কংগ্রেসে ভাষণ দিতে ওয়াশিংটন যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
ইরানের
পারমানবিক কর্মসূচী নিয়ে সম্ভাব্য কোন চুক্তির ক্ষতিকর দিকগুলোর বিষয়ে
যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে বক্তব্য দিতে এখন আমেরিকার পথে রয়েছেন ইজরাইলি
প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
এই বক্তব্যের বিষয়টি নিয়ে ইজরাইল ও হোয়াইট হাউজের মধ্যে সম্পর্ক তিক্ত হয়ে উঠেছে। হোয়াইট হাউজকে না জানিয়েই, কংগ্রেসে বক্তব্য দেয়ার জন্য নেতানিয়াহুকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রিপাবলিকানরা। মঙ্গলবার কংগ্রেসে তাঁর বক্তব্য দেয়ার কথা রয়েছে। নেতানিয়াহু মনে করেন, ইরানের সাথে চুক্তি হলে, সেটি আসলে তেহরানকে পারমানবিক বোমা বানানোর সুযোগ করে দেবে। তাই ইজরাইলকে নিরাপদ করার জন্য সবকিছুই তিনি করবেন বলে জানান। তবে তার এই বক্তব্যের বিষয়ে ওবামা প্রশাসনকে আগে কিছুই জানানো হয়নি, যা হোয়াইট হাউজকে ক্ষুব্ধ করে তুলেছে।
ইজরাইলি প্রধানমন্ত্রীর ওই বক্তব্য দেয়ার পরিকল্পনাকে স্বাগত জানালেও, আমেরিকান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলছেন, তিনি আশা করছেন, এটা কোন রাজনৈতিক খেলার হাতিয়ারে পরিণত হবে না। মি. কেরি বলছেন, ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে সবসময়েই স্বাগত জানানো হবে। কিন্তু আমরা আশা করি না, এর ফলে দুই দেশের সম্পর্ক একটি রাজনৈতিক খেলার বস্তুতে পরিণত হবে। কারণ, আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য পারমানবিক অস্ত্র তৈরিতে ইরানকে বাধা দেয়া, যা সবার জন্যই কল্যাণকর।
অনেক ডেমোক্রেট সদস্য কংগ্রেসের ওই বৈঠকে অংশ নেবেন না বলেও জানিয়েছেন। নেতানিয়াহু এমন সময় এই বক্তব্য দিতে যাচ্ছেন, যার মাত্র দুই সপ্তাহ পরে ইজরাইলের সাধারণ নির্বাচন হবে, যেখানে তার দল চাপে রয়েছে।
এ দিকে, এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ইরান বলেছে, এটি ইজরাইল আর তার মিত্রদের মধ্যে দূরত্বই বাড়িয়ে দেবে এবং তাকে ইরান উপকৃত হবে। পারমানবিক কর্মসূচী বন্ধে জেনেভায় ইরানকে একটি সমঝোতায় রাজি করানোর চেষ্টা করছে আমেরিকাসহ ছয়টি পশ্চিমা দেশ।
সূত্র : বিবিসি।
এই বক্তব্যের বিষয়টি নিয়ে ইজরাইল ও হোয়াইট হাউজের মধ্যে সম্পর্ক তিক্ত হয়ে উঠেছে। হোয়াইট হাউজকে না জানিয়েই, কংগ্রেসে বক্তব্য দেয়ার জন্য নেতানিয়াহুকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন রিপাবলিকানরা। মঙ্গলবার কংগ্রেসে তাঁর বক্তব্য দেয়ার কথা রয়েছে। নেতানিয়াহু মনে করেন, ইরানের সাথে চুক্তি হলে, সেটি আসলে তেহরানকে পারমানবিক বোমা বানানোর সুযোগ করে দেবে। তাই ইজরাইলকে নিরাপদ করার জন্য সবকিছুই তিনি করবেন বলে জানান। তবে তার এই বক্তব্যের বিষয়ে ওবামা প্রশাসনকে আগে কিছুই জানানো হয়নি, যা হোয়াইট হাউজকে ক্ষুব্ধ করে তুলেছে।
ইজরাইলি প্রধানমন্ত্রীর ওই বক্তব্য দেয়ার পরিকল্পনাকে স্বাগত জানালেও, আমেরিকান পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি বলছেন, তিনি আশা করছেন, এটা কোন রাজনৈতিক খেলার হাতিয়ারে পরিণত হবে না। মি. কেরি বলছেন, ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য যুক্তরাষ্ট্রে সবসময়েই স্বাগত জানানো হবে। কিন্তু আমরা আশা করি না, এর ফলে দুই দেশের সম্পর্ক একটি রাজনৈতিক খেলার বস্তুতে পরিণত হবে। কারণ, আমাদের প্রধান উদ্দেশ্য পারমানবিক অস্ত্র তৈরিতে ইরানকে বাধা দেয়া, যা সবার জন্যই কল্যাণকর।
অনেক ডেমোক্রেট সদস্য কংগ্রেসের ওই বৈঠকে অংশ নেবেন না বলেও জানিয়েছেন। নেতানিয়াহু এমন সময় এই বক্তব্য দিতে যাচ্ছেন, যার মাত্র দুই সপ্তাহ পরে ইজরাইলের সাধারণ নির্বাচন হবে, যেখানে তার দল চাপে রয়েছে।
এ দিকে, এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ইরান বলেছে, এটি ইজরাইল আর তার মিত্রদের মধ্যে দূরত্বই বাড়িয়ে দেবে এবং তাকে ইরান উপকৃত হবে। পারমানবিক কর্মসূচী বন্ধে জেনেভায় ইরানকে একটি সমঝোতায় রাজি করানোর চেষ্টা করছে আমেরিকাসহ ছয়টি পশ্চিমা দেশ।
সূত্র : বিবিসি।
No comments