অভিনন্দন মাকসুদুল আলম by মো. মাইন উদ্দিন সোহাগ
সবাই জীবনে সফল মানুষ হওয়ার স্বপ্ন লালন করে। কিন্তু সেই সফলতাকে ক'জন স্পর্শ করতে পারে! শুধু তারাই পেরেছেন, যারা কঠিন আত্মবিশ্বাস ও সততার সঙ্গে প্রতিবন্ধকতা অতিক্রম করেছেন কাজের মাধ্যমে। নিজেকে আত্মনিয়োগ করেছেন জগতের মঙ্গল সাধনের জন্য।
বর্তমানে সেই রকম একজন সফল মানুষের নাম মাকসুদুল আলম। প্রবাসে তার কাজের দ্যুতি ছড়িয়েছেন বহু আগেই। বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি যখন বিপরীতমুখী, অনিয়মের আর হতাশার খবর যেখানে নিত্যসঙ্গী, ঠিক সেই মুহূর্তে একটি খবর মনকে ডুবিয়ে দেয় আনন্দের সাগরে। বাংলাদেশি জিন বিজ্ঞানী প্রফেসর মাকসুদুল আলমের নেতৃত্বে বিজ্ঞানীরা পাটসহ ৫০০ প্রজাতির উদ্ভিদের জন্য ক্ষতিকর ছত্রাকের জীবনরহস্য উন্মোচন করেছেন। এই আবিষ্কারের জন্য মাকসুদুল আলম ও তার পাঁচ সদস্যের বিজ্ঞানী দলটিকে অভিনন্দন জানাই। সুযোগ পেলে যে ভালো কিছু করা যায় তা প্রমাণ করে দেখালেন তারা। তার নাম পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হোক পরবর্তী প্রজন্মের জন্য। সে সঙ্গে তাকে পদকে ভূষিত করা হোক।
আমাদের দেশের অনেক মেধাবী ছাত্র আছে যারা প্রবাসে গবেষণায় কর্মরত। তাদের খুঁজে বের করে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। গবেষণা করার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। এতে করে দেশ উপকৃত হবে আর নতুন প্রজন্মের মেধাবীরা দেশকে ভালোবেসে উৎসাহিত হবে এবং তাদের পথ অনুসরণ করবে। আমাদের এই বিশাল প্রাপ্তিটি যেন লক্ষ্যভ্রষ্ট না হয়। এই আবিষ্কারের সুফল যাতে কৃষকরা পেতে পারে তার দায়িত্ব সরকারকে যথাযথভাবে পালন করতে হবে। শুধু রাজনৈতিক বক্তব্যের মাঝে যেন আটকে না যায়। মাকসুদুল আলমের গবেষণার নির্যাসে যেন উর্বরা হয়ে ওঠে বাংলাদেশের মাটি। বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা পৃথিবীকেও আলোকময় করে তোলার অসামান্য প্রতিভা রাখেন। ড. মাকসুদুল আলম সাধারণ মানুষের অন্তরের অন্তস্তল থেকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা পেয়েছেন। তার কৃতিত্বকে উজ্জ্বল করতে তাকে সম্মান জানানো উচিত। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উৎসাহিত ও অনুপ্রেরণা দিতে মাকসুদুল আলমকে তুলে ধরার সময় এখনই।
য় শিক্ষার্থী, বিবিএ, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর
আমাদের দেশের অনেক মেধাবী ছাত্র আছে যারা প্রবাসে গবেষণায় কর্মরত। তাদের খুঁজে বের করে দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। গবেষণা করার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে। এতে করে দেশ উপকৃত হবে আর নতুন প্রজন্মের মেধাবীরা দেশকে ভালোবেসে উৎসাহিত হবে এবং তাদের পথ অনুসরণ করবে। আমাদের এই বিশাল প্রাপ্তিটি যেন লক্ষ্যভ্রষ্ট না হয়। এই আবিষ্কারের সুফল যাতে কৃষকরা পেতে পারে তার দায়িত্ব সরকারকে যথাযথভাবে পালন করতে হবে। শুধু রাজনৈতিক বক্তব্যের মাঝে যেন আটকে না যায়। মাকসুদুল আলমের গবেষণার নির্যাসে যেন উর্বরা হয়ে ওঠে বাংলাদেশের মাটি। বাংলাদেশের বিজ্ঞানীরা পৃথিবীকেও আলোকময় করে তোলার অসামান্য প্রতিভা রাখেন। ড. মাকসুদুল আলম সাধারণ মানুষের অন্তরের অন্তস্তল থেকে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা পেয়েছেন। তার কৃতিত্বকে উজ্জ্বল করতে তাকে সম্মান জানানো উচিত। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উৎসাহিত ও অনুপ্রেরণা দিতে মাকসুদুল আলমকে তুলে ধরার সময় এখনই।
য় শিক্ষার্থী, বিবিএ, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, দিনাজপুর
No comments