রাজধানীর সড়কে আবার সেই কাঁটা
( উল্টো পথে যানবাহন চলাচল ঠেকাতে রাজধানীর রমনা থানা এলাকায় অবস্থিত ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) সদর দপ্তরের সামনের সড়কে একটি প্রতিরোধক যন্ত্র বসানো হয়েছে। আজ শনিবার ভোর পাঁচটার দিকে যন্ত্রটি চালু করা হয়। )
গত ২৩ মে রাজধানীর হেয়ার রোডে পরীক্ষামূলকভাবে একই ধরনের একটি প্রতিরোধক যন্ত্র বসানো হয়। কিন্তু এক মাসের মধ্যেই যন্ত্রটি অচল হয়ে যায়। পরে যন্ত্রটি সরিয়ে নেয় ট্রাফিক বিভাগ। এই যন্ত্রের বিশেষত্ব হলো কোনো যানবাহন সড়কের উল্টো পথ দিয়ে গেলেই প্রতিরোধক যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত কাঁটাগুলো গাড়ির চাকায় বিঁধে যায়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের যুগ্ম কমিশনার মোসলেহ উদ্দিন আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, গতবার ভিআইপি রোডে প্রতিরোধক যন্ত্রটি বসানো হয়েছিল। কিন্তু এবার আমরা ডিএমপির সদর দপ্তরের সামনের সড়কে প্রতিরোধক যন্ত্র বসিয়ে পর্যবেক্ষণ করছি।
আগেরটির মতো এবারের যন্ত্রটিও তৈরি করেছে ধোলাইখালের সোহেল মেটাল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি।
কোম্পানির কর্ণধার সাদেক হোসেইন বলেন, যন্ত্রটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ছয় লাখ টাকা। ৩০ ফুট লম্বা ও ১৩ ইঞ্চি চওড়া এই প্রতিরোধক যন্ত্রটিতে ১৮০টি কাঁটা রয়েছে। যন্ত্রটি ১০০ টন ভারী যানের চাপ সহ্য করতে সক্ষম।
ট্রাফিক বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, প্রথমবার বসানো প্রতিরোধক যন্ত্রটি অল্পতেই অকার্যকর হওয়ায় এবার আর হইচই করে উদ্বোধন করা হবে না। যন্ত্রটির কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করা হবে।
গত ২৩ মে রাজধানীর হেয়ার রোডে পরীক্ষামূলকভাবে একই ধরনের একটি প্রতিরোধক যন্ত্র বসানো হয়। কিন্তু এক মাসের মধ্যেই যন্ত্রটি অচল হয়ে যায়। পরে যন্ত্রটি সরিয়ে নেয় ট্রাফিক বিভাগ। এই যন্ত্রের বিশেষত্ব হলো কোনো যানবাহন সড়কের উল্টো পথ দিয়ে গেলেই প্রতিরোধক যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত কাঁটাগুলো গাড়ির চাকায় বিঁধে যায়।
ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের যুগ্ম কমিশনার মোসলেহ উদ্দিন আহমদ প্রথম আলোকে বলেন, গতবার ভিআইপি রোডে প্রতিরোধক যন্ত্রটি বসানো হয়েছিল। কিন্তু এবার আমরা ডিএমপির সদর দপ্তরের সামনের সড়কে প্রতিরোধক যন্ত্র বসিয়ে পর্যবেক্ষণ করছি।
আগেরটির মতো এবারের যন্ত্রটিও তৈরি করেছে ধোলাইখালের সোহেল মেটাল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি।
কোম্পানির কর্ণধার সাদেক হোসেইন বলেন, যন্ত্রটি তৈরি করতে খরচ হয়েছে ছয় লাখ টাকা। ৩০ ফুট লম্বা ও ১৩ ইঞ্চি চওড়া এই প্রতিরোধক যন্ত্রটিতে ১৮০টি কাঁটা রয়েছে। যন্ত্রটি ১০০ টন ভারী যানের চাপ সহ্য করতে সক্ষম।
ট্রাফিক বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, প্রথমবার বসানো প্রতিরোধক যন্ত্রটি অল্পতেই অকার্যকর হওয়ায় এবার আর হইচই করে উদ্বোধন করা হবে না। যন্ত্রটির কার্যকারিতা পর্যবেক্ষণ করা হবে।
No comments