... এলো খুশির ঈদ by মাহমুদ মেনন
টেলিফোনে ভেসে আসছিলো মোরগের কুক-কুর-উ-কুউউউ... ডাক। কথা হচ্ছিলো ইলিয়াস সরকারের সঙ্গে। ঢাকা থেকে ঈদ করতে ইলিয়াস সরকার এখন নোয়াখালীর সেনবাগের মোহাম্মদপুর গ্রামে। গ্রামে বৃষ্টি হচ্ছে কিন্তু তার মধ্যেও ঈদের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে। একটি রাতা মোরগ (বড় আকারের) এরই মধ্যে একটি জবাই হয়ে গেছে। আরো হবে। গ্রামের ঈদ উপভোগ করছেন ইলিয়াস।
সাতক্ষীরা শহরে পৌঁছেছেন সাজিদুল হক রোববার সকালে। মফস্বল শহরের ঈদ গ্রাম কিংবা বড় শহর বা নগরের চেয়ে বেশি আনন্দময় বলে দাবি সাজুর। বললেন, স্কুলের বন্ধুদের সঙ্গে এরই মধ্যে তার আড্ডা জমজমাট। আত্মীয়-স্বজনের বাড়িও যাবেন। সব মিলিয়ে বেশ আনন্দের ঈদ চলছে।
খুররম জামানের ঈদ কাটছে দিনাজপুর শহরে। বেশ গরম তাকে কিছুটা কাবু করেছে। বৃষ্টি নেই অনেকদিন। তবে তার মধ্যেও ঈদের আনন্দ জমে উঠেছে। বললেন, সবচেয়ে পছন্দের পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা। এই আড্ডার টানেই ছুটে আসি।
গরম মোটেই অনুভব করছেন না মান্নান মারুফ। তিনি ঈদ কাটাতে গেছেন বাকেরগঞ্জের রঘুনাথপুরে। বললেন, এখানে বাড়ির উঠোনে দাঁড়িয়ে যে দখিনা হাওয়া পাওয়া যায় তাতে সকল শারিরিক মানসিক কষ্ট শেষ হয়ে যায়। কোটি টাকা দিয়েও এমন প্রাণ শীতল করে দেওয়া বাতাস পাওয়া যাবে না। মারুফের ঈদ হবে রাজহাঁস জবাই করে। মজার মজার দেশি মাছ কিনেছেন, ইলিশ মাছও পাওয়া যাচ্ছে সস্তায়। বললেন, গ্রামে এলে খাওয়ার পরিমান বেড়ে যায়। অবশ্য শহরের মতো বেশি খেয়ে অস্বস্তিতে পড়তে হয় না। গ্রামের প্রতিটি ক্ষণই উপভোগ্য।
রংপুরের পীরগাছার দেওকী গ্রামে কাটছে মনোয়ারুল ইসলামের ঈদ। বাড়িতে এরই মধ্যে চাঁদের হাট বসেছে... জানালেন মনোয়ার। বললেন, এখানে শনিবার সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা নিয়েই ঈদের আমেজ শুরু। গত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা না গেলেও রোববার সন্ধ্যায় আবার চাঁদ দেখার প্রস্তুতি চলছে। ঈদের আনন্দেই ভাসছে দেওকী গ্রাম।
রোববার ঈদ না হওয়ায় শেষ মুহ’র্তের সিদ্ধান্তে মায়ের সঙ্গে ঈদ করতে রওয়ানা দিয়েছেন এস এম আব্বাস। বিকেল সাড়ে তিনটা নাগাদ রাজশাহীর বাঘায় গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে যাবেন এই প্রত্যাশায় ছুটছেন তিনি।
