রোডমার্চে কমিয়ে ঢাকায় জনবল রাখছে জামায়াত by সেলিম জাহিদ
চার দলের রোডমার্চ কর্মসূচিতে ঢাকা থেকে দলীয় লোকজনের অংশগ্রহণ অর্ধেক কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলের সাবেক আমির গোলাম আযমকে গ্রেপ্তারের আশঙ্কায় দলীয় জনশক্তির বড় একটি অংশ ঢাকায় রাখার পরিকল্পনা নিয়েছে দলটি। দলীয় সূত্র জানায়, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গোলাম আযমের বিরুদ্ধে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের অনুষ্ঠানিক অভিযোগের শুনানির দিন ৯ জানুয়ারি ধার্য আছে। ওই দিন রোডমার্চেরও শেষ দিন।
গোলাম আযমের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়া হলে ওই দিনই তাঁকে গ্রেপ্তার বা আটকের জন্য রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানির বিষয়টিও নিষ্পত্তি করা হতে পারে। ট্রাইব্যুনালে এমন কিছু হলে জামায়াত ঢাকায় বড় ধরনের বিক্ষোভ প্রদর্শন করতে চায়। এর জন্য সাংগঠনিক প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছে দলটি।
জানতে চাইলে জামায়াতের ঢাকা মহানগর কমিটির সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম বুলবুল সরাসরি এ বিষয়ে কিছু বলতে চাননি। তবে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘রোডমার্চে যদি এক হাজার গাড়িও যায়, তাতে কয়জন লোক যাবে; বাকি সব তো ঢাকায়ই থাকবে।’
দলটির একাধিক সূত্র জানায়, আজ রোববার ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে যাত্রা করা চারদলীয় জোটের রোডমার্চ বহরে জামায়াতের ব্যবস্থাপনায় সব মিলিয়ে এক হাজার গাড়ি থাকবে। ঢাকা থেকে বহরে যুক্ত হবে ৫০০ গাড়ি। বাকি গাড়ি বিভিন্ন এলাকা থেকে যুক্ত হবে। আগের পরিকল্পনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ঢাকা থেকে ছাড়া গাড়িতে কর্মীর সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হবে। তবে রোডমার্চ কর্মসূচিতে ব্যাপকভাবে অংশ নিতে বৃহত্তর কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলা শাখাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জামায়াতের নেতারা মনে করছেন, ৯ জানুয়ারি চট্টগ্রামে বিএনপি-জামায়াতকে জনসভায় ব্যস্ত রেখে ঢাকায় নীরবে গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করার কৌশল নিতে পারে সরকার। তাই তারাও পাল্টা প্রস্তুতি রেখেছে।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করার উদ্দেশ্য জামায়াতকে নতুন করে চাপে ফেলা। সরকারের এ চক্রান্ত জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করা হবে।’
তবে রোডমার্চ কর্মসূচি বাস্তবায়নে জামায়াতের পক্ষ থেকে সমন্বয়ক সাবেক সাংসদ সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের প্রথম আলোকে বলেন, ‘রোডমার্চে ঢাকার সব মানুষ নিশ্চয়ই অংশ নেবে না। উনাকে (গোলাম আযম) গ্রেপ্তারের আদেশ দেওয়া হলে আইনগতভাবে মোকাবিলা করা হবে। এর জন্য কাউকে স্ট্যান্ডবাই রাখার প্রয়োজন নেই।’
জানতে চাইলে জামায়াতের ঢাকা মহানগর কমিটির সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম বুলবুল সরাসরি এ বিষয়ে কিছু বলতে চাননি। তবে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘রোডমার্চে যদি এক হাজার গাড়িও যায়, তাতে কয়জন লোক যাবে; বাকি সব তো ঢাকায়ই থাকবে।’
দলটির একাধিক সূত্র জানায়, আজ রোববার ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে যাত্রা করা চারদলীয় জোটের রোডমার্চ বহরে জামায়াতের ব্যবস্থাপনায় সব মিলিয়ে এক হাজার গাড়ি থাকবে। ঢাকা থেকে বহরে যুক্ত হবে ৫০০ গাড়ি। বাকি গাড়ি বিভিন্ন এলাকা থেকে যুক্ত হবে। আগের পরিকল্পনার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ঢাকা থেকে ছাড়া গাড়িতে কর্মীর সংখ্যা কমিয়ে দেওয়া হবে। তবে রোডমার্চ কর্মসূচিতে ব্যাপকভাবে অংশ নিতে বৃহত্তর কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও চট্টগ্রাম জেলা শাখাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জামায়াতের নেতারা মনে করছেন, ৯ জানুয়ারি চট্টগ্রামে বিএনপি-জামায়াতকে জনসভায় ব্যস্ত রেখে ঢাকায় নীরবে গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করার কৌশল নিতে পারে সরকার। তাই তারাও পাল্টা প্রস্তুতি রেখেছে।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরার সদস্য শফিকুল ইসলাম মাসুদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘গোলাম আযমকে গ্রেপ্তার করার উদ্দেশ্য জামায়াতকে নতুন করে চাপে ফেলা। সরকারের এ চক্রান্ত জনগণকে সঙ্গে নিয়ে রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত করা হবে।’
তবে রোডমার্চ কর্মসূচি বাস্তবায়নে জামায়াতের পক্ষ থেকে সমন্বয়ক সাবেক সাংসদ সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের প্রথম আলোকে বলেন, ‘রোডমার্চে ঢাকার সব মানুষ নিশ্চয়ই অংশ নেবে না। উনাকে (গোলাম আযম) গ্রেপ্তারের আদেশ দেওয়া হলে আইনগতভাবে মোকাবিলা করা হবে। এর জন্য কাউকে স্ট্যান্ডবাই রাখার প্রয়োজন নেই।’
No comments