রংপুর নগরে জলাবদ্ধতা
কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে রংপুর নগরের অধিকাংশ মহল্লার রাস্তাঘাটে জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে। সেই সঙ্গে নগরের নিচু এলাকার বাসাবাড়িগুলোতে পানি উঠেছে। ফলে ব্যাপক দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা।
সরেজমিনে জানা যায়, নগরের বাবুখা, গণেশপুর, মুলাটোল, কেরানীপাড়া, বালাপাড়া, রামপুরা, আলমনগর, নিউ
সরেজমিনে জানা যায়, নগরের বাবুখা, গণেশপুর, মুলাটোল, কেরানীপাড়া, বালাপাড়া, রামপুরা, আলমনগর, নিউ
জুমঞ্চাপাড়া, নীলকণ্ঠ, জলকর, মেডিকেল পূর্বগেট, নিউ শালবন, শালবন মিস্ত্রিপাড়া, রবার্টসনগঞ্জ, মণ্ডলপাড়া ও কামারপাড়াসহ বেশ কিছু নিচু এলাকার রাস্তাঘাটে পানি জমে রয়েছে। কেরানীপাড়ার কেরামতিয়া মসজিদের পেছনে প্রতিটি বাড়িতেই পানি উঠেছে।
ওই এলাকার গৃহিণী আক্তারী বেগম বলেন, পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়। গণেশপুর এলাকার রশিদ মিয়া বলেন, পানি ডিঙিয়ে বাড়িতে আসতে হয়। এ পানি অন্যত্র সরে যাবে তারও কোনো উপায় নেই।
রংপুর মেডিকেল কলেজের পূর্বদিকের ভগি এলাকার সড়কে পানি জমে রয়েছে। কোনো নর্দমা না থাকায় পানি সরে যাওয়ার পথ নেই। ফলে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন এলাকাবাসী। তাঁদের অভিযোগ, সিটি করপোরেশন (সাবেক পৌরসভা) কর্তৃপক্ষের কাছে পানি নিষ্কাশনের জন্য নর্দমা নির্মাণের দাবি জানিয়ে বহুবার আবেদন জানানো হয়েছে। কিন্তু দাবি পূরণ করা তো দূরের কথা, কর্তৃপক্ষ এলাকায় পরিদর্শনেও যায়নি।
পূর্বগেট এলাকার বাসিন্দা আফজাল হোসেন বলেন, ‘বাড়িতে পানি, রাস্তায় পানি। কী যে দুর্ভোগ হয়েছে তা তো দেখতেই পারছেন।’ নিউ শালবন গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে বিভিন্ন বাড়িতে পানি উঠেছে। এ এলাকার গৃহিণী বিলকিছ বেগম বলেন, ‘পানির মধ্যে ছেলেমেয়েদের নিয়ে কী যে কষ্ট করছি। কোনো নর্দমা না থাকায় পানিও সরছে না।’
সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী এমদাদ হোসেন বলেন, নর্দমার ব্যবস্থা না করে লোকজন বাড়িঘর করেছেন। তাঁদের বাড়িঘরের পানি কোথায় গিয়ে পড়বে এর জন্য তাঁরাও কোনো ব্যবস্থা রাখেননি। এর ফলে বৃষ্টি হলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
ওই এলাকার গৃহিণী আক্তারী বেগম বলেন, পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায়। গণেশপুর এলাকার রশিদ মিয়া বলেন, পানি ডিঙিয়ে বাড়িতে আসতে হয়। এ পানি অন্যত্র সরে যাবে তারও কোনো উপায় নেই।
রংপুর মেডিকেল কলেজের পূর্বদিকের ভগি এলাকার সড়কে পানি জমে রয়েছে। কোনো নর্দমা না থাকায় পানি সরে যাওয়ার পথ নেই। ফলে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন এলাকাবাসী। তাঁদের অভিযোগ, সিটি করপোরেশন (সাবেক পৌরসভা) কর্তৃপক্ষের কাছে পানি নিষ্কাশনের জন্য নর্দমা নির্মাণের দাবি জানিয়ে বহুবার আবেদন জানানো হয়েছে। কিন্তু দাবি পূরণ করা তো দূরের কথা, কর্তৃপক্ষ এলাকায় পরিদর্শনেও যায়নি।
পূর্বগেট এলাকার বাসিন্দা আফজাল হোসেন বলেন, ‘বাড়িতে পানি, রাস্তায় পানি। কী যে দুর্ভোগ হয়েছে তা তো দেখতেই পারছেন।’ নিউ শালবন গিয়ে দেখা গেছে, সেখানে বিভিন্ন বাড়িতে পানি উঠেছে। এ এলাকার গৃহিণী বিলকিছ বেগম বলেন, ‘পানির মধ্যে ছেলেমেয়েদের নিয়ে কী যে কষ্ট করছি। কোনো নর্দমা না থাকায় পানিও সরছে না।’
সিটি করপোরেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী এমদাদ হোসেন বলেন, নর্দমার ব্যবস্থা না করে লোকজন বাড়িঘর করেছেন। তাঁদের বাড়িঘরের পানি কোথায় গিয়ে পড়বে এর জন্য তাঁরাও কোনো ব্যবস্থা রাখেননি। এর ফলে বৃষ্টি হলে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
No comments