যত্রতত্র রাস্তা পার বন্ধে ডিএমপির প্রচারণা আজ শুরু
(যত্রতত্র পথচারী পারাপার বন্ধে আজ থেকে প্রচারণা শুরু করতে যাচ্ছে ঢাকা মহানগর পুলিশ। ইতিমধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন ক্রসিংয়ে এ ধরনের অনুরোধ জানিয়ে প্যানাফ্লেক্স লাগানো হয়েছে। ছবিটি সার্ক ফোয়ারা মোড় থেকে তোলা l প্রথম আলো) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের সার্ক ফোয়ারা মোড়। গতকাল শুক্রবার বিকেল চারটা। সংকেত পেয়ে যানবাহনগুলো পান্থপথের দিক থেকে ফার্মগেটের দিকে ছুটছে। রাস্তা পার হতে পান্থপথের কোনায় দাঁড়ানো ৩০ জনের মতো পথচারী। তাঁদের মধ্যে একজন হঠাৎ হাত তুলে চলন্ত গাড়ির ফাঁক দিয়ে রাস্তা পার হতে শুরু করলেন। তাঁকে বাঁচাতে বাধ্য হয়ে একটি পিকআপ সজোরে ব্রেক কষল। এই সুযোগে অন্য পথচারীরাও তাঁকে অনুসরণ করে রাস্তা পার হলেন। নগরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত মোড়ে এমন বিপজ্জনক ও ঝুঁকিপূর্ণ রাস্তা পারাপারের দৃশ্য প্রতিদিনের। এতে একদিকে ঘটছে প্রাণহানি, অন্যদিকে যানবাহনের গতি কমে জট পরিস্থিতির সৃষ্টি করছে। যত্রতত্র ও ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার বন্ধ করতে আজ শনিবার থেকে বিশেষ প্রচারণা কার্যক্রম শুরু করছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। বিভিন্ন মোড়ে যত্রতত্র রাস্তা পার না হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে ইতিমধ্যে প্যানাফ্লেক্স লাগানো হয়েছে।
পুলিশের হিসাবে, ২০১২ সালে রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৬৭ জন মারা যান। এর মধ্যে ২৫৮ জনই পথচারী। দুর্ঘটনায় নিহত মানুষের ৭০ শতাংশেরও বেশি পথচারী। এর ৭২ শতাংশই ঘটেছে মোড়গুলোতে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট রাজধানীর ৫৪টি মোড়কে দুর্ঘটনার জন্য বিপজ্জনক চিহ্নিত করেছে। ২০১২ সালের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ১৯৯৮ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ঢাকার এই মোড়গুলোতে দুই হাজার ৪২৩টি দুর্ঘটনা ঘটে। সবচেয়ে দুর্ঘটনাপ্রবণ মোড়গুলো হচ্ছে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার মোড়, বিজয় সরণি, তোপখানা থেকে পুরানা পল্টন মোড়, জনপথ মোড়।
পুলিশের হিসাবে, ফার্মগেট, সার্ক ফোয়ারা, বাংলামোটরসহ ব্যস্ত মোড়গুলোতে পথচারীরা সংকেত না মেনে যত্রতত্র দল বেঁধে রাস্তা পার হচ্ছে। যত্রতত্র রাস্তা পারাপার বন্ধ করতে আজ বিশেষ প্রচারণা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন ডিএমপির কমিশনার বেনজীর আহমেদ। ডিএমপির জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মাসুদুর রহমান বলেন, ট্রাফিক আইন না মেনে যেন কেউ রাস্তা পার না হন, সে জন্য প্রথমে মানুষকে সচেতন করতে প্রচারণা চালাবে ডিএমপি। না মানলে পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পুলিশের হিসাবে, ২০১২ সালে রাজধানীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩৬৭ জন মারা যান। এর মধ্যে ২৫৮ জনই পথচারী। দুর্ঘটনায় নিহত মানুষের ৭০ শতাংশেরও বেশি পথচারী। এর ৭২ শতাংশই ঘটেছে মোড়গুলোতে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সড়ক দুর্ঘটনা গবেষণা ইনস্টিটিউট রাজধানীর ৫৪টি মোড়কে দুর্ঘটনার জন্য বিপজ্জনক চিহ্নিত করেছে। ২০১২ সালের সমীক্ষায় বলা হয়েছে, ১৯৯৮ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত ঢাকার এই মোড়গুলোতে দুই হাজার ৪২৩টি দুর্ঘটনা ঘটে। সবচেয়ে দুর্ঘটনাপ্রবণ মোড়গুলো হচ্ছে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার মোড়, বিজয় সরণি, তোপখানা থেকে পুরানা পল্টন মোড়, জনপথ মোড়।
পুলিশের হিসাবে, ফার্মগেট, সার্ক ফোয়ারা, বাংলামোটরসহ ব্যস্ত মোড়গুলোতে পথচারীরা সংকেত না মেনে যত্রতত্র দল বেঁধে রাস্তা পার হচ্ছে। যত্রতত্র রাস্তা পারাপার বন্ধ করতে আজ বিশেষ প্রচারণা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করবেন ডিএমপির কমিশনার বেনজীর আহমেদ। ডিএমপির জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মাসুদুর রহমান বলেন, ট্রাফিক আইন না মেনে যেন কেউ রাস্তা পার না হন, সে জন্য প্রথমে মানুষকে সচেতন করতে প্রচারণা চালাবে ডিএমপি। না মানলে পরে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
No comments