একটুর জন্য হলো না সাকিবের ইতিহাস গড়া!
সেঞ্চুরি পেয়েছেন, ৪ উইকেটও। এই ম্যাচ দিয়েই দেশের মাটিতে ২ হাজার রান ও ১০০ উইকেটের ‘ডাবল’ পূর্ণ করেছেন। যে কৃতিত্ব এর আগে ছিল মাত্র তিনজনের। ম্যাচসেরাও সাকিব আল হাসান। কিন্তু তার পরও একটু আক্ষেপ সাকিবের না থেকে যায় না। এই ম্যাচে বিরাট এক অর্জনের সামনে দাঁড়িয়ে গিয়েছিলেন। সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেটের যে কৃতিত্ব ওয়ানডে ইতিহাসে আছে মাত্র দুজনের। কিন্তু পেতে পেতেও শেষ পর্যন্ত পঞ্চম উইকেটটি আর পাওয়া হলো না সাকিবের!
একই ম্যাচে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেটের প্রথম নজির গড়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ভিভ রিচার্ডস। সেই ১৯৮৭ সালের ১৮ মার্চ, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ব্যাট হাতে ১১৯ রান করার পাশাপাশি বল হাতে ৪১ রানে নিয়েছিলেন ৫ উইকেট। ১৮ বছর ধরে এই অর্জনের তালিকায় একা থাকার পর একজন সঙ্গী পান স্যার ভিভ। ২০০৫ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পাশাপাশি ৬ উইকেট নেন পল কলিংউড।
এই দুজনের পাশাপাশি উঠে যেত সাকিবের নাম। প্রথম ব্যাট হাতে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি। এরপর বল হাতে নিজের দ্বিতীয় ওভারেই জোড়া আঘাতে ফিরিয়েছিলেন সিকান্দার রাজা আর সিবান্দাকে। তখনই জেগেছিল দারুণ সম্ভাবনা। আরও আট ওভারে কিন্তু তিনটা উইকেট সাকিব পাবেন না! মাঝখানে চারটি ওভার থাকলেন উইকেট-শূন্য। কিন্তু নিজের সপ্তম আর নবম ওভারে আরও দুই উইকেট তুলে নিলে আবারও জেগে ওঠে সেই সম্ভাবনা। কিন্তু শেষের আটটি ডেলিভারিতে অন্তত দুবার উইকেটের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন। কামুনগোজি তো একবার হাওয়ায় বল ভাসিয়েও বেঁচে গেলেন এনামুল হক ডিপে কঠিন ক্যাচটা নিতে না পারায়। উল্টো টেস্টের মতো ফিল্ডিং সাজানোয় টানা তিনটি চার খেয়ে শেষ হলো সাকিবের দশম ওভার। ইশ, ওয়ানডেতে বোলারদের কেন ১০ ওভারই বোলিং করতে হয়!
রিচার্ডস-কলিংউডের পাশে নাম লেখাতে না পারলেও সেঞ্চুরি ও ৪ উইকেটের অর্জনটাও কিন্তু মন্দ নয়। ওয়ানডেতে খুব বেশিজনের এই অর্জন নেই। সাকিবের আগে এই তালিকায় ছিলেন মাত্র ১১ জন। যেখানে রিচার্ডস-কলিংউড ছাড়াও আছেন সৌরভ গাঙ্গুলী, টেন্ডুলকার, জয়াসুরিয়াদের মতো কিংবদন্তিদের নাম।
কিন্তু ১১ জনের ‘ভিড়’টার চেয়ে সাকিবের নিশ্চয়ই পছন্দ হতো তিনজনের ‘নির্জনতা’টাই। ইশ, একটুর জন্য হলো না!
একই ম্যাচে সেঞ্চুরি ও ৫ উইকেটের প্রথম নজির গড়েছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কিংবদন্তি ভিভ রিচার্ডস। সেই ১৯৮৭ সালের ১৮ মার্চ, নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ব্যাট হাতে ১১৯ রান করার পাশাপাশি বল হাতে ৪১ রানে নিয়েছিলেন ৫ উইকেট। ১৮ বছর ধরে এই অর্জনের তালিকায় একা থাকার পর একজন সঙ্গী পান স্যার ভিভ। ২০০৫ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে সেঞ্চুরির পাশাপাশি ৬ উইকেট নেন পল কলিংউড।
এই দুজনের পাশাপাশি উঠে যেত সাকিবের নাম। প্রথম ব্যাট হাতে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি। এরপর বল হাতে নিজের দ্বিতীয় ওভারেই জোড়া আঘাতে ফিরিয়েছিলেন সিকান্দার রাজা আর সিবান্দাকে। তখনই জেগেছিল দারুণ সম্ভাবনা। আরও আট ওভারে কিন্তু তিনটা উইকেট সাকিব পাবেন না! মাঝখানে চারটি ওভার থাকলেন উইকেট-শূন্য। কিন্তু নিজের সপ্তম আর নবম ওভারে আরও দুই উইকেট তুলে নিলে আবারও জেগে ওঠে সেই সম্ভাবনা। কিন্তু শেষের আটটি ডেলিভারিতে অন্তত দুবার উইকেটের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন। কামুনগোজি তো একবার হাওয়ায় বল ভাসিয়েও বেঁচে গেলেন এনামুল হক ডিপে কঠিন ক্যাচটা নিতে না পারায়। উল্টো টেস্টের মতো ফিল্ডিং সাজানোয় টানা তিনটি চার খেয়ে শেষ হলো সাকিবের দশম ওভার। ইশ, ওয়ানডেতে বোলারদের কেন ১০ ওভারই বোলিং করতে হয়!
রিচার্ডস-কলিংউডের পাশে নাম লেখাতে না পারলেও সেঞ্চুরি ও ৪ উইকেটের অর্জনটাও কিন্তু মন্দ নয়। ওয়ানডেতে খুব বেশিজনের এই অর্জন নেই। সাকিবের আগে এই তালিকায় ছিলেন মাত্র ১১ জন। যেখানে রিচার্ডস-কলিংউড ছাড়াও আছেন সৌরভ গাঙ্গুলী, টেন্ডুলকার, জয়াসুরিয়াদের মতো কিংবদন্তিদের নাম।
কিন্তু ১১ জনের ‘ভিড়’টার চেয়ে সাকিবের নিশ্চয়ই পছন্দ হতো তিনজনের ‘নির্জনতা’টাই। ইশ, একটুর জন্য হলো না!
No comments