যুক্তরাষ্ট্রের জরিপ-বেশির ভাগ মানুষ ড্রোন হামলার বিরুদ্ধে
যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন (চালকবিহীন বিমান)
হামলার বিরোধী বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ। গত সোমবার ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা
প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ সেন্টার প্রকাশিত এক জরিপ প্রতিবেদনে এ তথ্য ওঠে
এসেছে।
তবে যুক্তরাষ্ট্র ভাবমূর্তিতে চীনের থেকে এগিয়ে আছে আগের মতোই।
বিশ্বের ৩৯টি দেশের ওপর চালানো জরিপে দেখা গেছে, এদের ৩১টি দেশের অর্ধেক বা তারও বেশি মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলা অনুমোদন করে না। প্রতিবেদনে বলা হয়, 'চরমপন্থী নেতা ও সংগঠনের বিরুদ্ধে পরিচালিত যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন কর্মসূচির বিরোধিতা করে জরিপে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ দেশ।'
৩১টি দেশের অন্তত অর্ধেক মানুষ পাকিস্তান, ইয়েমেন এবং সোমালিয়ার মতো দেশে জঙ্গিদের লক্ষ্য করে ড্রোন হামলার বিপক্ষে। মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, লাতিন আমেরিকা এবং এশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের ১৫টি দেশের কমপক্ষে চার ভাগের তিন ভাগ মানুষ একই মনোভাব পোষণ করে। শুধু তিনটি দেশের বেশির ভাগ মানুষ এ কর্মসূচিকে সমর্থন করে- ইসরায়েলের ৬৪ শতাংশ, কেনিয়ার ৫৬ শতাংশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ৬১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকান পার্টির ৬৯ শতাংশ, স্বতন্ত্র ৬০ শতাংশ এবং ডেমোক্র্যাট পার্টির ৫৯ শতাংশ এ কর্মসূচি অনুমোদন করে।
জার্মানিতে এ কর্মসূচির সমর্থন ২০১২ সালের ৩৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে এবং ফ্রান্সে ৩৭ শতাংশ থেকে ৪৫ শতাংশে। অনেক দেশে লিঙ্গভেদে এ কর্মসূচির সমর্থনের ব্যাপক তফাৎ দেখা গেছে। যেমন, জাপানে পুরুষদের ৪১ শতাংশ এবং নারীদের মাত্র ১০ শতাংশ এ কর্মসূচিকে সমর্থন করে। সমর্থনের এ পার্থক্য দুই অঙ্কের ঘরে দেখা গেছে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া এবং উগান্ডাসহ জরিপভুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের আট দেশের ছয় দেশে। ড্রোনের বিষয়টি ওঠে এলেও জরিপের মূল লক্ষ্য ছিল অর্থনৈতিক পরাশক্তি হিসেবে চীনের উত্থানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভাবমূর্তির দৌড়ে দেশটি কতটা এগিয়েছে, সে সম্পর্কে আন্তর্জাতিক জনমত যাচাই করা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ মনে করে- বৈশ্বিক শক্তির ভারসাম্য স্থানান্তরিত হচ্ছে এবং বিশ্বের আধিপত্যশীল শক্তি হিসেবে চীন শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের স্থান নিতে পারে। তবে পাকিস্তান ও চীন ছাড়া অন্য দেশগুলোতে চীন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ভাবমূর্তির দিক থেকে পিছিয়ে আছে। এ থেকে গবেষণা সংস্থাটি সিদ্ধান্ত টেনেছে যে, যুক্তরাষ্ট্র ভাবমূর্তিতে চীনের থেকে আগের মতোই এগিয়ে আছে। সূত্র : ডন।
বিশ্বের ৩৯টি দেশের ওপর চালানো জরিপে দেখা গেছে, এদের ৩১টি দেশের অর্ধেক বা তারও বেশি মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন হামলা অনুমোদন করে না। প্রতিবেদনে বলা হয়, 'চরমপন্থী নেতা ও সংগঠনের বিরুদ্ধে পরিচালিত যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোন কর্মসূচির বিরোধিতা করে জরিপে অংশ নেওয়া বেশির ভাগ দেশ।'
৩১টি দেশের অন্তত অর্ধেক মানুষ পাকিস্তান, ইয়েমেন এবং সোমালিয়ার মতো দেশে জঙ্গিদের লক্ষ্য করে ড্রোন হামলার বিপক্ষে। মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ, লাতিন আমেরিকা এবং এশিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের ১৫টি দেশের কমপক্ষে চার ভাগের তিন ভাগ মানুষ একই মনোভাব পোষণ করে। শুধু তিনটি দেশের বেশির ভাগ মানুষ এ কর্মসূচিকে সমর্থন করে- ইসরায়েলের ৬৪ শতাংশ, কেনিয়ার ৫৬ শতাংশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ৬১ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রে রিপাবলিকান পার্টির ৬৯ শতাংশ, স্বতন্ত্র ৬০ শতাংশ এবং ডেমোক্র্যাট পার্টির ৫৯ শতাংশ এ কর্মসূচি অনুমোদন করে।
জার্মানিতে এ কর্মসূচির সমর্থন ২০১২ সালের ৩৮ শতাংশ থেকে বেড়ে ৪৫ শতাংশে দাঁড়িয়েছে এবং ফ্রান্সে ৩৭ শতাংশ থেকে ৪৫ শতাংশে। অনেক দেশে লিঙ্গভেদে এ কর্মসূচির সমর্থনের ব্যাপক তফাৎ দেখা গেছে। যেমন, জাপানে পুরুষদের ৪১ শতাংশ এবং নারীদের মাত্র ১০ শতাংশ এ কর্মসূচিকে সমর্থন করে। সমর্থনের এ পার্থক্য দুই অঙ্কের ঘরে দেখা গেছে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া এবং উগান্ডাসহ জরিপভুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের আট দেশের ছয় দেশে। ড্রোনের বিষয়টি ওঠে এলেও জরিপের মূল লক্ষ্য ছিল অর্থনৈতিক পরাশক্তি হিসেবে চীনের উত্থানে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভাবমূর্তির দৌড়ে দেশটি কতটা এগিয়েছে, সে সম্পর্কে আন্তর্জাতিক জনমত যাচাই করা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ মনে করে- বৈশ্বিক শক্তির ভারসাম্য স্থানান্তরিত হচ্ছে এবং বিশ্বের আধিপত্যশীল শক্তি হিসেবে চীন শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের স্থান নিতে পারে। তবে পাকিস্তান ও চীন ছাড়া অন্য দেশগুলোতে চীন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে ভাবমূর্তির দিক থেকে পিছিয়ে আছে। এ থেকে গবেষণা সংস্থাটি সিদ্ধান্ত টেনেছে যে, যুক্তরাষ্ট্র ভাবমূর্তিতে চীনের থেকে আগের মতোই এগিয়ে আছে। সূত্র : ডন।
No comments