তীব্র দাবদাহে যুক্তরাজ্যে ৭৬০ জনের মৃত্যু
ব্রিটেনে তীব্র দাবদাহে গত ৯ দিনে ৭৬০
জনের মৃত্যু হয়েছে। লন্ডনের আবহাওয়া বিভাগ এ কথা জানিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার
যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন অংশে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড
করা হয়।
এ পরিস্থিতি চলতে থাকলে নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে
পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। গত সাত বছরের মধ্যে এটাই
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা।
জুলাই মাসে সাধারণত ইংল্যান্ডে ২১ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকে। তবে এ বছর তা ছাড়িয়ে গেছে। গত বৃহস্পতিবার টানা সপ্তম দিনের মতো ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। কোথাও কোথাও ৩২ ডিগ্রিরও বেশি ছিল। এর মধ্যে সবেচেয়ে বেশি গরম পড়ে পশ্চিমাঞ্চলে। তীব্র দাবদাহের জন্য সাউথ ওয়েস্ট ও ওয়েস্ট মিডল্যান্ডেসে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত জারি করা হয়েছে। তবে ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্ব ও লন্ডনে গরমের তীব্রতা কম থাকায় এখানে ২ নম্বর সংকেত জারি করা হয়েছে।
লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিনের তথ্য অনুযায়ী, প্রচণ্ড দাবদাহের কারণে গত ৯ দিনে ৭৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই তাপমাত্রা যদি আরো কয়েক দিন স্থায়ী হয়, তাহলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, গরমের কারণে পানিশূন্যতা, ডায়রিয়া, হিটস্ট্রোক ও শ্বাসকষ্ট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে।
ইংল্যান্ডের জনস্বাস্থ্য বিভাগ গরম আবহাওয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচতে জনসাধারণকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করেছে। এ ছাড়া সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সবাই বিশেষ করে বয়স্ক ও শিশুদের ঘরের ভেতর থাকার পরামর্শ দিয়েছে। কায়িক পরিশ্রম না করতে এবং স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। একই সঙ্গে লোকজনকে ঢিলেঢালা সুতি কাপড় পরতে এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার পরামর্শ দিয়েছে। গরমের কারণে গত ৯ দিনে অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবহার অন্যান্য সময়ের তুলনায় ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
শীতপ্রবণ যুক্তরাজ্যে ২০০৬ সালে ৩৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে ২০০৩ সালে দেশটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৩৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ওই সময় দাবদাহে দুই হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। ১৭৬৬ সালের জুলাইয়ের পর ওটাই ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান।
জুলাই মাসে সাধারণত ইংল্যান্ডে ২১ ডিগ্রি তাপমাত্রা থাকে। তবে এ বছর তা ছাড়িয়ে গেছে। গত বৃহস্পতিবার টানা সপ্তম দিনের মতো ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। কোথাও কোথাও ৩২ ডিগ্রিরও বেশি ছিল। এর মধ্যে সবেচেয়ে বেশি গরম পড়ে পশ্চিমাঞ্চলে। তীব্র দাবদাহের জন্য সাউথ ওয়েস্ট ও ওয়েস্ট মিডল্যান্ডেসে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত জারি করা হয়েছে। তবে ইংল্যান্ডের দক্ষিণ-পূর্ব ও লন্ডনে গরমের তীব্রতা কম থাকায় এখানে ২ নম্বর সংকেত জারি করা হয়েছে।
লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিনের তথ্য অনুযায়ী, প্রচণ্ড দাবদাহের কারণে গত ৯ দিনে ৭৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এই তাপমাত্রা যদি আরো কয়েক দিন স্থায়ী হয়, তাহলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দ্বিগুণ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, গরমের কারণে পানিশূন্যতা, ডায়রিয়া, হিটস্ট্রোক ও শ্বাসকষ্ট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে।
ইংল্যান্ডের জনস্বাস্থ্য বিভাগ গরম আবহাওয়ার কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচতে জনসাধারণকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে অনুরোধ করেছে। এ ছাড়া সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সবাই বিশেষ করে বয়স্ক ও শিশুদের ঘরের ভেতর থাকার পরামর্শ দিয়েছে। কায়িক পরিশ্রম না করতে এবং স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। একই সঙ্গে লোকজনকে ঢিলেঢালা সুতি কাপড় পরতে এবং প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার পরামর্শ দিয়েছে। গরমের কারণে গত ৯ দিনে অ্যাম্বুল্যান্সের ব্যবহার অন্যান্য সময়ের তুলনায় ৩০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে বলেও জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
শীতপ্রবণ যুক্তরাজ্যে ২০০৬ সালে ৩৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। এর আগে ২০০৩ সালে দেশটির ইতিহাসে সর্বোচ্চ ৩৮ ডিগ্রি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। ওই সময় দাবদাহে দুই হাজার মানুষের মৃত্যু হয়। ১৭৬৬ সালের জুলাইয়ের পর ওটাই ছিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান।
No comments