তবে ফেনীর শহরতলী মালিপুরে দুই দিন আগেই পৌঁছে গেছেন আদিত্য আরাফাত। ঈদের ছুটিতেই বিবাহোত্তর সংবর্ধনাটি সেরে ফেলছেন তিনি। ঈদের পরের দিনই সে আয়োজন। মালিপুরে এখন ঈদ জমজমাট। দেশের বাইরে থেকে অনেকেই এসেছেন ঈদ করতে। ফলে সেখানে বিরাজ করছে এক আনন্দঘন পরিবেশ।
ঢাকার ছেলে আহসান কবীরের ঈদ ঢাকাতেই হবে। তবে তার ভীষণ ইচ্ছা ঢাকার বাইরে ঈদ করার। সেটা সম্ভব না হলেও এবারের ঈদে কিছুটা সময় হলেও ঢাকার আশে পাশে কোনো গ্রাম এলাকায় হাঁটাহাটি করে কাটিয়ে আসতে চান। সুনীল গঙ্গোপাধ্যয় স্টাইল। তিনি নাকি গ্রামে হেঁটে এসে এক একটা উপন্যাস লিখে ফেলেন। আহসান কবীরেরও সেই ইচ্ছা। সাভার, গাজীপুর বা মুন্সিগঞ্জ এলাকার কোনো গ্রামে হাঁটবেন আহসান কবীর। এদিকে চান্দ রাইতের কেনা কাটাও রয়েছে। চান্দরাইতে কেনা কাটা ঢাকাইয়াদের স্টাইল। তবে আহসান কবীরের মতে যারা আগে ভাগে কিনে রাখে তারাই সঠিক কাজটি করে। তারপরেও চান্দরাইতে মানুষকে বাজারে ছুটতে হয়। জয়ফল-জয়ত্রী কেনা হয়নি দ্রুত বাজারে যাও এমন ফরমান আসতেই থাকে। তবে এবারে ঝাড়া হাত-পা আহসান কবীরের। ঈদটা এবার শ্বশুরবাড়িতেই হবে।
গ্রামে ঈদ করতে যাওয়াকে শৈল্পিকভাবে অসাধারণ বলে উল্লেখ করলেন আশরাফুল ইসলাম। গাজীপুরের শ্রীপুরে কাওরাইদ গ্রামে আশরাফুল ঈদ আনন্দের সবটুকু উপভোগ করছেন। বললেন, এখানে কোথাও কোনো শুন্যতা অনুভব করছি না।
দাদীকে দেখতে কেরাণীগঞ্জ গেছেন দেলোয়ার হোসেন। তারও ঈদ কাটবে ঢাকায়। তবে দাদীকে দেখতে যেতে পেরে যারপরনাই আনন্দিত। এটাই তার এবারের ঈদের ছুটির সবচেয়ে বড় পাওয়া।
আশরাফের সঙ্গে কথা বলার সময় কানে ভেসে আসলো মুরগীর ছানার চিক চিক শব্দ। নড়াইলের হবুখালী ইউনিয়নের সাধুখালী গ্রামে আশরাফের ঈদ কাটছে। বললেন, ‘গ্রামে আসলি খুশি খুশি লাগে।’ সবার সঙ্গে একসাথে ঈদ করার আনন্দই আলাদা, মত আশরাফের।
কামরুজ্জামান মিলু বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। ঈদের ছুটিতে ছুটে গেছেন তাদের সঙ্গে কাটাতে। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জের ভাদুরিবাজারে মিলুদের ঈদ এরই মধ্যে জমে উঠেছে। বললেন, বছরে এই সময়টাই সবচেয়ে আনন্দে কাটে।
মেহেরপুরের গাংনি’র নওপাড়া ভারত সংলগ্ন একটি গ্রাম। সেই গ্রামে ঈদ কাটছে মফিজুল সাদিকের। এখানে টেলিফোন নেটওয়ার্ক কিছুটা দুর্বল এই অস্বস্তিটুকু ছাড়া সাদিকের ঈদ কাটছে পুরোপুরি আনন্দে। তার মতে, গ্রামের মানুষও ভালোই ঈদ উপভোগ করছে।
