গণতন্ত্র বিশ্বাস করলে নির্বাচনে যেতে হবে —শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিরোধীদলীয় নেত্রী বলছেন, তিনি এই নির্বাচন কমিশন মানেন না, নির্বাচনে যাবেন না। কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও এ রকম বলে পরে তিনি তা মেনেছেন। কুমিল্লার মতোই তিনি নির্বাচনে যাবেন, সবই করবেন। গণতন্ত্রে বিশ্বাস করলে নির্বাচন করতে হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সঙ্গে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের মতবিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কোনো দল ক্ষমতাসীন অবস্থায় এত উদারভাবে নির্বাচন কমিশন গঠন করেনি। এটা বিরোধী দলকে স্বীকার করতে হবে। রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। তাদের মতামতের ভিত্তিতে তিনি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছেন। ওই কমিটির সুপারিশের আলোকে রাষ্ট্রপতি নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বিরোধীদলীয় নেত্রী ক্ষমতায় থাকতে তাঁর মনমতো লোক বসিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী নাম পাঠিয়েছেন, আর রাষ্ট্রপতি তা সই করে দিয়েছেন। আবদুল আজিজকে দিয়ে নির্বাচন কমিশন বানিয়ে এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকাভুক্ত করা হয়। এত ভুয়া ভোটার থাকলে আর নির্বাচনের দরকার কী?
বর্তমান সরকারের সময় উপজেলা, ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন ও সংসদ উপনির্বাচনে কেউ কোনো অভিযোগ তুলতে পারেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের পর এত শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন বাংলাদেশে আর হয়নি। অথচ মাগুরায় ভোট চুরির পর ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছিল ভোট ডাকাতি। এমনকি বিএনপির গত মেয়াদেও বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রিয় ব্যক্তিত্বকে পাস করাতে ঢাকার একটি উপনির্বাচনে নজিরবিহীন ভোট কারচুপি করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জ্যেষ্ঠ নয়জন জেনারেলকে ডিঙিয়ে মইন উ আহমেদকে সেনাপ্রধান করা হয়। বিশ্বব্যাংক থেকে ফখরুদ্দীন আহমদকে এনে গভর্নর করা হয়। ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ছিলেন বিএনপি সরকারের রাষ্ট্রপতি। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারই বিরোধীদলীয় নেত্রীর ছেলেদের উত্তম-মধ্যম দিয়ে বিদেশে পাঠিয়েছে। তিনি বলতেন, পাগল আর শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নন। ২০০৭ সালেও তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিরোধিতা করেছেন। এখন আবার তিনি তত্ত্বাবধায়ক তত্ত্বাবধায়ক করছেন। আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলে উনাকে যে কী করবে, তা কি উনি চিন্তা করে দেখেছেন?
প্রধানমন্ত্রী বিরোধীদলীয় নেত্রীর উদ্দেশে বলেন, দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ নিলে জনগণ মানবে না। যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা জনগণ প্রতিহত করবে।
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছাড়াও চট্টগ্রামের নেতাদের মধ্যে আখতারুজ্জামান চৌধুরী, এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, মোশাররফ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে এর আগে কোনো দল ক্ষমতাসীন অবস্থায় এত উদারভাবে নির্বাচন কমিশন গঠন করেনি। এটা বিরোধী দলকে স্বীকার করতে হবে। রাষ্ট্রপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। তাদের মতামতের ভিত্তিতে তিনি অনুসন্ধান কমিটি গঠন করেছেন। ওই কমিটির সুপারিশের আলোকে রাষ্ট্রপতি নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন।
শেখ হাসিনা বলেন, বিরোধীদলীয় নেত্রী ক্ষমতায় থাকতে তাঁর মনমতো লোক বসিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী নাম পাঠিয়েছেন, আর রাষ্ট্রপতি তা সই করে দিয়েছেন। আবদুল আজিজকে দিয়ে নির্বাচন কমিশন বানিয়ে এক কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার তালিকাভুক্ত করা হয়। এত ভুয়া ভোটার থাকলে আর নির্বাচনের দরকার কী?
বর্তমান সরকারের সময় উপজেলা, ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন ও সংসদ উপনির্বাচনে কেউ কোনো অভিযোগ তুলতে পারেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের পর এত শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচন বাংলাদেশে আর হয়নি। অথচ মাগুরায় ভোট চুরির পর ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছিল ভোট ডাকাতি। এমনকি বিএনপির গত মেয়াদেও বিরোধীদলীয় নেত্রীর প্রিয় ব্যক্তিত্বকে পাস করাতে ঢাকার একটি উপনির্বাচনে নজিরবিহীন ভোট কারচুপি করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, জ্যেষ্ঠ নয়জন জেনারেলকে ডিঙিয়ে মইন উ আহমেদকে সেনাপ্রধান করা হয়। বিশ্বব্যাংক থেকে ফখরুদ্দীন আহমদকে এনে গভর্নর করা হয়। ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ ছিলেন বিএনপি সরকারের রাষ্ট্রপতি। সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারই বিরোধীদলীয় নেত্রীর ছেলেদের উত্তম-মধ্যম দিয়ে বিদেশে পাঠিয়েছে। তিনি বলতেন, পাগল আর শিশু ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নন। ২০০৭ সালেও তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিরোধিতা করেছেন। এখন আবার তিনি তত্ত্বাবধায়ক তত্ত্বাবধায়ক করছেন। আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলে উনাকে যে কী করবে, তা কি উনি চিন্তা করে দেখেছেন?
প্রধানমন্ত্রী বিরোধীদলীয় নেত্রীর উদ্দেশে বলেন, দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ নিলে জনগণ মানবে না। যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা জনগণ প্রতিহত করবে।
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ছাড়াও চট্টগ্রামের নেতাদের মধ্যে আখতারুজ্জামান চৌধুরী, এ বি এম মহিউদ্দিন চৌধুরী, মোশাররফ হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
No comments