উত্তাল ক্যাম্পাস : কলেজ অধ্যক্ষসহ আটক ৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. একেএম শফিউল ইসলামকে কুপিয়ে হত্যার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে শোকর্যালি, প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়েছে। রোববার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক জোট, শিক্ষক সমিতি এবং প্রগতিশীল ছাত্রজোটের উদ্যোগে পৃথকভাবে এসব কর্মসূচি পালিত হয়। জড়িতদের গ্রেফতার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির আহ্বানে কর্মবিরতি পালন করেছেন শিক্ষকরা। ক্যাম্পাসে কোনো ক্লাস-পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি। তবে স্নাতক শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম স্বাভাবিক ছিল। ক্যাম্পাস ছিল থমথমে। অনাকাক্সিক্ষত পরিস্থিতি এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ছিল। এ দিন বেলা ২টার দিকে হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী ইসলামিয়া কলেজের অধ্যক্ষ হুমায়ুন আহমেদসহ তিন শিক্ষককে আটক করেছে ডিবি পুলিশ। অন্য দুই শিক্ষকের নাম জানা যায়নি। এর আগে শনিবার হত্যাকাণ্ডের দুই প্রত্যক্ষদর্শী হাবিবুর রহমান ও দিপ হাসানকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে মতিহার থানা পুলিশ। এ নিয়ে এ ঘটনায় মোট পাঁচজনকে আটক করা হল। তবে আটকের সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন রকম তথ্য পাওয়া গেছে। গোয়েন্দারা বলছে, এ পর্যন্ত আটক হয়েছেন ১৫ জন। কিন্তু পুলিশ স্বীকার করেছে আটক অধ্যক্ষ হুমায়ুন আহমেদসহ তিনজন। আজ ও আগামীকাল মঙ্গলবার সমাজবিজ্ঞান বিভাগে কর্মবিরতি পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ড. ওয়ারদাতুল আকমাম। দুপুরে বিভাগের শিক্ষকদের এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় তিন দিনের শোক ঘোষণার সিদ্ধান্তও গৃহীত হয়। সন্ধ্যায় শিক্ষক সমিতির সভায় বিভাগের পক্ষ থেকে পুরো ক্যাম্পাসেই কর্মবিরতি পালনের কর্মসূচি ঘোষণার দাবি জানানো হয়। রাতে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রণব কুমার পাণ্ডে জানান, হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে সোমবার (আজ) ও মঙ্গলবারও বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষক সমিতি। এছাড়া ১৯ নভেম্বর একই দাবিতে নগরীর সাহেববাজারে সর্বস্তরের মানুষকে নিয়ে মানববন্ধন করবেন তারা। বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে থেকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির উদ্যোগে শোকর্যালি বের করা হয়। র্যালিটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সিনেট ভবনের সামনে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়। এ সময় বক্তারা বলেন, দেশে সহিংসতা সৃষ্টিকারী কিছু জঙ্গি সংগঠন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকের ওপর হামলা চালিয়ে নৃংশসতার পরিচয় দিয়েছে। জাতির বিবেক শিক্ষকদের ওপর পরিকল্পিতভাবে হামলা চালিয়ে সাম্প্রদায়িক শক্তি দেশের প্রগতিশীল শিক্ষা ব্যবস্থাকে পঙ্গু করতে চায়। বক্তারা সরকার, পুলিশ প্রশাসন ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে প্রফেসর শফিউল ইসলামের হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. কামরুল হাসান মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক প্রণব কুমার পাণ্ডের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন, ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর ছাদেকুল আরেফিন মাতিন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ওয়ারদাতুল আকমাম, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের প্রশাসক প্রফেসর সফিকুন্নবী সামাদী, প্রফেসর আবুল কাশেম, প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের আহ্বায়ক প্রফেসর জাহিদুল হাসান প্রমুখ।
দুপুর ১২টার দিকে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল ছাত্রজোট। মিছিলটি ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বর থেকে শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য দেন রাবি শাখা ছাত্র ইউনিয়নের সহ-সভাপতি খাদিমুল বাশার, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সহ-সভাপতি মিঠুন রায়, ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন সুজন। সমাবেশ থেকে অবিলম্বে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়।
এর আগে সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে শোক-পদযাত্রা বের করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক জোট। পদযাত্রাটি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সেখানে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে। এতে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট নাট্যজন মলয় কুমার ভৌমিক, অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, অধ্যাপক এসএম আবু বকর, অধ্যাপক নীলুফার সুলতানা, অধ্যাপক শাহ আযম শান্তুনু প্রমুখ। সমাবেশ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।
শনিবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন চৌদ্দপাই এলাকায় শিক্ষকদের আবাসিক এলাকায় প্রফেসর শফিউল ইসলামকে কুপিয়ে আহত করে সন্ত্রাসীরা। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান তিনি। কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে সে সম্পর্কে পুলিশ এখনও কিছু বলতে পারেনি। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনো মামলাও হয়নি।
নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন যুগান্তরকে বলেন, পুলিশ মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে এ পর্যন্ত তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক প্রফেসর ইলিয়াছ হোসেন জানান, বিশ্ববিদালয়ের পক্ষ থেকে মামলা হয়েছে।