ফেনীর দাগনভূঁইয়া উপশহর সাজেদা সুইটির কাছে একটি শান্তিময় স্থান। এখানে জীবনযাত্রায় শহুরে ছোঁয়া রয়েছে। বাড়ি-ঘর রাস্তা ঘাট উন্নত। আর অনেক মানুষ এসেছে বিদেশ থেকে দেশে ঈদ করতে। ফলে গোটা এলাকায় ঈদের আমেজ স্পষ্ট। স্কুলের মাঠে আড্ডা হচ্ছে। বন্ধুরা যারা ঢাকা কিংবা দেশের বাইরে থেকে এসেছে তারা সবাই আগে থেকেই ফেসবুকে যোগাযোগ করে আড্ডার সময় নির্ধারণ করে নিয়েছে ফলে সবকিছুই চলছে চমৎকারভাবে, জানালেন সুইটি।
অনেকটা একই কথা জানালেন লক্ষ্মীপুরের মাজেদুল নয়ন। তিনিও এখন ঈদ উদযাপনে গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করছেন। দেশের বাইরে যারা থাকেন তারা ঈদ করতে চলে আসায় সেখানকার অর্থনীতিও সাধারণ সময়ের চেয়ে বেশি সচল।
সাতক্ষীরার শ্যামনগরের কৈখালী ইউনিয়নের শৈলখালীতে গ্রামের বাড়ি গেছেন জেসমিন পাঁপড়ি। শনিবার সন্ধ্যায় রওয়ানা দিয়ে পথে কিছু বিরতি নিয়ে রোববার দুপুর নাগাদ পৌঁছেছেন সেখানে। পাঁপড়ি জানালেন গ্রামে ঈদ করতে যাওয়া সত্যিই অনেক আনন্দের। তবে সবচেয়ে বড় কষ্ট এই আনন্দ ছেড়ে দ্রুতই আবার ব্যস্ততার নগরীর পানে ফিরতে হবে।
পাদটিকা: বাংলানিউজের কর্মীরা এখন ছড়িয়ে পড়েছেন সারা দেশে। গ্রামে-উপশহরে-শহরে তারা ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন। তারাই ব্যক্ত করেছেন ঈদের আনন্দময় সময় কাটানোর অভিব্যক্তি। যাতে উঠে এসেছে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়া ঈদের খুশি। এই লেখাটিতে যারা তাদের নতুন অন্য কোনো অভিজ্ঞতা যোগ করতে চান তাদের স্বাগত জানাচ্ছি।
খুররম জামানের ঈদ কাটছে দিনাজপুর শহরে। বেশ গরম তাকে কিছুটা কাবু করেছে। বৃষ্টি নেই অনেকদিন। তবে তার মধ্যেও ঈদের আনন্দ জমে উঠেছে। বললেন, সবচেয়ে পছন্দের পুরোনো বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা। এই আড্ডার টানেই ছুটে আসি।
গরম মোটেই অনুভব করছেন না মান্নান মারুফ। তিনি ঈদ কাটাতে গেছেন বাকেরগঞ্জের রঘুনাথপুরে। বললেন, এখানে বাড়ির উঠোনে দাঁড়িয়ে যে দখিনা হাওয়া পাওয়া যায় তাতে সকল শারিরিক মানসিক কষ্ট শেষ হয়ে যায়। কোটি টাকা দিয়েও এমন প্রাণ শীতল করে দেওয়া বাতাস পাওয়া যাবে না। মারুফের ঈদ হবে রাজহাঁস জবাই করে। মজার মজার দেশি মাছ কিনেছেন, ইলিশ মাছও পাওয়া যাচ্ছে সস্তায়। বললেন, গ্রামে এলে খাওয়ার পরিমান বেড়ে যায়। অবশ্য শহরের মতো বেশি খেয়ে অস্বস্তিতে পড়তে হয় না। গ্রামের প্রতিটি ক্ষণই উপভোগ্য।
