গাজা পুণর্নিমানে সময় লাগবে এক শতাব্দি!
ইসরাইলি
হামলায় বিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার পুণর্নির্মাণকাজ যে গতিতে এগুচ্ছে, তাতে এই
কাজ শেষ হতে একশ বছর সময় লেগে যাবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক সংস্থা
অক্সফাম।
নির্মাণকাজে ধীরগতির কারণ গাজায় স্টিল ও কংক্রিটের সরবরাহে ইসরাইলের বাধা। তাদের অভিযোগ, এগুলো দিয়ে হামাস টানেল আর বাঙ্কার নির্মাণ করে।
নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত মাত্র ১ হাজার ৬৭৭টি লরিকে নির্মাণসামগ্রী নিয়ে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরাইল। গত বছর ৫০ দিনব্যাপী হামাস-ইসরাইল যুদ্ধের সময় গাজার অবকাঠামোর যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুণর্নির্মাণে ৮ লক্ষ লরি নির্মাণসামগ্রী লাগবে। এখন যেভাবে এগুচ্ছে তাতে এই কাজ শেষ হতে সময় লাগবে ১১৯ বছর।
এ পরিস্থিতিতে গাজায় গাজায় নির্মাণসামগ্রী প্রবেশে কোন বাধা না দিতে ইসরাইলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অক্সফাম।
অক্সফামের আঞ্চলিক ডিরেক্টর ক্যাথরিন এসোয়ান বলেন, গাজা অবরোধ উঠিয়ে নিলেই কেবল এখানকার মানুষের পক্ষে তাদের ঘরবাড়ি পুণর্নির্মাণ সম্ভব। মানুষ গত ৬ মাস ধরে ছাদ, দেয়াল ও জানালাবিহীন ঘরে বাস করছে। অনেকেই দিনে মাত্র ৬ ঘন্টা বিদ্যুৎ পান। পানি সরবরাহের অবস্থা তো আরও খারাপ।
গত বছরের ইসরাইল-হামাস যুদ্ধ ছিল এ অঞ্চলের যুদ্ধগুলোর মধ্যে ভয়াবহতম। সব মিলিয়ে ওই যুদ্ধে ১৬ হাজার ঘরবাড়ি ধ্বংস অথবা বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যায়। যুদ্ধে ২২০০ ফিলিস্তিনি ও ৭৩ ইসরাইলি নিহত হয়।
সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ।
নির্মাণকাজে ধীরগতির কারণ গাজায় স্টিল ও কংক্রিটের সরবরাহে ইসরাইলের বাধা। তাদের অভিযোগ, এগুলো দিয়ে হামাস টানেল আর বাঙ্কার নির্মাণ করে।
নভেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত মাত্র ১ হাজার ৬৭৭টি লরিকে নির্মাণসামগ্রী নিয়ে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরাইল। গত বছর ৫০ দিনব্যাপী হামাস-ইসরাইল যুদ্ধের সময় গাজার অবকাঠামোর যে ক্ষতি হয়েছে, তা পুণর্নির্মাণে ৮ লক্ষ লরি নির্মাণসামগ্রী লাগবে। এখন যেভাবে এগুচ্ছে তাতে এই কাজ শেষ হতে সময় লাগবে ১১৯ বছর।
এ পরিস্থিতিতে গাজায় গাজায় নির্মাণসামগ্রী প্রবেশে কোন বাধা না দিতে ইসরাইলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে অক্সফাম।
অক্সফামের আঞ্চলিক ডিরেক্টর ক্যাথরিন এসোয়ান বলেন, গাজা অবরোধ উঠিয়ে নিলেই কেবল এখানকার মানুষের পক্ষে তাদের ঘরবাড়ি পুণর্নির্মাণ সম্ভব। মানুষ গত ৬ মাস ধরে ছাদ, দেয়াল ও জানালাবিহীন ঘরে বাস করছে। অনেকেই দিনে মাত্র ৬ ঘন্টা বিদ্যুৎ পান। পানি সরবরাহের অবস্থা তো আরও খারাপ।
গত বছরের ইসরাইল-হামাস যুদ্ধ ছিল এ অঞ্চলের যুদ্ধগুলোর মধ্যে ভয়াবহতম। সব মিলিয়ে ওই যুদ্ধে ১৬ হাজার ঘরবাড়ি ধ্বংস অথবা বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যায়। যুদ্ধে ২২০০ ফিলিস্তিনি ও ৭৩ ইসরাইলি নিহত হয়।
সূত্র : দ্য টেলিগ্রাফ।
No comments