মার্কিন ‘দখলদারদের’ বিদায় উৎসব পালন করল সদরের সমর্থকেরা
ইরাকে শিয়া মুসলমানদের ধর্মীয় নেতা মোকতাদা আল-সদরের সমর্থকেরা গতকাল বৃহস্পতিবার আনুষ্ঠানিকভাবে মার্কিন ‘দখলদার বাহিনীর’ বিদায় উদ্যাপন করেছে। ইরাকে মোকতাদার অনুসারীরা মার্কিন বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে আসছিল। শেষে মার্কিন সেনারা প্রায় নয় বছর পর গত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে ইরাক ত্যাগ করে।
তবে ইরাকে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাসের অধীন কিছুসংখ্যক সেনাসদস্য ইরাকে রয়ে গেছে। আশুরা উপলক্ষে ৪০ দিনব্যাপী স্মরণানুষ্ঠান (আরবাইন) পালনের পর গতকাল সদরপন্থীরা আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিদায় উৎসব পালন করল।
বাগদাদের পশ্চিমাঞ্চলের সদর সিটিতে ওই উৎসবে হাজারো মানুষ যোগ দেয়। মোকতাদার বাবা আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ সাদিক আল-সদরের নামে ওই শহরের নামকরণ করা হয়। ১৯৯৯ সালে মোকতাদার দুই ভাইসহ তাঁদের বাবাকে বন্দুকধারীরা হত্যা করে। স্বৈরশাসক সাদ্দাম হোসেন ওই বন্দুকধারীদের পাঠিয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
উৎসবে বড় পর্দায় সম্প্রচারিত এক রেকর্ড বার্তায় মোকতাদা আল-সদর বলেন, প্রতিবাদকারী সেনারা দখলদারদের ভীতসন্ত্রস্ত করেছে। তাই পরাজিত হয়ে তারা পালিয়েছে।
হাজার হাজার সদরপন্থী ইরাকের পতাকা ও ব্যানার নিয়ে উৎসবে যোগ দেয়। আয়োজকেরা জানান, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত এ উৎসবে মন্ত্রী, পার্লামেন্ট সদস্য, ধর্মীয় ব্যক্তিত্বসহ আরব দেশগুলোর প্রতিনিধিরা অংশ নেন। এএফপি।
বাগদাদের পশ্চিমাঞ্চলের সদর সিটিতে ওই উৎসবে হাজারো মানুষ যোগ দেয়। মোকতাদার বাবা আয়াতুল্লাহ মোহাম্মদ সাদিক আল-সদরের নামে ওই শহরের নামকরণ করা হয়। ১৯৯৯ সালে মোকতাদার দুই ভাইসহ তাঁদের বাবাকে বন্দুকধারীরা হত্যা করে। স্বৈরশাসক সাদ্দাম হোসেন ওই বন্দুকধারীদের পাঠিয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
উৎসবে বড় পর্দায় সম্প্রচারিত এক রেকর্ড বার্তায় মোকতাদা আল-সদর বলেন, প্রতিবাদকারী সেনারা দখলদারদের ভীতসন্ত্রস্ত করেছে। তাই পরাজিত হয়ে তারা পালিয়েছে।
হাজার হাজার সদরপন্থী ইরাকের পতাকা ও ব্যানার নিয়ে উৎসবে যোগ দেয়। আয়োজকেরা জানান, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত এ উৎসবে মন্ত্রী, পার্লামেন্ট সদস্য, ধর্মীয় ব্যক্তিত্বসহ আরব দেশগুলোর প্রতিনিধিরা অংশ নেন। এএফপি।
No comments