম্পাসে
বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির আশঙ্কায় অনির্দিষ্টকালের জন্য একাডেমিক কার্যত্রুম বন্ধ
ঘোষণা করা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)। গতকাল বুয়েটে
রেজিস্ট্রার প্রফেসর এ কে এম মাসুদ এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান। গতকাল বিকাল
৫টার মধ্যে সকল শিক্ষার্থীকে হল ত্যাগ করার নির্দেশ দেয়া হয় বিবৃতিতে।
শিক্ষার্থীরাও নির্দেশনা মোতাবেক গতকালই হল ত্যাগ করেছেন।
ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণার কারণ ব্যাখ্যা দিয়ে রেজিস্ট্রার প্রফেসর মাসুদ মানবজমিনকে বলেন, মিডটার্ম পরীক্ষা পেছানো দাবিতে তিন দিন ধরে আন্দোলন করছিল শিক্ষার্থীরা। এরই অংশ হিসেবে বুধবার তারা ভিসি অফিসে আমাকেসহ কয়েকজন শিক্ষককে অবরুদ্ধ করে রাখে। এরপর বিকালে শিক্ষকদের আবাসিক এলাকায় অবরোধ করে। গতকাল রাতে একাডেমিক ভবনের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। আজ (গতকাল) পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে পারে এমন শঙ্কায় আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা করছি। তিনি জানান, ভিসি স্যার প্রফেসর খালেদা ইকরাম দেশের বাইরে রয়েছেন। তিনি আজ দেশে ফিরলে একাডেমিক কমিটির বৈঠক ডাকা হবে। সেখানে ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০ই জুলাই ঈদের ছুটি হওয়ার কথা রয়েছে বুয়েটে। বুয়েটের ক্লাস ও পরীক্ষা রুটিন অনুযায়ী রমজানে ২টি মিডটার্ম এবং ঈদের পর ৩টি মিডটার্ম পরীক্ষা নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু রমজানের কোন পরীক্ষা না নেয়ার জন্য ভিসির কাছে প্রথমে মৌখিক, পরে লিখিত আবেদন করে শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পূর্ব ঘোষিত রুটিন মোতাবেক পরীক্ষা নেয়ার কথা জানালে প্রতিবাদ শুরু করে তারা। এরই অংশ হিসেবে ২৩শে জুন ভিসি, রেজিস্ট্রার ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালককে ভিসি কার্যালয়ে অবরোধ করে রাখা হয়। ২৪শে জুন শিক্ষকদের আবাসিক এলাকা অবরুদ্ধ এবং রাতে একাডেমিক ভবনে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এমন পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটতে পারে এমন শঙ্কা থেকে ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়। রেজিস্ট্রার জানান, একাডেমিক কমিটির বৈঠকের পর ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। একসঙ্গে ঈদের বন্ধ দিয়ে দেয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, এটি এসি কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণার কারণ ব্যাখ্যা দিয়ে রেজিস্ট্রার প্রফেসর মাসুদ মানবজমিনকে বলেন, মিডটার্ম পরীক্ষা পেছানো দাবিতে তিন দিন ধরে আন্দোলন করছিল শিক্ষার্থীরা। এরই অংশ হিসেবে বুধবার তারা ভিসি অফিসে আমাকেসহ কয়েকজন শিক্ষককে অবরুদ্ধ করে রাখে। এরপর বিকালে শিক্ষকদের আবাসিক এলাকায় অবরোধ করে। গতকাল রাতে একাডেমিক ভবনের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। আজ (গতকাল) পরিস্থিতি আরও অবনতি হতে পারে এমন শঙ্কায় আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা করছি। তিনি জানান, ভিসি স্যার প্রফেসর খালেদা ইকরাম দেশের বাইরে রয়েছেন। তিনি আজ দেশে ফিরলে একাডেমিক কমিটির বৈঠক ডাকা হবে। সেখানে ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১০ই জুলাই ঈদের ছুটি হওয়ার কথা রয়েছে বুয়েটে। বুয়েটের ক্লাস ও পরীক্ষা রুটিন অনুযায়ী রমজানে ২টি মিডটার্ম এবং ঈদের পর ৩টি মিডটার্ম পরীক্ষা নেয়ার কথা ছিল। কিন্তু রমজানের কোন পরীক্ষা না নেয়ার জন্য ভিসির কাছে প্রথমে মৌখিক, পরে লিখিত আবেদন করে শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ পূর্ব ঘোষিত রুটিন মোতাবেক পরীক্ষা নেয়ার কথা জানালে প্রতিবাদ শুরু করে তারা। এরই অংশ হিসেবে ২৩শে জুন ভিসি, রেজিস্ট্রার ও ছাত্রকল্যাণ পরিচালককে ভিসি কার্যালয়ে অবরোধ করে রাখা হয়। ২৪শে জুন শিক্ষকদের আবাসিক এলাকা অবরুদ্ধ এবং রাতে একাডেমিক ভবনে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। এমন পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটতে পারে এমন শঙ্কা থেকে ক্যাম্পাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়। রেজিস্ট্রার জানান, একাডেমিক কমিটির বৈঠকের পর ক্যাম্পাসের সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। একসঙ্গে ঈদের বন্ধ দিয়ে দেয়া হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি জানান, এটি এসি কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
No comments