চিরনিদ্রায় শফিউল ইসলাম : গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, রোববার দুপুরে অধ্যাপক ড. একেএম শফিউল ইসলামকে তার গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শালমারা ইউনিয়নের হিয়াতপুরে দাফন করা হয়েছে। এর আগে সকালে তার মৃতদেহ পৌঁছলে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। কান্নায় ভেঙে পড়েন তার মাসহ আত্মীয়স্বজন। তাকে এক নজর দেখার জন্য পরিচিত মহল ও এলাকাবাসী বাড়িতে ভিড় জমায়। বাদ জোহর হিয়াতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। হাজারো মানুষ ওই জানাজায় অংশ নেন। পরে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। নিহত শফিউল ইসলামের একমাত্র ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্র জেভিন ইসলাম তার বাবার হত্যাকারী হিসেবে জঙ্গি সংগঠনগুলোকে দায়ী করেছেন। তিনি হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে বিচারের মাধ্যমে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
নিন্দা, প্রতিবাদ ও মানববন্ধন : ড. শফিকুল ইসলাম হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে খুনিদের দ্রুত বিচার দাবি করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ও বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন। নির্মম এ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে মানববন্ধন হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।
শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. কামরুল হাসান মজুমদারের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক প্রণব কুমার পাণ্ডের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন, ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর ছাদেকুল আরেফিন মাতিন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি প্রফেসর ওয়ারদাতুল আকমাম, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের প্রশাসক প্রফেসর সফিকুন্নবী সামাদী, প্রফেসর আবুল কাশেম, প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের আহ্বায়ক প্রফেসর জাহিদুল হাসান প্রমুখ।
দুপুর ১২টার দিকে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রগতিশীল ছাত্রজোট। মিছিলটি ক্যাম্পাসের টুকিটাকি চত্বর থেকে শুরু হয়ে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে সমাবেশে মিলিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য দেন রাবি শাখা ছাত্র ইউনিয়নের সহ-সভাপতি খাদিমুল বাশার, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সহ-সভাপতি মিঠুন রায়, ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন সুজন। সমাবেশ থেকে অবিলম্বে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়।
এর আগে সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে শোক-পদযাত্রা বের করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক জোট। পদযাত্রাটি ক্যাম্পাস প্রদক্ষিণ করে পুনরায় সেখানে এসে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে। এতে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট নাট্যজন মলয় কুমার ভৌমিক, অধ্যাপক আনন্দ কুমার সাহা, অধ্যাপক এসএম আবু বকর, অধ্যাপক নীলুফার সুলতানা, অধ্যাপক শাহ আযম শান্তুনু প্রমুখ। সমাবেশ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সন্ত্রাসীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়।
শনিবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন চৌদ্দপাই এলাকায় শিক্ষকদের আবাসিক এলাকায় প্রফেসর শফিউল ইসলামকে কুপিয়ে আহত করে সন্ত্রাসীরা। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর মারা যান তিনি। কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে সে সম্পর্কে পুলিশ এখনও কিছু বলতে পারেনি। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনো মামলাও হয়নি।
নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেন যুগান্তরকে বলেন, পুলিশ মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে এ পর্যন্ত তিনজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতরের প্রশাসক প্রফেসর ইলিয়াছ হোসেন জানান, বিশ্ববিদালয়ের পক্ষ থেকে মামলা হয়েছে।
চিরনিদ্রায় শফিউল ইসলাম : গাইবান্ধা প্রতিনিধি জানান, রোববার দুপুরে অধ্যাপক ড. একেএম শফিউল ইসলামকে তার গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শালমারা ইউনিয়নের হিয়াতপুরে দাফন করা হয়েছে। এর আগে সকালে তার মৃতদেহ পৌঁছলে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। কান্নায় ভেঙে পড়েন তার মাসহ আত্মীয়স্বজন। তাকে এক নজর দেখার জন্য পরিচিত মহল ও এলাকাবাসী বাড়িতে ভিড় জমায়। বাদ জোহর হিয়াতপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। হাজারো মানুষ ওই জানাজায় অংশ নেন। পরে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। নিহত শফিউল ইসলামের একমাত্র ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের ২য় বর্ষের ছাত্র জেভিন ইসলাম তার বাবার হত্যাকারী হিসেবে জঙ্গি সংগঠনগুলোকে দায়ী করেছেন। তিনি হত্যাকারীদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে বিচারের মাধ্যমে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
নিন্দা, প্রতিবাদ ও মানববন্ধন : ড. শফিকুল ইসলাম হত্যার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে খুনিদের দ্রুত বিচার দাবি করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি এবং জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ ও বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন। নির্মম এ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও রংপুরে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে মানববন্ধন হয়েছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।
No comments