শফিউল ইসলাম হত্যাকাণ্ড- ১১ জনকে আবার রিমান্ডের আবেদন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এ কে এম শফিউল ইসলাম হত্যার ঘটনায় সন্দেহজনকভাবে আটক ১১ জনের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফা রিমান্ডের আবেদন জানিয়েছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার করা এ আবেদনের ওপর অবশ্য কোনো শুনানি হয়নি। গত বুধবার প্রথম দফায় তাঁদের দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছিল।
হত্যার ঘটনাটিতে দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন বলেন, গতকাল দুপুরে মহানগর গোয়েন্দা শাখার কার্যালয় থেকে ওই ১১ জনকে আদালতে পাঠানো হয়। এ সময় তাঁদের আরও জিজ্ঞাসাবাদে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানায় পুলিশ। আদালত আগামী রোববার শুনানির দিন ধার্য করে তাঁদের কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে হুমায়ুন কবির নগরের ইসলামিয়া কলেজের অধ্যক্ষ, মোশাররফ হোসেন পল্লি চিকিৎসক, ফজলুল হক একজন মাদ্রাসাশিক্ষক, মশিউর রহমান ও হাসিবুর রহমান অধ্যাপক শফিউলের প্রতিবেশী। অন্যরা হলেন আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, আরিফ, সাগর, জিন্নাহ, রেজাউল করিম ও সাইফুদ্দীন।
শিক্ষক শফিউলের হত্যাকাণ্ডে গত সোমবার একটি মামলা দায়ের করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার। হত্যাকাণ্ডের পর সন্দেহভাজন হিসেবে ওই ব্যক্তিদের আটক করা হয়। পরে এ মামলায় আসামি করা হয় তাঁদের। আসামি করার পর তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে প্রথম দফায় ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়েছিল পুলিশ। বুধবার এ ব্যাপারে শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ওই দিনই পুলিশের গোয়েন্দা শাখার কার্যালয়ে নিয়ে তাঁদের দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
হত্যার ঘটনাটিতে দায়ের করা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন বলেন, গতকাল দুপুরে মহানগর গোয়েন্দা শাখার কার্যালয় থেকে ওই ১১ জনকে আদালতে পাঠানো হয়। এ সময় তাঁদের আরও জিজ্ঞাসাবাদে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন জানায় পুলিশ। আদালত আগামী রোববার শুনানির দিন ধার্য করে তাঁদের কারাগারে পাঠিয়ে দেন।
আটক ব্যক্তিদের মধ্যে হুমায়ুন কবির নগরের ইসলামিয়া কলেজের অধ্যক্ষ, মোশাররফ হোসেন পল্লি চিকিৎসক, ফজলুল হক একজন মাদ্রাসাশিক্ষক, মশিউর রহমান ও হাসিবুর রহমান অধ্যাপক শফিউলের প্রতিবেশী। অন্যরা হলেন আবদুল্লাহ আল মাহমুদ, আরিফ, সাগর, জিন্নাহ, রেজাউল করিম ও সাইফুদ্দীন।
শিক্ষক শফিউলের হত্যাকাণ্ডে গত সোমবার একটি মামলা দায়ের করেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার। হত্যাকাণ্ডের পর সন্দেহভাজন হিসেবে ওই ব্যক্তিদের আটক করা হয়। পরে এ মামলায় আসামি করা হয় তাঁদের। আসামি করার পর তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে প্রথম দফায় ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়েছিল পুলিশ। বুধবার এ ব্যাপারে শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ওই দিনই পুলিশের গোয়েন্দা শাখার কার্যালয়ে নিয়ে তাঁদের দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
No comments