‘ছাত্রলীগের দায় নেই’ -বদিউজ্জামান সোহাগ
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় ছাত্রলীগ দায়ী নয় বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি বদিউজ্জামান সোহাগ। তিনি বলেছেন, এ ঘটনার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দায়ী। সংঘর্ষে জড়িতদের সঙ্গে ছাত্রলীগের সম্পৃক্ততা নেই। এটা বহিরাগতদের মারামারি। এর দায়ভার ছাত্রলীগ নেবে না। গতকাল সকাল সাড়ে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এমন দাবি করেন তিনি। লিখিত বক্তব্যে সোহাগ বলেন, ছাত্রলীগের যে বা যারা জড়িত বলে নাম এসেছে আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। গণমাধ্যমের দিকে অভিযোগ তুলে তিনি বলেন, ছাত্রলীগের কেউ না, তবুও সংঘর্ষে যে জড়াবে তাকে ছাত্রলীগ বানানোর জন্য এ দেশের স্বাধীনতাবিরোধী একটি মহল তৎপর। এটা মিডিয়ার ‘হীন’ প্রচেষ্টা।
ছাত্রলীগ সভাপতি আরও বলেন, ক্যাম্পাসে যারা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে তাদের অন্যতম হোতা উত্তম কুমার দাশ। তাকে আগেই ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিছু ঘটনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, উত্তমকে গ্রেপ্তার করার জন্য আমরা সিলেট পুলিশ কমিশনার ও জালালাবাদ থানার ওসিকে অনুরোধ করি। কিন্তু তারা তা করেন নি। তিনি বলেন, কেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ উদাসীনতা? স্থানীয় ক্ষমতাধর কোন নেতা এ সন্ত্রাসীদের লালন করে সংগঠনকে ধ্বংস করছে? তিনি বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিভাবে মামলার তালিকাভুক্ত আসামি অবস্থান করে।
বদিউজ্জামান বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে জালাল ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরও সে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ছত্রছায়ায় একটি গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি বলেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের আঞ্চলিক গ্রুপিংকে ছাত্রলীগের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনের পক্ষপাতদুষ্ট আচারণের কারণে যে কোন সময় আবার অস্থিতিশীল হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, দেশের সব কয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে সুষ্ঠু শিক্ষার পরিবেশ বজায় রয়েছে। ছাত্রলীগ সভাপতি শাবিপ্রবি অনতিবিলম্বে খুলে দেয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান। ‘ছাত্রলীগ এখন আওয়ামী লীগ নেতাদের হয়ে কাজ করছে’ ও ‘ছাত্রলীগকে কঠিন শাস্তির আওতায় আনা উচিত’ ওবায়দুল কাদের ও তোফায়েল আহমেদের এমন মন্তব্য সম্পর্কে তিনি বলেন, তোফায়েল আহমেদ এমন কথা বলতে পারেন না। ছাত্রলীগকে আইনের আওতায় আনার কোন বিষয় তৈরি হয় নি। সংঘর্ষ হওয়ার পর বহিষ্কার ও মামলা করা ছাড়া কি ছাত্রলীগ অন্য কোনভাবে সংঘর্ষ এড়াতে পারে কিনা জবাবে সোহাগ বলেন, ছাত্রলীগ বহিষ্কার ও মামলা করা ছাড়া আর কি করতে পারে।
