পাকিস্তানে দাবদাহ, মৃতের সংখ্যা ৮০০ ছাড়িয়েছে
পাকিস্তানের করাচিতে চার দিন ধরে চলছে তীব্র দাবদাহ। অসহ্য গরমে এক টুকরো বরফ এনে দেয় আরাম। এই আশায় লোকজন সংগ্রহ করছেন বরফের টুকরো। গতকাল করাচির একটি হাসপাতালের বাইরে থেকে তোলা ছবি l এএফপি |
পাকিস্তানের
সিন্ধু প্রদেশে চলা তীব্র দাবদাহে গতকাল বুধবার মৃতের সংখ্যা ৮০০ ছাড়িয়ে
গেছে। সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে প্রদেশটির রাজধানী করাচিতে।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এই তথ্য জানিয়েছে। খবর এএফপি ও বিবিসির।
সরকারি টেলিভিশন চ্যানেল পিটিভির খবরে বলা হয়েছে, গত চার দিনে দাবদাহে করাচিতেই মারা গেছে ৭৮০ জন। এ সময়ের মধ্যে প্রদেশের অন্যান্য এলাকায় মৃত্যু হয়েছে আরও অন্তত ৩০ জনের।
গত মঙ্গলবার করাচিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে গতকাল বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হলেও বৃষ্টির দেখা মেলেনি। অসহ্য গরমের মধ্যেও অনেক এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। অন্য যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ আছে, সেখানেও চলছে লোডশেডিং। ব্যাহত হচ্ছে পানির সরবরাহ। প্রচণ্ড গরমে তাই নাকাল লাখো মানুষ। ইতিমধ্যে হাজারো মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছে। রমজান মাসে এই দাবদাহ চলায় সংকট আরও তীব্র হয়ে উঠেছে। কারণ, ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা রোজা রাখেন। রোজা পালনের সময় অনেকে পানিশূন্যতায় কাহিল হয়ে পড়েন। দাবদাহের মৃত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই বয়স্ক ও গরিব মানুষ।
এদিকে মঙ্গলবারই, দেশটির জ্যেষ্ঠ ইসলামি চিন্তাবিদ তাহির আশরাফি হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকা মানুষদের রোজা না রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
সরকারি টেলিভিশন চ্যানেল পিটিভির খবরে বলা হয়েছে, গত চার দিনে দাবদাহে করাচিতেই মারা গেছে ৭৮০ জন। এ সময়ের মধ্যে প্রদেশের অন্যান্য এলাকায় মৃত্যু হয়েছে আরও অন্তত ৩০ জনের।
গত মঙ্গলবার করাচিতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়ার পূর্বাভাসে গতকাল বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হলেও বৃষ্টির দেখা মেলেনি। অসহ্য গরমের মধ্যেও অনেক এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। অন্য যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ আছে, সেখানেও চলছে লোডশেডিং। ব্যাহত হচ্ছে পানির সরবরাহ। প্রচণ্ড গরমে তাই নাকাল লাখো মানুষ। ইতিমধ্যে হাজারো মানুষ হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়েছে। রমজান মাসে এই দাবদাহ চলায় সংকট আরও তীব্র হয়ে উঠেছে। কারণ, ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা রোজা রাখেন। রোজা পালনের সময় অনেকে পানিশূন্যতায় কাহিল হয়ে পড়েন। দাবদাহের মৃত ব্যক্তিদের বেশির ভাগই বয়স্ক ও গরিব মানুষ।
এদিকে মঙ্গলবারই, দেশটির জ্যেষ্ঠ ইসলামি চিন্তাবিদ তাহির আশরাফি হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকা মানুষদের রোজা না রাখার পরামর্শ দিয়েছেন।
No comments