প্রতিবাদে ১৫ অক্টোবর দেশব্যাপী বিক্ষোভ- পুলিশের লাঠিপেটা, ইসলামি দলগুলোর মিছিল ছত্রভঙ্গ
ইসলামের প্রতি অবমাননাকর মার্কিন চলচ্চিত্রের প্রতিবাদসহ বিভিন্ন দাবিতে রাজধানীতে ইসলামি ও সমমনা ১২ দলের বিক্ষোভ মিছিল পুলিশি বাধায় পণ্ড হয়ে গেছে। গতকাল শুক্রবার দুপুরে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম থেকে মিছিল নিয়ে বিক্ষোভকারীরা পল্টন মোড়ে গেলে পুলিশ লাঠিচার্জ,
রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। এতে মিছিল ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। ইসলামি দলগুলোর নেতা-কর্মীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছোড়েন। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের ৫০ জনের বেশি আহত হন। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ ৮০ জন নেতা-কর্মীকে আটক করে বলে দাবি সংশ্লিষ্ট দলগুলোর।
যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত চলচ্চিত্রে মহানবী (সা.)-কে অবমাননা করা ও সরকারের কথিত অনৈসলামিক কাজকর্মের প্রতিবাদ এবং নারীনীতি ও শিক্ষানীতি থেকে কথিত ইসলামবিরোধী ধারা বাতিলসহ আট দফা দাবিতে ইসলামি দলগুলো ওই মিছিল বের করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা পল্টন মোড়ের দিকে যান। পুলিশ তাঁদের বাধা দিলে বাগিবতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে পুলিশ মিছিলে লাঠিচার্জ করে।
বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের সময় আশপাশের লোকজন ও পথচারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ জিরো পয়েন্ট, প্রেসক্লাব ও বায়তুল মোকাররমসংলগ্ন সড়কে ঢোকার বিভিন্ন পথ ও মসজিদের সামনে অবস্থান নেয়। এ সময় প্রায় দেড় ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। বিকেল তিনটার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
পুলিশের মতিঝিল অঞ্চলের উপকমিশনার (ডিসি) আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে মিছিল না করতে ইসলামি দলগুলোকে অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারা জুমার নামাজ শেষ হওয়ার আগেই মিছিল বের করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করে। এতে বাধা দিলে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ছোড়েন নেতা-কর্মীরা।
তবে সমমনা ১২ দলের যুগ্ম সদস্যসচিব ও ১৮ দলীয় জোটের শরিক এনডিপির মহাসচিব আলমগীর মজুমদার দাবি করেন, তাঁরা ওই কর্মসূচির জন্য পুলিশের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছিলেন। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, মিছিল বের করার পর পুলিশ প্রথমে বাধা দেয়নি। প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে কর্মসূচি শেষ করার পরিকল্পনা ছিল। পল্টন মোড় পার হওয়ার পর পুলিশ অতর্কিতে লাঠিপেটা করে ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে।
গতকালের মিছিলে পুলিশের ‘হামলার’ প্রতিবাদে ১৫ অক্টোবর সোমবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামি ও সমমনা ১২ দল। এ ছাড়া ১৬ থেকে ২৩ অক্টোবর দলগুলোর নেতারা সারা দেশে গণসংযোগ করবেন।
যুক্তরাষ্ট্রে নির্মিত চলচ্চিত্রে মহানবী (সা.)-কে অবমাননা করা ও সরকারের কথিত অনৈসলামিক কাজকর্মের প্রতিবাদ এবং নারীনীতি ও শিক্ষানীতি থেকে কথিত ইসলামবিরোধী ধারা বাতিলসহ আট দফা দাবিতে ইসলামি দলগুলো ওই মিছিল বের করে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মিছিল নিয়ে নেতা-কর্মীরা পল্টন মোড়ের দিকে যান। পুলিশ তাঁদের বাধা দিলে বাগিবতণ্ডা হয়। একপর্যায়ে পুলিশ মিছিলে লাঠিচার্জ করে।
বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষের সময় আশপাশের লোকজন ও পথচারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পুলিশ জিরো পয়েন্ট, প্রেসক্লাব ও বায়তুল মোকাররমসংলগ্ন সড়কে ঢোকার বিভিন্ন পথ ও মসজিদের সামনে অবস্থান নেয়। এ সময় প্রায় দেড় ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। বিকেল তিনটার দিকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
পুলিশের মতিঝিল অঞ্চলের উপকমিশনার (ডিসি) আনোয়ার হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে মিছিল না করতে ইসলামি দলগুলোকে অনুরোধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারা জুমার নামাজ শেষ হওয়ার আগেই মিছিল বের করে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করে। এতে বাধা দিলে পুলিশের ওপর ইটপাটকেল ছোড়েন নেতা-কর্মীরা।
তবে সমমনা ১২ দলের যুগ্ম সদস্যসচিব ও ১৮ দলীয় জোটের শরিক এনডিপির মহাসচিব আলমগীর মজুমদার দাবি করেন, তাঁরা ওই কর্মসূচির জন্য পুলিশের কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছিলেন। প্রথম আলোকে তিনি বলেন, মিছিল বের করার পর পুলিশ প্রথমে বাধা দেয়নি। প্রেসক্লাবের সামনে গিয়ে কর্মসূচি শেষ করার পরিকল্পনা ছিল। পল্টন মোড় পার হওয়ার পর পুলিশ অতর্কিতে লাঠিপেটা করে ও কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে।
গতকালের মিছিলে পুলিশের ‘হামলার’ প্রতিবাদে ১৫ অক্টোবর সোমবার দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছে ইসলামি ও সমমনা ১২ দল। এ ছাড়া ১৬ থেকে ২৩ অক্টোবর দলগুলোর নেতারা সারা দেশে গণসংযোগ করবেন।
No comments