ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পুরস্কার দেবে সিটি ফাউন্ডেশন-বাংলাদেশ এখন প্রবৃদ্ধি নিয়ে টানাপোড়েনে আছে: ওয়াহিদ
বাংলাদেশের অর্থনীতি সহনশীল। এর বড় কারণ হলো, দেশে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের প্রবৃদ্ধি বেশি। তাই অর্থনৈতিক মন্দায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ যেখানে অর্থনীতি নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যে আছে, সেখানে বাংলাদেশ আছে প্রবৃদ্ধির টানাপোড়েনে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এ অভিমত প্রকাশ করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘সিটি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পুরস্কার ২০১১’ ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদ এসব কথা বলেন। তিনি পুরস্কার প্রদানে গঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভাপতি।
আন্তর্জাতিক ঋণমাণ নির্ণয়কারী সংস্থা মুডির সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনের উল্লেখ করে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আরও বলেন, ‘মুডি বলেছে, প্রতিকূল বিশ্ব অর্থনৈতিক অবস্থার মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতি যে টিকে আছে, তার মূলে হচ্ছে প্রবাসী বাঙালিদের পাঠানো রেমিট্যান্স এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ক্ষুদ্রঋণের ব্যবহার।’
বাংলাদেশকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের দেশ এবং ক্ষুদ্রঋণের সূতিকাগার হিসেবে উল্লেখ করেন সাবেক এই উপদেষ্টা। তিনি বলেন, দেশে ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতার সংখ্যা দুই থেকে আড়াই কোটি। ঋণগ্রহীতাদের সাত থেকে আট শতাংশ যদি আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করেন, তবে সেই লোকের সংখ্যা দাঁড়াবে কৃষি-বহির্ভূত মোট শ্রমশক্তির ২০ শতাংশের মতো। তাই দেশের অর্থনীতিতে ক্ষুদ্রঋণের অবদান কম নয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আরেক উপদেষ্টা রোকেয়া আফজাল রহমান বলেন, ক্ষুদ্রঋণ নেওয়ার মধ্য দিয়ে মহিলাদের শুধু অর্থনৈতিক পরিবর্তনই আসছে না, তাঁদের সাহসও বাড়ছে। নতুন নতুন কাজে জড়িত হওয়ার আগ্রহ তৈরি হচ্ছে।
রোকেয়া আফজাল বলেন, আজকাল অনেকেই ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে এখন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে (এসএমই) চলে আসছেন।
পুরস্কার: দেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সফল উদ্যোগের স্বীকৃতি দিতে সপ্তমবারের মতো এই পুরস্কার দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপের সংগঠন সিটি ফাউন্ডেশন।
‘কৃষি খাতে বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা’, ‘বছরের শ্রেষ্ঠ মহিলা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা’, ‘বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা’ এবং ‘বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী সংস্থা’—এই চার বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হবে। বিজয়ীদের প্রত্যেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা করে পাবেন। পুরস্কার প্রদানের উদ্যোগটি সার্বিকভাবে পরিচালনা করছে যৌথভাবে সিটিব্যাংক এনএ বাংলাদেশ এবং ক্রেডিট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (সিডিএফ)।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে সিটিগ্রুপের এদেশীয় কর্মকর্তা (কান্ট্রি অফিসার) রাশেদ মাকসুদ, এবং সিডিএফ-এর নির্বাহী পরিচালক আবদুল আওয়াল উপস্থিত ছিলেন।
এ উদ্যোগে গণমাধ্যম সহযোগী হিসেবে থাকছে দি ডেইলি স্টার ও চ্যানেল আই।
আন্তর্জাতিক ঋণমাণ নির্ণয়কারী সংস্থা মুডির সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনের উল্লেখ করে ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ আরও বলেন, ‘মুডি বলেছে, প্রতিকূল বিশ্ব অর্থনৈতিক অবস্থার মধ্যেও বাংলাদেশের অর্থনীতি যে টিকে আছে, তার মূলে হচ্ছে প্রবাসী বাঙালিদের পাঠানো রেমিট্যান্স এবং দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত ক্ষুদ্রঋণের ব্যবহার।’
বাংলাদেশকে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের দেশ এবং ক্ষুদ্রঋণের সূতিকাগার হিসেবে উল্লেখ করেন সাবেক এই উপদেষ্টা। তিনি বলেন, দেশে ক্ষুদ্রঋণগ্রহীতার সংখ্যা দুই থেকে আড়াই কোটি। ঋণগ্রহীতাদের সাত থেকে আট শতাংশ যদি আত্মকর্মসংস্থানের মাধ্যমে নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করেন, তবে সেই লোকের সংখ্যা দাঁড়াবে কৃষি-বহির্ভূত মোট শ্রমশক্তির ২০ শতাংশের মতো। তাই দেশের অর্থনীতিতে ক্ষুদ্রঋণের অবদান কম নয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আরেক উপদেষ্টা রোকেয়া আফজাল রহমান বলেন, ক্ষুদ্রঋণ নেওয়ার মধ্য দিয়ে মহিলাদের শুধু অর্থনৈতিক পরিবর্তনই আসছে না, তাঁদের সাহসও বাড়ছে। নতুন নতুন কাজে জড়িত হওয়ার আগ্রহ তৈরি হচ্ছে।
রোকেয়া আফজাল বলেন, আজকাল অনেকেই ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে এখন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে (এসএমই) চলে আসছেন।
পুরস্কার: দেশের ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের সফল উদ্যোগের স্বীকৃতি দিতে সপ্তমবারের মতো এই পুরস্কার দিতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান সিটি গ্রুপের সংগঠন সিটি ফাউন্ডেশন।
‘কৃষি খাতে বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা’, ‘বছরের শ্রেষ্ঠ মহিলা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা’, ‘বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা’ এবং ‘বছরের শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী সংস্থা’—এই চার বিভাগে পুরস্কার দেওয়া হবে। বিজয়ীদের প্রত্যেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা করে পাবেন। পুরস্কার প্রদানের উদ্যোগটি সার্বিকভাবে পরিচালনা করছে যৌথভাবে সিটিব্যাংক এনএ বাংলাদেশ এবং ক্রেডিট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম (সিডিএফ)।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে সিটিগ্রুপের এদেশীয় কর্মকর্তা (কান্ট্রি অফিসার) রাশেদ মাকসুদ, এবং সিডিএফ-এর নির্বাহী পরিচালক আবদুল আওয়াল উপস্থিত ছিলেন।
এ উদ্যোগে গণমাধ্যম সহযোগী হিসেবে থাকছে দি ডেইলি স্টার ও চ্যানেল আই।
No comments