বিকট শব্দে পাহাড়ধস
টানা কয়েক দিনের বৃষ্টির কারণে নগরের খুলশি থানাধীন কুসুমবাগ আবাসিক এলাকার ঢেবারপাড় এলাকায় পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে বিকট শব্দে পাহাড় থেকে আস্ত এক টুকরো মাটির চাক নিচে ধসে পড়ে।
এ সময় পাহাড়ের পাদদেশে ১২টি শিশু খেলা করছিল। তবে শিশুরা দ্রুত সরে যাওয়ায় রক্ষা পায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গতকাল দুপুর পৌনে একটার দিকে হঠাৎ বিকট শব্দে পাহাড়টির ওপরের অংশের বিরাট একখণ্ড মাটির চাক ধসে পড়ে। এ সময় তিনটি শিশু মাটির নিচে আটকা পড়লে সঙ্গীরা তাদের দ্রুত টেনে বের করে।
দুর্ঘটনার কবল থেকে বেঁচে যাওয়া শিশুরা হলো ইয়াছিন, মাহফুজ, সাব্বির, মামুন, সজীব, ইমরান, আকবর, শাহাদাৎ, রবিন, শাওন, রমজান ও আলম। শিশুদের সবার বয়স ছয় থেকে ১২ বছর।
দমকল বাহিনীর আগ্রাবাদ স্টেশনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ফরিদ আহমদ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘পাহাড়ের পাদদেশের খোলা জায়গাটিতে কয়েক বছর ধরে স্থানীয় শিশুরা খেলাধুলা করে। আজ (শুক্রবার) দুপুরে পাহাড়ের ওপরের অংশের মাটি ধসে পড়ার সময় ১২টি শিশু খেলা করছিল। তিন শিশু চাপা পড়লে শিশুরাই তাদের উদ্ধার করে।’
বেঁচে যাওয়া শিশু ইয়াছিন প্রথম আলোকে বলে, ‘আমরা নয়জন ক্রিকেট খেলছিলাম। অন্য তিনজন লাটিম খেলছিল। হঠাৎ পাহাড়েধসের শব্দ হলে আমরা দৌড় দিই। এ সময় আকবর, ইমরান ও রমজান মাটিতে আটকে যায়। আমরা সবাই মিলে তাদের বের করি।’
স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এ এফ কবির আহমদ বলেন, ‘উঁচু পাহাড়ে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। এতে করে বৃষ্টির পানিতে ওপরের মাটি আলগা হয়ে গিয়েছিল। তাই পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে।’
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, গতকাল দুপুর পৌনে একটার দিকে হঠাৎ বিকট শব্দে পাহাড়টির ওপরের অংশের বিরাট একখণ্ড মাটির চাক ধসে পড়ে। এ সময় তিনটি শিশু মাটির নিচে আটকা পড়লে সঙ্গীরা তাদের দ্রুত টেনে বের করে।
দুর্ঘটনার কবল থেকে বেঁচে যাওয়া শিশুরা হলো ইয়াছিন, মাহফুজ, সাব্বির, মামুন, সজীব, ইমরান, আকবর, শাহাদাৎ, রবিন, শাওন, রমজান ও আলম। শিশুদের সবার বয়স ছয় থেকে ১২ বছর।
দমকল বাহিনীর আগ্রাবাদ স্টেশনের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ফরিদ আহমদ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, ‘পাহাড়ের পাদদেশের খোলা জায়গাটিতে কয়েক বছর ধরে স্থানীয় শিশুরা খেলাধুলা করে। আজ (শুক্রবার) দুপুরে পাহাড়ের ওপরের অংশের মাটি ধসে পড়ার সময় ১২টি শিশু খেলা করছিল। তিন শিশু চাপা পড়লে শিশুরাই তাদের উদ্ধার করে।’
বেঁচে যাওয়া শিশু ইয়াছিন প্রথম আলোকে বলে, ‘আমরা নয়জন ক্রিকেট খেলছিলাম। অন্য তিনজন লাটিম খেলছিল। হঠাৎ পাহাড়েধসের শব্দ হলে আমরা দৌড় দিই। এ সময় আকবর, ইমরান ও রমজান মাটিতে আটকে যায়। আমরা সবাই মিলে তাদের বের করি।’
স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর এ এফ কবির আহমদ বলেন, ‘উঁচু পাহাড়ে পানি নিষ্কাশনের কোনো ব্যবস্থা নেই। এতে করে বৃষ্টির পানিতে ওপরের মাটি আলগা হয়ে গিয়েছিল। তাই পাহাড়ের মাটি ধসে পড়েছে।’
No comments