সীমানার ব্যাপারে ইসরায়েলের নিশ্চয়তা চায় ফিলিস্তিন
ইসরায়েলের কাছ থেকে ১৯৬৭ সালের আগের
সীমানা নিয়ে সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের নিশ্চয়তা পেলেই কেবল শান্তি
আলোচনায় যোগ দেবেন বলে জানিয়েছেন ফিলিস্তিনি নেতারা।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি শান্তি আলোচনার যে রূপরেখা নিয়ে
এসেছেন তাতেও পরিবর্তন চেয়েছেন তাঁরা। ফিলিস্তিনের মুক্তি আন্দোলনের
প্ল্যাটফর্ম প্যালেস্টাইন লিবারেশন অরগানাইজেশনের (পিএলও) এক সদস্য এ তথ্য
জানিয়েছেন। এদিকে ফিলিস্তিনের প্রধান শান্তি আলোচক সায়েব এরাকাতের সঙ্গে
গতকাল শুক্রবার জর্দানের রাজধানী আম্মানে দুইবার বৈঠক করেন কেরি। গতকাল
বিকেলে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে তাঁর
পশ্চিম তীরের রামাল্লা যাওয়ার কথা ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত বৃহস্পতিবার ফোনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে 'যত দ্রুত সম্ভব শান্তি আলোচনা শুরুর' তাগিদ দিয়েছেন। শান্তি আলোচনায় বসতে কোনো পূর্বশর্ত না মানার অবস্থানে রয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনা শুরুর লক্ষ্যে মঙ্গলবার জর্দানে পৌঁছান কেরি। গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যে এটা তাঁর ষষ্ঠ সফর। শান্তি আলোচনা শুরুর প্রচেষ্টায় আরব নেতাদেরও সমর্থন পেয়েছেন কেরি। এবার মূলত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মত জানতে এবং তাঁদের প্রভাবিত করতেই তিনি জর্দান সফর করছেন। কেরির শান্তি আলোচনার রূপরেখা নিয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে তিনি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সীমানা ও নিরাপত্তা-সংক্রান্ত বিষয়ে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছেন বলে জানান পিএলওর এক সদস্য। এবারের সফরে ইসরায়েলি আলোচকদের সঙ্গে কেরির সাক্ষাতের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
কেরির প্রস্তাবের ব্যাপারে মতামত জানতে গত বৃহস্পতিবার রামাল্লায় পিএলও নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। পিএলওর নির্বাহী কমিটির সদস্য ওয়াসেল আবু ইউসুফ জানান, ১৯৬৭ সালের আগের সীমানা নিয়ে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে ইসরায়েলের কাছ থেকে নিশ্চয়তা চান তাঁরা। এ ব্যাপারে আলোচনার জন্যই সায়েব এরাকাতকে আম্মান পাঠাতে একমত হন তাঁরা। শান্তি আলোচনা থেকে ইসরায়েলের প্রত্যাশা জানার ব্যাপারেও কথা বলবেন এরাকাত। যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি আলোচনার রূপরেখায় কিছু পরিবর্তন আনা প্রয়োজন বলেও মনে করছেন ফিলিস্তিনি নেতারা। ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ এবং ইসরায়েলে আটক ফিলিস্তিনিদের মুক্তির ব্যাপারে স্পষ্ট জবাব চেয়েছেন তাঁরা।
গতকাল সকালে আম্মানে এরাকাতের সঙ্গে দুইবার বৈঠক করেন কেরি। পূর্বপরিকল্পনা না থাকার পরও গতকাল বিকেলে মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে দেখা করতে রামাল্লা সফরের সিদ্ধান্ত নেন তিনি। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা গত বৃহস্পতিবার ফোনে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে 'যত দ্রুত সম্ভব শান্তি আলোচনা শুরুর' তাগিদ দিয়েছেন। শান্তি আলোচনায় বসতে কোনো পূর্বশর্ত না মানার অবস্থানে রয়েছে ইসরায়েল।
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন শান্তি আলোচনা শুরুর লক্ষ্যে মঙ্গলবার জর্দানে পৌঁছান কেরি। গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যে এটা তাঁর ষষ্ঠ সফর। শান্তি আলোচনা শুরুর প্রচেষ্টায় আরব নেতাদেরও সমর্থন পেয়েছেন কেরি। এবার মূলত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের মত জানতে এবং তাঁদের প্রভাবিত করতেই তিনি জর্দান সফর করছেন। কেরির শান্তি আলোচনার রূপরেখা নিয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে তিনি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের সীমানা ও নিরাপত্তা-সংক্রান্ত বিষয়ে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছেন বলে জানান পিএলওর এক সদস্য। এবারের সফরে ইসরায়েলি আলোচকদের সঙ্গে কেরির সাক্ষাতের কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন মার্কিন কর্মকর্তারা।
কেরির প্রস্তাবের ব্যাপারে মতামত জানতে গত বৃহস্পতিবার রামাল্লায় পিএলও নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস। পিএলওর নির্বাহী কমিটির সদস্য ওয়াসেল আবু ইউসুফ জানান, ১৯৬৭ সালের আগের সীমানা নিয়ে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে ইসরায়েলের কাছ থেকে নিশ্চয়তা চান তাঁরা। এ ব্যাপারে আলোচনার জন্যই সায়েব এরাকাতকে আম্মান পাঠাতে একমত হন তাঁরা। শান্তি আলোচনা থেকে ইসরায়েলের প্রত্যাশা জানার ব্যাপারেও কথা বলবেন এরাকাত। যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি আলোচনার রূপরেখায় কিছু পরিবর্তন আনা প্রয়োজন বলেও মনে করছেন ফিলিস্তিনি নেতারা। ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ এবং ইসরায়েলে আটক ফিলিস্তিনিদের মুক্তির ব্যাপারে স্পষ্ট জবাব চেয়েছেন তাঁরা।
গতকাল সকালে আম্মানে এরাকাতের সঙ্গে দুইবার বৈঠক করেন কেরি। পূর্বপরিকল্পনা না থাকার পরও গতকাল বিকেলে মাহমুদ আব্বাসের সঙ্গে দেখা করতে রামাল্লা সফরের সিদ্ধান্ত নেন তিনি। সূত্র : বিবিসি, এএফপি।
No comments