শাবি’র ঘটনায় একপক্ষে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং অন্যপক্ষে সহসভাপতি ছিলেন কিন্তু আপনি তার পরও একে বহিরাগতদের সংঘর্ষ বলছেন কেন- এমন প্রশ্নে ছাত্রলীগ সভাপতি বলেন, এটা বহিরাগতদের সংঘর্ষ ছিল। উত্তম কুমার পক্ষের তারা। বিশ্বজিৎ ও ঢাকা কলেজে ফারুক হত্যার সঙ্গে জড়িতরা নিয়মিত ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ছাত্রলীগের সমাবেশে লক্ষাধিক লোক আসে। সেখানে কে আসামি আমরা কিভাবে তা ধরবো। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুল কবির রাহাত, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, দপ্তর সম্পাদক শেখ রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক তরিকুল ইসলাম, ঢাবি শাখার সভাপতি মেহেদী হাসান মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ওমর শরীফ, শাবি ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সুমন প্রমুখ।
ছাত্রলীগ সভাপতি আরও বলেন, ক্যাম্পাসে যারা সংঘর্ষে লিপ্ত হয়েছে তাদের অন্যতম হোতা উত্তম কুমার দাশ। তাকে আগেই ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। কিছু ঘটনার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, উত্তমকে গ্রেপ্তার করার জন্য আমরা সিলেট পুলিশ কমিশনার ও জালালাবাদ থানার ওসিকে অনুরোধ করি। কিন্তু তারা তা করেন নি। তিনি বলেন, কেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এ উদাসীনতা? স্থানীয় ক্ষমতাধর কোন নেতা এ সন্ত্রাসীদের লালন করে সংগঠনকে ধ্বংস করছে? তিনি বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিভাবে মামলার তালিকাভুক্ত আসামি অবস্থান করে।
বদিউজ্জামান বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে জালাল ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার পরও সে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের ছত্রছায়ায় একটি গ্রুপ নিয়ন্ত্রণ করে। তিনি বলেন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের আঞ্চলিক গ্রুপিংকে ছাত্রলীগের ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশাসনের পক্ষপাতদুষ্ট আচারণের কারণে যে কোন সময় আবার অস্থিতিশীল হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, দেশের সব কয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ে সুষ্ঠু শিক্ষার পরিবেশ বজায় রয়েছে। ছাত্রলীগ সভাপতি শাবিপ্রবি অনতিবিলম্বে খুলে দেয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানান। ‘ছাত্রলীগ এখন আওয়ামী লীগ নেতাদের হয়ে কাজ করছে’ ও ‘ছাত্রলীগকে কঠিন শাস্তির আওতায় আনা উচিত’ ওবায়দুল কাদের ও তোফায়েল আহমেদের এমন মন্তব্য সম্পর্কে তিনি বলেন, তোফায়েল আহমেদ এমন কথা বলতে পারেন না। ছাত্রলীগকে আইনের আওতায় আনার কোন বিষয় তৈরি হয় নি। সংঘর্ষ হওয়ার পর বহিষ্কার ও মামলা করা ছাড়া কি ছাত্রলীগ অন্য কোনভাবে সংঘর্ষ এড়াতে পারে কিনা জবাবে সোহাগ বলেন, ছাত্রলীগ বহিষ্কার ও মামলা করা ছাড়া আর কি করতে পারে।
শাবি’র ঘটনায় একপক্ষে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং অন্যপক্ষে সহসভাপতি ছিলেন কিন্তু আপনি তার পরও একে বহিরাগতদের সংঘর্ষ বলছেন কেন- এমন প্রশ্নে ছাত্রলীগ সভাপতি বলেন, এটা বহিরাগতদের সংঘর্ষ ছিল। উত্তম কুমার পক্ষের তারা। বিশ্বজিৎ ও ঢাকা কলেজে ফারুক হত্যার সঙ্গে জড়িতরা নিয়মিত ছাত্রলীগের কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ছাত্রলীগের সমাবেশে লক্ষাধিক লোক আসে। সেখানে কে আসামি আমরা কিভাবে তা ধরবো। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শামসুল কবির রাহাত, মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক, দপ্তর সম্পাদক শেখ রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক তরিকুল ইসলাম, ঢাবি শাখার সভাপতি মেহেদী হাসান মোল্লা, সাধারণ সম্পাদক ওমর শরীফ, শাবি ছাত্রলীগের সাবেক আহ্বায়ক শামসুজ্জামান সুমন প্রমুখ।
No comments