ইকুয়েডরে আশ্রয় চান অ্যাসাঞ্জ- ছেলের জীবন বাঁচাতে মরিয়া মা
বহুল আলোচিত ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ গ্রেপ্তার এড়াতে লন্ডনের ইকুয়েডরের দূতাবাসে আশ্রয় নিয়েছেন। ছেলের ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনার জন্য অ্যাসাঞ্জের মা ক্রিস্টিন অ্যাসাঞ্জ গত শনিবার ইকুয়েডরে পৌঁছেছেন।
ইকুয়েডরের সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ছেলের নিরাপত্তা নিয়ে তিনি আলোচনা করবেন বলে ইকুয়েডরের সরকারি একটি ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে।
এল সিয়ুডাডানো নামের ওই ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘ছেলের জীবন বাঁচাতে ক্রিস্টিন অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডর সফর করছেন।’
ইকুয়েডরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ইতিমধ্যেই ইকুয়েডরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
এ নিয়ে আলোচনার জন্য লাতিন আমেরিকার এ দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিকার্ডো পাতিনোর সঙ্গে আজ সোমবার তাঁর মায়ের সাক্ষাতের কথা রয়েছে।
পাতিনো বলেছেন, অ্যাসাঞ্জের আবেদন মঞ্জুর করা হবে কি না, তা লন্ডন অলিম্পিক শেষে আগামী ১২ আগস্ট জানানো হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন সিদ্ধান্ত নেব যাতে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কে কোনো প্রভাব না পড়ে।’
ইকুয়েডর দূতাবাস অ্যাসাঞ্জকে আশ্রয় দেওয়ায় তাঁর মা ক্রিস্টিন দেশটির সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট ও তাঁর সহযোগীরা সঠিক সিদ্ধান্তটিই নেবেন।’
আদালতের রায়ে অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনে হস্তান্তর করার কথা। এটি এড়াতে ৪১ বছর বয়সী অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডরে আশ্রয় চাচ্ছেন। সুইডেনে তাঁর বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে। অ্যাসাঞ্জের আশঙ্কা, সুইডেনে পাঠানো হলে সেখান থেকে তাঁকে পর্যায়ক্রমে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হতে পারে মার্কিন গোপন নথি ও তারবার্তা প্রকাশের বিচার করার জন্য।
২০১০ সালে অ্যাসাঞ্জকে ইকুয়েডরে আশ্রয় নেওয়ার প্রস্তাব করেছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরিয়া। সেই থেকে ওয়াশিংটনের সঙ্গে তাঁর টানাপোড়েনও চলছে। চলতি মাসের গোড়ার দিকে তিনি বলেন, অ্যাসাঞ্জকে আশ্রয় দেওয়া হবে কি হবে না, সে ব্যাপারে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র কিংবা সুইডেনের কোনো চাপের কাছে তাঁর সরকার নতি স্বীকার করবে না। এএফপি।
এল সিয়ুডাডানো নামের ওই ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, ‘ছেলের জীবন বাঁচাতে ক্রিস্টিন অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডর সফর করছেন।’
ইকুয়েডরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ইতিমধ্যেই ইকুয়েডরে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে আবেদন করেছেন।
এ নিয়ে আলোচনার জন্য লাতিন আমেরিকার এ দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী রিকার্ডো পাতিনোর সঙ্গে আজ সোমবার তাঁর মায়ের সাক্ষাতের কথা রয়েছে।
পাতিনো বলেছেন, অ্যাসাঞ্জের আবেদন মঞ্জুর করা হবে কি না, তা লন্ডন অলিম্পিক শেষে আগামী ১২ আগস্ট জানানো হবে। তিনি বলেন, ‘আমরা এমন সিদ্ধান্ত নেব যাতে যুক্তরাজ্যের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কে কোনো প্রভাব না পড়ে।’
ইকুয়েডর দূতাবাস অ্যাসাঞ্জকে আশ্রয় দেওয়ায় তাঁর মা ক্রিস্টিন দেশটির সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত ইকুয়েডরের প্রেসিডেন্ট ও তাঁর সহযোগীরা সঠিক সিদ্ধান্তটিই নেবেন।’
আদালতের রায়ে অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনে হস্তান্তর করার কথা। এটি এড়াতে ৪১ বছর বয়সী অ্যাসাঞ্জ ইকুয়েডরে আশ্রয় চাচ্ছেন। সুইডেনে তাঁর বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ রয়েছে। অ্যাসাঞ্জের আশঙ্কা, সুইডেনে পাঠানো হলে সেখান থেকে তাঁকে পর্যায়ক্রমে যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হতে পারে মার্কিন গোপন নথি ও তারবার্তা প্রকাশের বিচার করার জন্য।
২০১০ সালে অ্যাসাঞ্জকে ইকুয়েডরে আশ্রয় নেওয়ার প্রস্তাব করেছিলেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রাফায়েল কোরিয়া। সেই থেকে ওয়াশিংটনের সঙ্গে তাঁর টানাপোড়েনও চলছে। চলতি মাসের গোড়ার দিকে তিনি বলেন, অ্যাসাঞ্জকে আশ্রয় দেওয়া হবে কি হবে না, সে ব্যাপারে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র কিংবা সুইডেনের কোনো চাপের কাছে তাঁর সরকার নতি স্বীকার করবে না। এএফপি।
No comments