চট্টগ্রাম-রাজশাহীতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঘোষণা প্রধানমন্ত্রীর
চট্টগ্রাম ও রাজশাহীতে আরও দুটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ ছাড়া যেসব সেনানিবাসের সঙ্গে ৫০০ শয্যার হাসপাতাল আছে, সেসব জায়গায় মেডিকেল কলেজ স্থাপনের নির্দেশ দিয়েছেন বলেও জানান তিনি। আজ শনিবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) শহীদ ডা. মিলন হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এর আগে তিনি বিএসএমএমইউতে বহির্বিভাগ ভবন (আউটডোর কমপ্লেক্স) উদ্বোধন করেন। (ছবি:১-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিলন হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে আজ শনিবার বক্তব্য দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি:২-বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আজ শনিবার বহির্বিভাগ ভবন উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: ফোকাস বাংলা)
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মানুষ যে দলকে পছন্দ করে, সে দলকে ভোট দেবে। তবে সরকারের কাজ হলো মানুষের সেবা করে যাওয়া।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেওয়া প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কমিউনিটি ক্লিনিক করেছিলাম জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে। সেটা বন্ধ করে দেওয়া আমি মনে করি খুবই ক্রুয়েল (নিষ্ঠুর) কাজ।’
কমিউনিটি ক্লিনিক প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘হাসপাতালে যেতে নারীরা আগে স্বামী, দেবর, ভাসুরের অপেক্ষায় থাকতেন। এখন ভ্যানে করে বা পায়ে হেঁটে কমিউনিটি ক্লিনিকে যেতে পারছেন।’
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মৌলিক চাহিদা পূরণ রাষ্ট্রের সাংবিধানিক দায়িত্ব। প্রথমেই আমরা খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি। আল্লাহর রহমতে সফল হয়েছি। এখন আমরা পুষ্টির দিকে নজর দিচ্ছি। গর্ভবতী নারী ও ল্যাকটেটিং মাদারদের ভাতা দেওয়া হচ্ছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওপর চাপ কমাতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া কুর্মিটোলা ও মুগদায় দুটি জেনারেল হাসপাতাল চালু করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে জনগণের সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় মানুষ যেন অল্প খরচে সেবা পায়, এ জন্য গবেষণা খাতে উন্নয়নের ওপর জোর দেন।
‘সারাক্ষণ গলাবাজি করে বেড়াতে হয় তো, তাই’
প্রায় ২৫ মিনিট দীর্ঘ বক্তৃতার শেষ দিকে এসে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আর বক্তৃতা বাড়াব না। শরীরটা ভালো না। এতগুলো ডাক্তার দেখলে এমনিই নানান রোগের কথা মনে হয়...গলাটায় একটু সমস্যা। সারাক্ষণ গলাবাজি করে বেড়াতে হয় তো, তাই রেস্ট হয় না।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, মানুষ যে দলকে পছন্দ করে, সে দলকে ভোট দেবে। তবে সরকারের কাজ হলো মানুষের সেবা করে যাওয়া।
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে কমিউনিটি ক্লিনিক বন্ধ করে দেওয়া প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘কমিউনিটি ক্লিনিক করেছিলাম জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দিতে। সেটা বন্ধ করে দেওয়া আমি মনে করি খুবই ক্রুয়েল (নিষ্ঠুর) কাজ।’
কমিউনিটি ক্লিনিক প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘হাসপাতালে যেতে নারীরা আগে স্বামী, দেবর, ভাসুরের অপেক্ষায় থাকতেন। এখন ভ্যানে করে বা পায়ে হেঁটে কমিউনিটি ক্লিনিকে যেতে পারছেন।’
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে নেওয়া বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘মৌলিক চাহিদা পূরণ রাষ্ট্রের সাংবিধানিক দায়িত্ব। প্রথমেই আমরা খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি। আল্লাহর রহমতে সফল হয়েছি। এখন আমরা পুষ্টির দিকে নজর দিচ্ছি। গর্ভবতী নারী ও ল্যাকটেটিং মাদারদের ভাতা দেওয়া হচ্ছে।’
শেখ হাসিনা বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওপর চাপ কমাতে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া কুর্মিটোলা ও মুগদায় দুটি জেনারেল হাসপাতাল চালু করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে জনগণের সেবা বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী তাঁর বক্তৃতায় মানুষ যেন অল্প খরচে সেবা পায়, এ জন্য গবেষণা খাতে উন্নয়নের ওপর জোর দেন।
‘সারাক্ষণ গলাবাজি করে বেড়াতে হয় তো, তাই’
প্রায় ২৫ মিনিট দীর্ঘ বক্তৃতার শেষ দিকে এসে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি আর বক্তৃতা বাড়াব না। শরীরটা ভালো না। এতগুলো ডাক্তার দেখলে এমনিই নানান রোগের কথা মনে হয়...গলাটায় একটু সমস্যা। সারাক্ষণ গলাবাজি করে বেড়াতে হয় তো, তাই রেস্ট হয় না।’
No comments