কম বয়সী স্বামীর জন্য ইসলাম গ্রহণ করতেও রাজি
সন্তান সাতজন তো আছেই, নাতি-নাতনির সংখ্যাও তার ১০। সেই তিনি সবাইকে অবাক করে তার চেয়ে ১৫ বছর কম বয়সীকে বিয়ে করে সবাইকে বিস্মিত করে দিয়েছিলেন। তার স্বামী আবার তিউনিসিয়ার নাগরিক এবং একটি কফি হাউজের কর্মচারী। অনেকেই সন্দেহ করছে, এই অসম বিয়েতে অন্য কোনো কারণ থাকতে পারে। তাদের সন্দেহ অমূলক প্রমাণ করতে তিনি ইসলাম গ্রহণ করতে রাজি আছেন বলে জানিয়েছেন।
ব্রিটেনের জেন ম্যাকলফি (৪৭) ও তিউনিসিয়ার মোহাম্মদের (৩২) মধ্যে অনলাইনে সাক্ষাত হয় ২০১১ সালে। ওই সময়ে জেনের প্রথম বিয়েটা ভেঙে গিয়েছিল। তিনি ছুটে যান তিউনিশিয়ায়। প্রায় এক বছর পর তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। কথা ছিল বিয়ের পর মোহাম্মদ ব্রিটেনে তার স্ত্রীর বাড়িতে চলে আসবেন। কিন্তু ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ মোহাম্মদকে ভিসা দিতে অস্বীকার করে। তাদের মতে, মোহাম্মদের ইংরেজি জ্ঞান অত্যন্ত দুর্বল। স্বামীকে ইংল্যান্ডে নিয়ে আসতে জেন ইতোমধ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সাহায্যও চেয়েছেন।
তিনি তার স্বামীর ধর্ম ইসলাম গ্রহণ করার সংকল্পও ঘোষণা করেছেন। ইতোমধ্যে তিনি হিজাবও পরা শুরু করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, অনেকেই মনে করছে, এই বিয়ের পেছনে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য আছে। আমি জানি, তেমন কিছুই নেই।
তিনি বলেন, লোকজন মনে করে, তিউনিশিয়ার সব মানুষ লম্পট। কিন্তু তাদের বিষয়টি প্রমাণ করা দরকার। আর লম্পট লোক সারা দুনিয়াতেই আছে, এমনকি ইংল্যান্ডেও আছে।
তিনি বলেন, তিউনিশিয়ায় আমি যাদের দেখা পেয়েছি, সবাই ভালো মানুষ। একবারও যদি মনে হতো, এই বিয়ের তার কোনো খারাপ ইচ্ছা আছে, তবে বিয়েটা করতাম না।
ব্রিটেনের জেন ম্যাকলফি (৪৭) ও তিউনিসিয়ার মোহাম্মদের (৩২) মধ্যে অনলাইনে সাক্ষাত হয় ২০১১ সালে। ওই সময়ে জেনের প্রথম বিয়েটা ভেঙে গিয়েছিল। তিনি ছুটে যান তিউনিশিয়ায়। প্রায় এক বছর পর তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। কথা ছিল বিয়ের পর মোহাম্মদ ব্রিটেনে তার স্ত্রীর বাড়িতে চলে আসবেন। কিন্তু ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ মোহাম্মদকে ভিসা দিতে অস্বীকার করে। তাদের মতে, মোহাম্মদের ইংরেজি জ্ঞান অত্যন্ত দুর্বল। স্বামীকে ইংল্যান্ডে নিয়ে আসতে জেন ইতোমধ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের সাহায্যও চেয়েছেন।
তিনি তার স্বামীর ধর্ম ইসলাম গ্রহণ করার সংকল্পও ঘোষণা করেছেন। ইতোমধ্যে তিনি হিজাবও পরা শুরু করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, অনেকেই মনে করছে, এই বিয়ের পেছনে কোনো অসৎ উদ্দেশ্য আছে। আমি জানি, তেমন কিছুই নেই।
তিনি বলেন, লোকজন মনে করে, তিউনিশিয়ার সব মানুষ লম্পট। কিন্তু তাদের বিষয়টি প্রমাণ করা দরকার। আর লম্পট লোক সারা দুনিয়াতেই আছে, এমনকি ইংল্যান্ডেও আছে।
তিনি বলেন, তিউনিশিয়ায় আমি যাদের দেখা পেয়েছি, সবাই ভালো মানুষ। একবারও যদি মনে হতো, এই বিয়ের তার কোনো খারাপ ইচ্ছা আছে, তবে বিয়েটা করতাম না।
No comments