কনজারভেটিভ দলের ওপর চাপ বাড়ছে
পার্লামেন্টের আরও একটি আসন জিতল যুক্তরাজ্যের ডানপন্থী দল ইন্ডিপেন্ডেন্স পার্টি (ইউকেআইপি)। গতকাল শুক্রবার দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের রোচেস্টার অ্যান্ড স্ট্রুড আসনে উপনির্বাচনের ভোট গণনা শেষে দলটির প্রার্থী মার্ক রেকলেসকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। খবর রয়টার্সের। ইউকেআইপির এই উত্থানকে পর্যবেক্ষকেরা আগামী বছর অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের কনজারভেটিভ পার্টির বিপাকে পড়ার ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন।
রোচেস্টার অ্যান্ড স্ট্রুড আসনের উপনির্বাচনে স্বাচ্ছন্দ্যে জেতার মধ্য দিয়ে অভিবাসন ও ইউরোপবিরোধী দল ইউকেআইপি পার্লামেন্টে দুটি আসন পেল। মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর অবিশ্বাস ও অভিবাসন নিয়ে উদ্বেগ বেড়ে চলার প্রেক্ষাপটে দলটি এ সাফল্য পাচ্ছে। ফলাফল ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মার্ক রেকলেস বলেন, ‘আমরা এখানে বিজয় লাভ করতে পেরেছি। সারা দেশে কেন বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারব না?’
রোচেস্টার অ্যান্ড স্ট্রুড আসনের উপনির্বাচনে স্বাচ্ছন্দ্যে জেতার মধ্য দিয়ে অভিবাসন ও ইউরোপবিরোধী দল ইউকেআইপি পার্লামেন্টে দুটি আসন পেল। মূলধারার রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর অবিশ্বাস ও অভিবাসন নিয়ে উদ্বেগ বেড়ে চলার প্রেক্ষাপটে দলটি এ সাফল্য পাচ্ছে। ফলাফল ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় মার্ক রেকলেস বলেন, ‘আমরা এখানে বিজয় লাভ করতে পেরেছি। সারা দেশে কেন বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারব না?’
সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা যদি বিশ্বাস করেন পৃথিবী ইউরোপের চেয়ে বড় এবং আপনাদের যদি স্বাধীন যুক্তরাজ্যের ওপর আস্থা থাকে, তাহলে আমাদের সঙ্গে আসুন। আমরা আপনাদের দেশ ফিরিয়ে দেব।’ এর আগে অক্টোবরে ইংল্যান্ডের এসেক্স কাউন্টির ক্ল্যাকটন আসনের উপনির্বাচনে জেতেন ইউকেআইপির প্রার্থী ডগলাস কারসওয়েল। দলটির প্রথম এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, আগামী সাধারণ নির্বাচনের পর তাঁর দল ক্ষমতার ভারসাম্যের একটি নিয়ামক হবে। মনে করা হচ্ছে, বৃহস্পতিবারের উপনির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন। কারণ, ইউকেআইপি আগামী বছরের মে মাসে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টিতে ফাটল ধরিয়ে দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বৃহস্পতিবার কনজারভেটিভ পার্টির পরাজিত প্রার্থী কেলি টলহার্স্ট বলেন, ইউকেআইপির এ জয় আগামী নির্বাচনে লেবার দলের ভাগ্য খোলার ইঙ্গিত বহন করছে। কারণ, দলটি কনজারভেটিভ পার্টির আসন ছিনিয়ে নিচ্ছে।
No comments