তিন বছরে ব্যান্ডউইথের ব্যবহার তিনগুণ বেড়েছে-১৫ জানুয়ারি থেকে ধাপে ধাপে ব্যান্ডউইথের by সজল জাহিদ
দেশের মোট ব্যান্ডউইথের ব্যবহার অর্ধেকটার বেশি পার হয়ে গেছে। সাবমেরিন কেবল কোম্পানির হাতে বর্তমানে প্রতি সেকেন্ডে ৪৪ দশমিক ৬ গিগাবাইট ক্ষমতার (জিবিপিএস) ব্যান্ডউইথ রয়েছে। এর মধ্যে ২৩ দশমিক ২৫ জিবিপিএস ব্যবহৃত হচ্ছে। সর্বশেষ এক বছরেই ব্যান্ডউইথের ব্যবহার বেড়েছে ৮ দশমিক শূন্য ৫ জিবিপিএস। আর এই সরকারের তিন বছর সময়ে ব্যান্ডউইথ ব্যবহারের বৃদ্ধি পেয়েছে আরও ১৫ দশমিক ৭৫ জিবিপিএস। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে
তথ্যপ্রযুক্তিকেন্দ্রিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে এখন ব্যান্ডউইথের ব্যবহারও অনেক বেড়েছে। আগামী এক বছরে ব্যান্ডউইথের বর্তমান ব্যবহার দ্বিগুণ হবে বলেও আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। বর্তমানে সাবমেরিন কেবল কোম্পানির ক্ষমতায় ৪৪ দশমিক ৬ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ রয়েছে। তবে ১৫ জানুয়ারির মধ্যে এ ক্ষমতা ১০ শতাংশ বাড়ছে। সিম-উই-ফোরের সঙ্গে এ বিষয়ক চুক্তি আরও আগেই শেষ করেছে সাবমেরিন কেবল কোম্পানি। সব মিলে জুনের মধ্যে এ ক্ষমতা ১৬১ জিবিপিএস পার হয়ে যাবে। সেক্ষেত্রে বর্তমানের তুলনায় ব্যান্ডউইথের ব্যবহার দ্বিগুণ হলেও কোনো সমস্যা হবে না বলে জানান সাবমেরিন কেবল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মনোয়ার হোসেন। তিনি জানান, ২০১২ সালের শেষ পর্যন্ত বৃদ্ধির হিসেব তারা এখনও করেননি।
তবে তাদের পূর্বাভাষের হিসাবে তাতে জুন পর্যন্ত ব্যান্ডউইথের ব্যবহার ৩২ দশমিক ৫৭ জিবিপিএসে গিয়ে দাঁড়াবে। সাবমেরিন কেবল কোম্পানি সূত্র জানিয়েছে, ২০০৮ সালের শেষে সব মিলে দেশে ব্যান্ডউইথের ৭ দশমিক ৫ জিবিপিএস। পরের এক বছরে এই ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ১১ দশমিক ৫ জিবিপিএস। ২০১০ সালের শেষে এসে এটি দাঁড়ায় ১৫ দশমিক ২ জিবিপিএস। আর এখন এই ব্যবহার ২৩ দশমিক ২৫ জিবিপিএস পর্যন্ত উঠেছে।
দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা যত বাড়ছে ব্যান্ডউইথ ব্যবহারের পরিমাণও ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে দেশে অন্তত আড়াই কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী রয়েছে বলে দাবি করেছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন। তারা বলছে, মাত্র এক বছরের ব্যবধানে এ অঙ্ক দ্বিগুণ হয়েছে। আগামী এক বছরেও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা চার কোটি পেরিয়ে যাবে। তাছাড়া একই সঙ্গে দেশে সফটওয়্যারের ব্যবহার এবং রফতানি যেমন বাড়ছে তেমনি নতুন নতুন ওয়েবসাইটও তৈরি হচ্ছে। ব্যক্তিগত পর্যায়ের তথ্য- প্রযুক্তির ব্যবহারে মানুষের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে সামগ্রিকভাবে ব্যান্ডউইথের ব্যবহার ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে।
এদিকে তথ্যপ্রযুক্তির এ ব্যবহার বৃদ্ধি এবং একটি সাবমেরিন কেবলের ঝুঁকি সামলাতেই ইতিমধ্যে দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলের সংযোগ নেওয়ার কাজ শুরু করেছে। ২০১৪ সালের মধ্যে সিম-উই-৫ এর সংযোগ পাওয়া যাবে। তখন চাহিদার পরিমাণ যতই বাড়ূক না কেন তাতে কোনো সমস্যা হবে না। একই সঙ্গে তথ্য প্রযুক্তিকেন্দ্রিক কর্মকাণ্ডও দেশে অনেক বৃদ্ধি পাবে।
তবে তাদের পূর্বাভাষের হিসাবে তাতে জুন পর্যন্ত ব্যান্ডউইথের ব্যবহার ৩২ দশমিক ৫৭ জিবিপিএসে গিয়ে দাঁড়াবে। সাবমেরিন কেবল কোম্পানি সূত্র জানিয়েছে, ২০০৮ সালের শেষে সব মিলে দেশে ব্যান্ডউইথের ৭ দশমিক ৫ জিবিপিএস। পরের এক বছরে এই ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ১১ দশমিক ৫ জিবিপিএস। ২০১০ সালের শেষে এসে এটি দাঁড়ায় ১৫ দশমিক ২ জিবিপিএস। আর এখন এই ব্যবহার ২৩ দশমিক ২৫ জিবিপিএস পর্যন্ত উঠেছে।
দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা যত বাড়ছে ব্যান্ডউইথ ব্যবহারের পরিমাণও ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে দেশে অন্তত আড়াই কোটি ইন্টারনেট ব্যবহারকারী রয়েছে বলে দাবি করেছে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন। তারা বলছে, মাত্র এক বছরের ব্যবধানে এ অঙ্ক দ্বিগুণ হয়েছে। আগামী এক বছরেও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা চার কোটি পেরিয়ে যাবে। তাছাড়া একই সঙ্গে দেশে সফটওয়্যারের ব্যবহার এবং রফতানি যেমন বাড়ছে তেমনি নতুন নতুন ওয়েবসাইটও তৈরি হচ্ছে। ব্যক্তিগত পর্যায়ের তথ্য- প্রযুক্তির ব্যবহারে মানুষের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে সামগ্রিকভাবে ব্যান্ডউইথের ব্যবহার ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে।
এদিকে তথ্যপ্রযুক্তির এ ব্যবহার বৃদ্ধি এবং একটি সাবমেরিন কেবলের ঝুঁকি সামলাতেই ইতিমধ্যে দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলের সংযোগ নেওয়ার কাজ শুরু করেছে। ২০১৪ সালের মধ্যে সিম-উই-৫ এর সংযোগ পাওয়া যাবে। তখন চাহিদার পরিমাণ যতই বাড়ূক না কেন তাতে কোনো সমস্যা হবে না। একই সঙ্গে তথ্য প্রযুক্তিকেন্দ্রিক কর্মকাণ্ডও দেশে অনেক বৃদ্ধি পাবে।
No comments