শকুন রক্ষায় নতুন কর্মসূচি নেপালে
ভারতীয় উপমহাদেশে বিপন্নপ্রায় পাখির তালিকায় ওপরের দিকে আছে শকুনের নাম। বিলুপ্তির হাত থেকে এ পাখিকে রক্ষায় তাই এগিয়ে এসেছে নেপাল। গতকাল বুধবার তারা ১০ বছর মেয়াদি একটি কর্মসূচি শুরু করেছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে 'বিলুপ্তি থেকে এশিয়ার শকুন রক্ষা'।
ব্রিটিশ রয়্যাল সোসাইটি ফর দ্য প্রোটেকশন অব বার্ডস, জুয়োলজিক্যাল সোসাইটি অব লন্ডন ও নেপাল সরকার যৌথভাবে এ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে। গত সপ্তাহে ভারতের রাজধানী নয়াদিলি্লতেও একই ধরনের কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নেপালে ব্যাথানাশক হিসেবে গৃহপালিত প্রাণীকে ডাইক্লোফেনাক নামক ওষুধ খাওয়ানো হয়। মরে গেলেও এসব পশুর দেহে ওই ওষুধের উপাদান থেকে যায়। এদের মাংস খাওয়ার পর শকুনের দেহেও ওই বিষাক্ত উপাদান ঢুকে যায়। এতে কিডনি বিকল হয়ে শকুন মারা যায়। নেপাল সরকারের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৯০ সালের পর থেকে এ উপমহাদেশে ৯৭ শতাংশ শকুন হ্রাস পেয়েছে।
নেপালের ন্যাশনাল ট্রাস্ট ফর ন্যাচার কনজারভেশনের সদস্য সচিব যুদ্ধা বাহাদুর গুরুং বলেন, '২০০৬ সাল থেকে ভারত, বাংলাদেশ ও নেপালে ডাইক্লোফেনাকের ব্যবহার নিষিদ্ধ। এরপরও এ ওষুধ অবাধে ব্যবহার করা হচ্ছে, যা শকুনের বেঁচে থাকার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।' নতুন কর্মসূচির মাধ্যমে শকুনের জন্য উপযুক্ত আবাসক্ষেত্র রক্ষা এবং বিষাক্ত মাংস খাওয়া বন্ধ করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নেপালের বন ও মৃত্তিকা সংরক্ষণ মন্ত্রণালয়ের সচিব যুবরাজ ভুসাল বলেন, 'এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিপন্নপ্রায় তিন প্রজাতির শকুন এবং হুমকির মুখে থাকা আরো পাঁচ প্রজাতিকে রক্ষায় সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়া হলো।' সূত্র : দ্য হিন্দু।
ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও নেপালে ব্যাথানাশক হিসেবে গৃহপালিত প্রাণীকে ডাইক্লোফেনাক নামক ওষুধ খাওয়ানো হয়। মরে গেলেও এসব পশুর দেহে ওই ওষুধের উপাদান থেকে যায়। এদের মাংস খাওয়ার পর শকুনের দেহেও ওই বিষাক্ত উপাদান ঢুকে যায়। এতে কিডনি বিকল হয়ে শকুন মারা যায়। নেপাল সরকারের তথ্য অনুযায়ী, ১৯৯০ সালের পর থেকে এ উপমহাদেশে ৯৭ শতাংশ শকুন হ্রাস পেয়েছে।
নেপালের ন্যাশনাল ট্রাস্ট ফর ন্যাচার কনজারভেশনের সদস্য সচিব যুদ্ধা বাহাদুর গুরুং বলেন, '২০০৬ সাল থেকে ভারত, বাংলাদেশ ও নেপালে ডাইক্লোফেনাকের ব্যবহার নিষিদ্ধ। এরপরও এ ওষুধ অবাধে ব্যবহার করা হচ্ছে, যা শকুনের বেঁচে থাকার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।' নতুন কর্মসূচির মাধ্যমে শকুনের জন্য উপযুক্ত আবাসক্ষেত্র রক্ষা এবং বিষাক্ত মাংস খাওয়া বন্ধ করা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
নেপালের বন ও মৃত্তিকা সংরক্ষণ মন্ত্রণালয়ের সচিব যুবরাজ ভুসাল বলেন, 'এই কর্মসূচির মাধ্যমে বিপন্নপ্রায় তিন প্রজাতির শকুন এবং হুমকির মুখে থাকা আরো পাঁচ প্রজাতিকে রক্ষায় সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়া হলো।' সূত্র : দ্য হিন্দু।
No comments