হরতাল-অবরোধে ব্যাংক ঋণ পরিশোধ কঠিন হয়ে পড়বে -কাজী আমিন by শেখ আবু হাসান
হরতাল-অবরোধে
দেশের অভ্যন্তরে পণ্য পরিবহন বিঘ্নিত হচ্ছে। যে সব পণ্য পরিবহন করা হচ্ছে
তার ভাড়া কয়েকগুণ বেড়ে গেছে। পেট্রলবোমা ও আগুন দেয়ার ভয়ে পরিবহন
মালিক-শ্রমিক-কর্মচারীরা আতংকিত। পাশাপাশি পরিবহন ভাড়া বেড়েছে
দ্বিগুণ-তিনগুণ। দেশের মধ্যে মালামাল পরিবহনে অনেক সময় লাগছে। এতে বাজারে
কিছুটা বিরূপ প্রভাব পড়ছে। আমদানি-রফতানি ব্যয় বেড়ে যাচ্ছে। দৈনিক যুগান্তরকে একান্ত সাক্ষাৎকারে কাজী আমিন এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও ব্যাংক ঋণের কিস্তি সময়মতো পরিশোধ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এ নিয়ে ব্যবসায়ী ও শিল্প-কারখানার মালিকরা দুঃশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন।
সভাপতি বলেন, অর্থনীতির মূল কথা হচ্ছে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। দেশের সার্বিক অগ্রগতি যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সে জন্য দেশের সব রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসতে হবে। এ পরিস্থিতি যদি এ রকম চলতে থাকে তাহলে দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ হবে না। এটা নিশ্চয়ই কোনো রাজনৈতিক দল ও সচেতন সমাজ চায় না। ফলে দেলে অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য দেশের সব রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তিকে কাজ করতে হবে।
চেম্বারের সভাপতি বলেন, গত বছর দেশে কোনো রাজনৈতি বা সামাজিক অস্থিরতা ছিল না। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব বিষয়ে দেশ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে চলছিল। কিন্তু হঠাৎ করে বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোট বছরের শুরু থেকেই অবরোধ ও হরতালের কর্মসূচি দেয়। আগে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচিতে নাশকতা ও সহিংসতা ছিল না। এবার দেখা গেছে, পেট্রলবোমা ও ককটেল মেরে মানুষ হত্যার মতো অপরাজনীতি হচ্ছে। এ কারণে সাধারণ মানুষ আতংকিত। দেশের মানুষ রাস্তা-ঘাটে, পরিবহনে ভয়ে ভয়ে চলাচল করছেন। এটা কাম্য হতে পারে না।
চলমান এ সংকট থেকে উত্তরণের পথ কী- এ প্রশ্নের জবাবে চেম্বার সভাপতি আমিন বলেন, এখন আর সাধারণ মানুষ হরতাল-অবরোধ মানছে না। জীবন-জীবিকার তাড়নায় ঘরের বইরে এসেছেন। শহর-নগর-বন্দর ও সব জনপদ আবার কর্মমুখোর হয়েছে। সব ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। তবে বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষার্থীরা ও শিক্ষার্থীরা সংকটে রয়েছে। তাদের পরীক্ষা কবে শেষ হবে তা নিয়ে পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা দুঃশ্চিন্তায় দিন পার করছেন। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর এ ধরনের নাশকতা ও সহিংসতামূলক কর্মকাণ্ড পরিহার করে গণতান্ত্রিক কর্মসূচি দেয়া উচিত। কারণ ইতিমধ্যে হরতাল-অবরোধ ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড এ দেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে সবাইকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার নেতৃত্বে দেশ যখন উন্নয়নের ধারায় এগিয়ে যাচ্ছিল তখন এ ধরনের অপরাজনীতি জনগণ মেনে নেবে না। বিশেষ করে শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় খুলনা তথা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের উন্নয়নে এগিয়ে চলছে, এ অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন হতে চলেছে। সেই মুহূর্তে বিরোধী দলের নাশকতা জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। জনগণের কল্যাণে ও স্বার্থে যদি রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি হয়, তাহলে বিএনপিসহ তার জোটকে অবশ্যই এ ধরনের কর্মসূচি পরিহার করে জনকল্যাণমুখী রাজনীতি করা উচিত।
