রাবি শিক্ষক হত্যা- ২ দিনের রিমান্ডেও ক্লু উদ্ধার হয়নি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. এ কে এম শফিউল ইসলাম হত্যাকাণ্ডে গ্রেপ্তার হওয়া ১১ জনকে দু’দিনের রিমান্ডেও কোন ক্লু উদ্ধার হয়নি। এজন্য জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আবারও রিমান্ডের আবেদন করেছে পুলিশ। দুই দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গতকাল তাদের রাজশাহী মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করে নতুন করে ৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করা হয়। বিচারক শারমিন আক্তার আগামীকাল রিমান্ড শুনানির দিন ধার্য করে আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। মতিহার থানার ওসি আলমগীর হোসেন মানবজমিনকে জানান, গ্রেপ্তারকৃতদের প্রথম দফায় দুই দিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তথ্য না মেলায় প্রকৃত রহস্য উদঘাটনে আরও জিজ্ঞাসাবাদ প্রয়োজন। এ জন্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে আরও ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন জানানো হয়েছে। রোববার রিমান্ড আবেদনের শুনানি হতে পারে বলে জানান তিনি।
এদিকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল দুপুরে আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তারকৃত ১১ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মহানগর কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক (সিআই) জানান, থানা থেকে আসামি পাঠানোর পর চেম্বার আদালতে সি ডব্লিউ (কাস্টরি ওয়ার্ডার) নিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত বুধবার রিমান্ডের শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শারমিন আক্তার দু’দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। যদিও পুলিশ ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন জানিয়েছিল। প্রসঙ্গত, গত ১৫ই নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন চৌদ্দপাই এলাকায় অধ্যাপক ড. এ কে এম শফিউল ইসলামকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে দুর্বৃত্তরা। পরে বিকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় ১৬ই নভেম্বর রাতে রাবি রেজিস্ট্রার বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
এদিকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল দুপুরে আদালতের মাধ্যমে গ্রেপ্তারকৃত ১১ জনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। মহানগর কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক (সিআই) জানান, থানা থেকে আসামি পাঠানোর পর চেম্বার আদালতে সি ডব্লিউ (কাস্টরি ওয়ার্ডার) নিয়ে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত বুধবার রিমান্ডের শুনানি শেষে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শারমিন আক্তার দু’দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। যদিও পুলিশ ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন জানিয়েছিল। প্রসঙ্গত, গত ১৫ই নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন চৌদ্দপাই এলাকায় অধ্যাপক ড. এ কে এম শফিউল ইসলামকে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে দুর্বৃত্তরা। পরে বিকালে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। এ ঘটনায় ১৬ই নভেম্বর রাতে রাবি রেজিস্ট্রার বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
No comments