এবিএম মূসাকে অনুসরণ করা উচিত
এবিএম মূসার স্মরণসভায় তাঁর স্ত্রী সেতারা মূসা l ছবি: প্রথম আলো |
প্রথিতযশা
সাংবাদিক এবিএম মূসা সাংবাদিক হিসেবে ও সাংবাদিকদের নেতা হিসেবে সব ধরনের
দায়িত্ব দক্ষভাবে পালন করে গেছেন। নির্ভীক ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা চর্চার
ক্ষেত্রে তাঁকে অনুসরণ করা উচিত।
গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘মূসা ভাই’ খ্যাত প্রয়াত এ সাংবাদিকের ৮৪তম জম্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাঁর সহকর্মী ও দেশের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকেরা এ কথা বলেন।
প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে সৈয়দ আবুল মকসুদ নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিক এবিএম মূসার আদর্শকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ারও আহ্বান জানান।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা মইনুল হোসেন বলেন, ‘এবিএম মূসা জাতির বিপদের সময় নীরব থাকতেন না।’ তবে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আলোচনায় টেনে আনায় মইনুল হোসেন ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর মধ্যে হালকা বাগ্বিতণ্ডা হয়। এবিএম মূসাকে জাতির বিবেক উল্লেখ করে ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, ‘মূসা ভাই প্রগতির পক্ষে নির্ভীক ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করতেন।’
নিউজ টুডের সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিক হিসেবে এবিএম মূসার বিভিন্ন সাহসী পদক্ষেপের কথা স্মরণ করেন। আর দৈনিক মানবজমিন-এর সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী এই সাংবাদিককে জাতির বাতিঘর এবং আপসহীন সাংবাদিক বলে অবিহিত করেন।
তবে একাধিক আলোচক সাংবাদিকের জম্মদিন সাংবাদিকদের কোনো সংগঠন আয়োজন না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতে কবি হাসান হাফিজ এবিএম মূসার জীবন ও কর্ম সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরেন। এবিএম মূসার বড় মেয়ে রুমা মূসা বিভিন্ন পারিবারিক অভিজ্ঞতার কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক রুবাইয়াত ফেরদৌসের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, সাপ্তাহিক-এর সম্পাদক গোলাম মর্তুজা, সাংবাদিক আবদুর রহিম, প্রেসক্লাবের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি কাজী রওনক হোসেন।
গত ৯ এপ্রিল মারা যাওয়ার পর এটাই ছিল এবিএম মূসার প্রথম জম্মদিন পালন। অনুষ্ঠানে এবিএম মূসার স্ত্রী সেতারা মূসা, ছেলেবেলার দুই বন্ধু এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘মূসা ভাই’ খ্যাত প্রয়াত এ সাংবাদিকের ৮৪তম জম্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাঁর সহকর্মী ও দেশের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকেরা এ কথা বলেন।
প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে এবিএম মূসা-সেতারা মূসা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে সৈয়দ আবুল মকসুদ নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিক এবিএম মূসার আদর্শকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ারও আহ্বান জানান।
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা মইনুল হোসেন বলেন, ‘এবিএম মূসা জাতির বিপদের সময় নীরব থাকতেন না।’ তবে বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে আলোচনায় টেনে আনায় মইনুল হোসেন ও প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর মধ্যে হালকা বাগ্বিতণ্ডা হয়। এবিএম মূসাকে জাতির বিবেক উল্লেখ করে ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, ‘মূসা ভাই প্রগতির পক্ষে নির্ভীক ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা করতেন।’
নিউজ টুডের সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন আহমেদ সাংবাদিক হিসেবে এবিএম মূসার বিভিন্ন সাহসী পদক্ষেপের কথা স্মরণ করেন। আর দৈনিক মানবজমিন-এর সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী এই সাংবাদিককে জাতির বাতিঘর এবং আপসহীন সাংবাদিক বলে অবিহিত করেন।
তবে একাধিক আলোচক সাংবাদিকের জম্মদিন সাংবাদিকদের কোনো সংগঠন আয়োজন না করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
আলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতে কবি হাসান হাফিজ এবিএম মূসার জীবন ও কর্ম সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরেন। এবিএম মূসার বড় মেয়ে রুমা মূসা বিভিন্ন পারিবারিক অভিজ্ঞতার কথা বলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক রুবাইয়াত ফেরদৌসের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল, সাপ্তাহিক-এর সম্পাদক গোলাম মর্তুজা, সাংবাদিক আবদুর রহিম, প্রেসক্লাবের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি কাজী রওনক হোসেন।
গত ৯ এপ্রিল মারা যাওয়ার পর এটাই ছিল এবিএম মূসার প্রথম জম্মদিন পালন। অনুষ্ঠানে এবিএম মূসার স্ত্রী সেতারা মূসা, ছেলেবেলার দুই বন্ধু এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
No comments