রংপুরের পীরগাছার দেওকী গ্রামে কাটছে মনোয়ারুল ইসলামের ঈদ। বাড়িতে এরই মধ্যে চাঁদের হাট বসেছে... জানালেন মনোয়ার। বললেন, এখানে শনিবার সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা নিয়েই ঈদের আমেজ শুরু। গত সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা না গেলেও রোববার সন্ধ্যায় আবার চাঁদ দেখার প্রস্তুতি চলছে। ঈদের আনন্দেই ভাসছে দেওকী গ্রাম।
রোববার ঈদ না হওয়ায় শেষ মুহ’র্তের সিদ্ধান্তে মায়ের সঙ্গে ঈদ করতে রওয়ানা দিয়েছেন এস এম আব্বাস। বিকেল সাড়ে তিনটা নাগাদ রাজশাহীর বাঘায় গ্রামের বাড়িতে পৌঁছে যাবেন এই প্রত্যাশায় ছুটছেন তিনি।
তবে ফেনীর শহরতলী মালিপুরে দুই দিন আগেই পৌঁছে গেছেন আদিত্য আরাফাত। ঈদের ছুটিতেই বিবাহোত্তর সংবর্ধনাটি সেরে ফেলছেন তিনি। ঈদের পরের দিনই সে আয়োজন। মালিপুরে এখন ঈদ জমজমাট। দেশের বাইরে থেকে অনেকেই এসেছেন ঈদ করতে। ফলে সেখানে বিরাজ করছে এক আনন্দঘন পরিবেশ।
ঢাকার ছেলে আহসান কবীরের ঈদ ঢাকাতেই হবে। তবে তার ভীষণ ইচ্ছা ঢাকার বাইরে ঈদ করার। সেটা সম্ভব না হলেও এবারের ঈদে কিছুটা সময় হলেও ঢাকার আশে পাশে কোনো গ্রাম এলাকায় হাঁটাহাটি করে কাটিয়ে আসতে চান। সুনীল গঙ্গোপাধ্যয় স্টাইল। তিনি নাকি গ্রামে হেঁটে এসে এক একটা উপন্যাস লিখে ফেলেন। আহসান কবীরেরও সেই ইচ্ছা। সাভার, গাজীপুর বা মুন্সিগঞ্জ এলাকার কোনো গ্রামে হাঁটবেন আহসান কবীর। এদিকে চান্দ রাইতের কেনা কাটাও রয়েছে। চান্দরাইতে কেনা কাটা ঢাকাইয়াদের স্টাইল। তবে আহসান কবীরের মতে যারা আগে ভাগে কিনে রাখে তারাই সঠিক কাজটি করে। তারপরেও চান্দরাইতে মানুষকে বাজারে ছুটতে হয়। জয়ফল-জয়ত্রী কেনা হয়নি দ্রুত বাজারে যাও এমন ফরমান আসতেই থাকে। তবে এবারে ঝাড়া হাত-পা আহসান কবীরের। ঈদটা এবার শ্বশুরবাড়িতেই হবে।
গ্রামে ঈদ করতে যাওয়াকে শৈল্পিকভাবে অসাধারণ বলে উল্লেখ করলেন আশরাফুল ইসলাম। গাজীপুরের শ্রীপুরে কাওরাইদ গ্রামে আশরাফুল ঈদ আনন্দের সবটুকু উপভোগ করছেন। বললেন, এখানে কোথাও কোনো শুন্যতা অনুভব করছি না।
দাদীকে দেখতে কেরাণীগঞ্জ গেছেন দেলোয়ার হোসেন। তারও ঈদ কাটবে ঢাকায়। তবে দাদীকে দেখতে যেতে পেরে যারপরনাই আনন্দিত। এটাই তার এবারের ঈদের ছুটির সবচেয়ে বড় পাওয়া।