তিনি আরো বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ও ব্যাংক ঋণের কিস্তি সময়মতো পরিশোধ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এ নিয়ে ব্যবসায়ী ও শিল্প-কারখানার মালিকরা দুঃশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন।
সভাপতি বলেন, অর্থনীতির মূল কথা হচ্ছে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা। দেশের সার্বিক অগ্রগতি যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সে জন্য দেশের সব রাজনৈতিক দলকে এগিয়ে আসতে হবে। এ পরিস্থিতি যদি এ রকম চলতে থাকে তাহলে দেশী-বিদেশী বিনিয়োগ হবে না। এটা নিশ্চয়ই কোনো রাজনৈতিক দল ও সচেতন সমাজ চায় না। ফলে দেলে অর্থনৈতিক উন্নয়নসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য দেশের সব রাজনৈতিক দল ও ব্যক্তিকে কাজ করতে হবে।
চেম্বারের সভাপতি বলেন, গত বছর দেশে কোনো রাজনৈতি বা সামাজিক অস্থিরতা ছিল না। ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব বিষয়ে দেশ উন্নয়নের দিকে এগিয়ে চলছিল। কিন্তু হঠাৎ করে বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোট বছরের শুরু থেকেই অবরোধ ও হরতালের কর্মসূচি দেয়। আগে হরতাল-অবরোধের মতো কর্মসূচিতে নাশকতা ও সহিংসতা ছিল না। এবার দেখা গেছে, পেট্রলবোমা ও ককটেল মেরে মানুষ হত্যার মতো অপরাজনীতি হচ্ছে। এ কারণে সাধারণ মানুষ আতংকিত। দেশের মানুষ রাস্তা-ঘাটে, পরিবহনে ভয়ে ভয়ে চলাচল করছেন। এটা কাম্য হতে পারে না।
চলমান এ সংকট থেকে উত্তরণের পথ কী- এ প্রশ্নের জবাবে চেম্বার সভাপতি আমিন বলেন, এখন আর সাধারণ মানুষ হরতাল-অবরোধ মানছে না। জীবন-জীবিকার তাড়নায় ঘরের বইরে এসেছেন। শহর-নগর-বন্দর ও সব জনপদ আবার কর্মমুখোর হয়েছে। সব ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। তবে বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষার্থীরা ও শিক্ষার্থীরা সংকটে রয়েছে। তাদের পরীক্ষা কবে শেষ হবে তা নিয়ে পরীক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা দুঃশ্চিন্তায় দিন পার করছেন। তাই রাজনৈতিক দলগুলোর এ ধরনের নাশকতা ও সহিংসতামূলক কর্মকাণ্ড পরিহার করে গণতান্ত্রিক কর্মসূচি দেয়া উচিত। কারণ ইতিমধ্যে হরতাল-অবরোধ ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড এ দেশের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে সবাইকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তার নেতৃত্বে দেশ যখন উন্নয়নের ধারায় এগিয়ে যাচ্ছিল তখন এ ধরনের অপরাজনীতি জনগণ মেনে নেবে না। বিশেষ করে শেখ হাসিনার আন্তরিকতায় খুলনা তথা দেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের উন্নয়নে এগিয়ে চলছে, এ অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন হতে চলেছে। সেই মুহূর্তে বিরোধী দলের নাশকতা জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। জনগণের কল্যাণে ও স্বার্থে যদি রাজনৈতিক দলগুলোর রাজনীতি হয়, তাহলে বিএনপিসহ তার জোটকে অবশ্যই এ ধরনের কর্মসূচি পরিহার করে জনকল্যাণমুখী রাজনীতি করা উচিত।
No comments