প্রিন্স চার্লসের বিদেশ সফরে গেছে ১২ কোটি টাকা
ব্রিটিশ
রাজ সিংহাসনের অন্যতম উত্তরাধিকারী প্রিন্স চার্লস ও তাঁর স্ত্রী
ক্যামিলার পেছনে গত বছর সরকারি সফরে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১০ লাখ পাউন্ড।
বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১২ কোটি ৩৩ লাখ ৭১ হাজার ১৮০ টাকা। তবে রাজকীয় তহবিলে
সরকারি অর্থ প্রদান অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বুধবার দেশটির সরকারি হিসাব
কর্মকর্তা এ তথ্য জানান। সরকারের পক্ষ থেকে রাজতন্ত্রের তহবিলে জমা অর্থের
বার্ষিক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। গত অক্টোবর ও নভেম্বরে মেক্সিকো এবং কলম্বিয়ায় নয় দিনের সফরে গিয়েছিলেন এই
রাজ দম্পতি। এ সময় ব্যয় হয় চার লাখ ৪৬ হাজার পাউন্ড। তাঁরা ছয় দিনের সফরে
গিয়েছিলেন জর্ডান, কুয়েত, সৌদি আরব, কাতার ও আবু দুবাইয়ে। সেখানে খরচ হয়
দুই লাখ ৬২ হাজার পাউন্ড।
চলতি বছরের মার্চে চার্লস-ক্যামিলা চার দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁরা প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে দেখা করেন। ওই সময় ব্যয় হয় দুই লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড। প্রিন্স হ্যারির ব্রাজিল ও চিলিতে ছয় দিনের সফরে খরচ হয় ৮৬ হাজার পাউন্ড।
সব মিলিয়ে রাজপরিবারের সরকারি সফরে ব্যয় হয় ৫১ লাখ পাউন্ড। এর আগের বছর ওই খরচ ছিল নয় লাখ পাউন্ড।
সরকারি হিসাবে দেখা যায়, জনগণের তহবিল থেকে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের পেছনে খরচ হয় তিন কোটি ৫৭ লাখ পাউন্ড। যা মাথাপিছু ৫৬ পেনস করে। গত বছরও এর হার একই ছিল। বাকিংহাম প্যালেসের ভাঁড়ার ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের লন্ডনের বাসভবন থেকে কিছু জিনিস সরিয়ে নেওয়াসহ সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় হয় এক কোটি ১৭ লাখ পাউন্ড।
২০১১ সালে দ্য সভেরিন গ্রান্ট অ্যাক্ট অনুযায়ী, দুই বছর আগে থেকে রাজকীয় সম্পত্তি থেকে আসা লভ্যাংশের ১৫ শতাংশ রাজতন্ত্রের কোষাগারে জমা দেবে সরকার। বাকি লভ্যাংশ সরকারি তহবিলে জমা হবে। রাজকীয় সম্পত্তির মধ্যে লন্ডনের বিখ্যাত রিজেন্ট স্ট্রিট ও উইন্ডসর পার্কও রয়েছে। রয়েছে যুক্তরাজ্যকে ঘিরে থাকা সাগরের তলদেশও। যার বর্তমান মূল্য ৮০০ কোটি পাউন্ডের বেশি।
চলতি বছরের মার্চে চার্লস-ক্যামিলা চার দিনের সফরে যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন। সেখানে তাঁরা প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে দেখা করেন। ওই সময় ব্যয় হয় দুই লাখ ৪০ হাজার পাউন্ড। প্রিন্স হ্যারির ব্রাজিল ও চিলিতে ছয় দিনের সফরে খরচ হয় ৮৬ হাজার পাউন্ড।
সব মিলিয়ে রাজপরিবারের সরকারি সফরে ব্যয় হয় ৫১ লাখ পাউন্ড। এর আগের বছর ওই খরচ ছিল নয় লাখ পাউন্ড।
সরকারি হিসাবে দেখা যায়, জনগণের তহবিল থেকে ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের পেছনে খরচ হয় তিন কোটি ৫৭ লাখ পাউন্ড। যা মাথাপিছু ৫৬ পেনস করে। গত বছরও এর হার একই ছিল। বাকিংহাম প্যালেসের ভাঁড়ার ঘর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথের লন্ডনের বাসভবন থেকে কিছু জিনিস সরিয়ে নেওয়াসহ সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় হয় এক কোটি ১৭ লাখ পাউন্ড।
২০১১ সালে দ্য সভেরিন গ্রান্ট অ্যাক্ট অনুযায়ী, দুই বছর আগে থেকে রাজকীয় সম্পত্তি থেকে আসা লভ্যাংশের ১৫ শতাংশ রাজতন্ত্রের কোষাগারে জমা দেবে সরকার। বাকি লভ্যাংশ সরকারি তহবিলে জমা হবে। রাজকীয় সম্পত্তির মধ্যে লন্ডনের বিখ্যাত রিজেন্ট স্ট্রিট ও উইন্ডসর পার্কও রয়েছে। রয়েছে যুক্তরাজ্যকে ঘিরে থাকা সাগরের তলদেশও। যার বর্তমান মূল্য ৮০০ কোটি পাউন্ডের বেশি।
No comments