ওজন কমাতে মাশরুম
স্থূলতা
বা অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণের চিকিৎসায় মাশরুম ব্যবহার করা যেতে পারে।
তাইওয়ানের চ্যাং গাং বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এ পরামর্শ দিয়েছেন।
তাঁরা বলেন, চীনের ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসাপদ্ধতিতে মাশরুম ব্যবহৃত হচ্ছে শতশত
বছর ধরে। তবে তা মূলত বিভিন্ন প্রাণীর ওজন কমানোর চিকিৎসায়ই সীমাবদ্ধ। খবর
বিবিসির।
নেচার কমিউনিকেশনস সাময়িকীতে প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়া পরিবর্তনের মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধির প্রক্রিয়ার গতি কমিয়ে দিতে পারে মাশরুম। তবে মানুষের স্থূলতার চিকিৎসায় মাশরুম ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।
খাবার পরিপাক ও তা থেকে শক্তি উৎপাদনে অন্ত্রের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ওই অংশে নির্দিষ্ট কিছু ব্যাকটেরিয়ার প্রজাতিও অবস্থান করে। ক্ষীণকায় ও স্থূলকায় মানুষের অন্ত্রে বসবাসকারী অণুজীবগুলোর বৈশিষ্ট্যে পার্থক্য বা বৈপরীত্য দেখা যায়। ইঁদুরের ওপর গবেষণায় দেখা গেছে, মাশরুম খাওয়ার ফলে প্রাণীটির অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াগুলো পরিবর্তিত হয়। পরিণামে পোষক প্রাণীটির ওজন হ্রাসের ব্যাপারটি ত্বরান্বিত হয়।
আয়ারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজ কর্কের অণুজীববিজ্ঞানী অধ্যাপক কলিন হিল বলেন, শারীরিক ওজন হ্রাস-বৃদ্ধিতে অণুজীবগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাশরুম ব্যবহার করে ওজন কমানোর ধারণাটি বেশ উৎসাহব্যঞ্জক।
নেচার কমিউনিকেশনস সাময়িকীতে প্রকাশিত ওই গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়া পরিবর্তনের মাধ্যমে ওজন বৃদ্ধির প্রক্রিয়ার গতি কমিয়ে দিতে পারে মাশরুম। তবে মানুষের স্থূলতার চিকিৎসায় মাশরুম ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে।
খাবার পরিপাক ও তা থেকে শক্তি উৎপাদনে অন্ত্রের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের ওই অংশে নির্দিষ্ট কিছু ব্যাকটেরিয়ার প্রজাতিও অবস্থান করে। ক্ষীণকায় ও স্থূলকায় মানুষের অন্ত্রে বসবাসকারী অণুজীবগুলোর বৈশিষ্ট্যে পার্থক্য বা বৈপরীত্য দেখা যায়। ইঁদুরের ওপর গবেষণায় দেখা গেছে, মাশরুম খাওয়ার ফলে প্রাণীটির অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়াগুলো পরিবর্তিত হয়। পরিণামে পোষক প্রাণীটির ওজন হ্রাসের ব্যাপারটি ত্বরান্বিত হয়।
আয়ারল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি কলেজ কর্কের অণুজীববিজ্ঞানী অধ্যাপক কলিন হিল বলেন, শারীরিক ওজন হ্রাস-বৃদ্ধিতে অণুজীবগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মাশরুম ব্যবহার করে ওজন কমানোর ধারণাটি বেশ উৎসাহব্যঞ্জক।
No comments