দীঘিনালায় দুই দিন ধরে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ
খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় ঝড় ও প্রবল বর্ষণে সৃষ্ট আকস্মিক বন্যায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। প্রচণ্ড ঝড়ে বিভিন্ন স্থানে গাছপালা ভেঙে বৈদ্যুতিক খুঁটির ওপর পড়ায় দুই দিন ধরে উপজেলার সর্বত্র বিদ্যুতের সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) দীঘিনালা উপকেন্দ্রের আবাসিক প্রকৌশলী যত্নমানিক চাকমা জানান, ঝোড়ো হাওয়ায় বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের খুঁটির ওপর গাছপালা ভেঙে পড়ায় বিদ্যুতের খুঁটি ও তারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ফলে উপজেলায় দুই দিন ধরে বিদ্যুতের সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। ত্রুটি মেরামত না করা পর্যন্ত বিদ্যুতের সরবরাহ করা সম্ভব হবে না।
এদিকে আকস্মিক বন্যায় উপজেলার মেরুং এলাকায় ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মেরুং ইউনিয়নের তিন শতাধিক পরিবার ও কবাখালী ইউনিয়নের আমবাগান এলাকার ৩৫টি পরিবার বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় সরেজমিনে দেখা গেছে, মেরুং এলাকায় বড় মেরুং সেতুটি পানিতে তলিয়ে রয়েছে। ফলে দীঘিনালার সঙ্গে লংগদু উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। সড়কে উভয় পাশে যানবাহনগুলো আটকা পড়ে আছে। বন্যার পানিতে মেরুং বাজার তলিয়ে মালামালের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন বলেন, এই ইউনিয়নের ৫, ৬, ৭ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধান, সবজিখেত ও মাছের খামার পানিতে তলিয়ে গেছে।
এদিকে আকস্মিক বন্যায় উপজেলার মেরুং এলাকায় ফসলি জমির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মেরুং ইউনিয়নের তিন শতাধিক পরিবার ও কবাখালী ইউনিয়নের আমবাগান এলাকার ৩৫টি পরিবার বাড়িঘর ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। গতকাল শুক্রবার বেলা ১১টায় সরেজমিনে দেখা গেছে, মেরুং এলাকায় বড় মেরুং সেতুটি পানিতে তলিয়ে রয়েছে। ফলে দীঘিনালার সঙ্গে লংগদু উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। সড়কে উভয় পাশে যানবাহনগুলো আটকা পড়ে আছে। বন্যার পানিতে মেরুং বাজার তলিয়ে মালামালের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। মেরুং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোশারফ হোসেন বলেন, এই ইউনিয়নের ৫, ৬, ৭ ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধান, সবজিখেত ও মাছের খামার পানিতে তলিয়ে গেছে।
No comments