আশরাফের সঙ্গে কথা বলার সময় কানে ভেসে আসলো মুরগীর ছানার চিক চিক শব্দ। নড়াইলের হবুখালী ইউনিয়নের সাধুখালী গ্রামে আশরাফের ঈদ কাটছে। বললেন, ‘গ্রামে আসলি খুশি খুশি লাগে।’ সবার সঙ্গে একসাথে ঈদ করার আনন্দই আলাদা, মত আশরাফের।
কামরুজ্জামান মিলু বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। ঈদের ছুটিতে ছুটে গেছেন তাদের সঙ্গে কাটাতে। দিনাজপুরের নবাবগঞ্জের ভাদুরিবাজারে মিলুদের ঈদ এরই মধ্যে জমে উঠেছে। বললেন, বছরে এই সময়টাই সবচেয়ে আনন্দে কাটে।
মেহেরপুরের গাংনি’র নওপাড়া ভারত সংলগ্ন একটি গ্রাম। সেই গ্রামে ঈদ কাটছে মফিজুল সাদিকের। এখানে টেলিফোন নেটওয়ার্ক কিছুটা দুর্বল এই অস্বস্তিটুকু ছাড়া সাদিকের ঈদ কাটছে পুরোপুরি আনন্দে। তার মতে, গ্রামের মানুষও ভালোই ঈদ উপভোগ করছে।
ফেনীর দাগনভূঁইয়া উপশহর সাজেদা সুইটির কাছে একটি শান্তিময় স্থান। এখানে জীবনযাত্রায় শহুরে ছোঁয়া রয়েছে। বাড়ি-ঘর রাস্তা ঘাট উন্নত। আর অনেক মানুষ এসেছে বিদেশ থেকে দেশে ঈদ করতে। ফলে গোটা এলাকায় ঈদের আমেজ স্পষ্ট। স্কুলের মাঠে আড্ডা হচ্ছে। বন্ধুরা যারা ঢাকা কিংবা দেশের বাইরে থেকে এসেছে তারা সবাই আগে থেকেই ফেসবুকে যোগাযোগ করে আড্ডার সময় নির্ধারণ করে নিয়েছে ফলে সবকিছুই চলছে চমৎকারভাবে, জানালেন সুইটি।
অনেকটা একই কথা জানালেন লক্ষ্মীপুরের মাজেদুল নয়ন। তিনিও এখন ঈদ উদযাপনে গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করছেন। দেশের বাইরে যারা থাকেন তারা ঈদ করতে চলে আসায় সেখানকার অর্থনীতিও সাধারণ সময়ের চেয়ে বেশি সচল।
সাতক্ষীরার শ্যামনগরের কৈখালী ইউনিয়নের শৈলখালীতে গ্রামের বাড়ি গেছেন জেসমিন পাঁপড়ি। শনিবার সন্ধ্যায় রওয়ানা দিয়ে পথে কিছু বিরতি নিয়ে রোববার দুপুর নাগাদ পৌঁছেছেন সেখানে। পাঁপড়ি জানালেন গ্রামে ঈদ করতে যাওয়া সত্যিই অনেক আনন্দের। তবে সবচেয়ে বড় কষ্ট এই আনন্দ ছেড়ে দ্রুতই আবার ব্যস্ততার নগরীর পানে ফিরতে হবে।
পাদটিকা: বাংলানিউজের কর্মীরা এখন ছড়িয়ে পড়েছেন সারা দেশে। গ্রামে-উপশহরে-শহরে তারা ঈদের ছুটি কাটাচ্ছেন। তারাই ব্যক্ত করেছেন ঈদের আনন্দময় সময় কাটানোর অভিব্যক্তি। যাতে উঠে এসেছে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়া ঈদের খুশি। এই লেখাটিতে যারা তাদের নতুন অন্য কোনো অভিজ্ঞতা যোগ করতে চান তাদের স্বাগত জানাচ্ছি।
No comments