রামপুরায় ছিনতাইকারীর গুলিতে ব্যবসায়ী নিহত বনশ্রীতে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
রাজধানীর রামপুরায় ছিনতাইকারীর গুলিতে ওয়াহিদুজ্জামান নামের এক ওষুধ ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার গভীর রাতে তিনি বাসায় ফেরার পথে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ছিনতাইকারীরা তার কাছ থেকে ১২ হাজার টাকা ও ছয়টি মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এদিকে রামপুরার বনশ্রী থেকে একটি রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
রামপুরা থানার এসআই সাইফুল ইসলাম জানান, পূর্ব রামপুরার জামতলা এলাকায় ওয়াহিদুজ্জামানের ওষুধ ও ফোন-ফ্যাক্সের দোকান রয়েছে। মঙ্গলবার রাত সাড়ে বারোটার দিকে তিনি দোকান বন্ধ করে ছোট ভাই শহিদুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে হেঁটে বাসায় ফিরছিলেন। রামপুরার আক্কেল আলি কমিশনার গলির বাসার কিছু দূরে থাকতেই মোটরসাইকেল আরোহী তিন ছিনতাইকারী তাদের গতিরোধ করে। তারা অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে সঙ্গে থাকা টাকা ও মোবাইল ফোন দিয়ে দিতে বলে। এ সময় ওয়াহিদুজ্জামান টাকা ও ফোন দিতে দেরি করায় ছিনতাইকারীদের একজন তাকে গুলি করে। এর পর তারা টাকা ও ফোন কেড়ে নিয়ে পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ ওয়াহিদুজ্জামানকে উদ্ধার করে রাত ২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ৩০ বছর বয়সী ওয়াহিদুজ্জামানের গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার কাশিমপুরের বাসুদেবপুর এলাকায়।
ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার : রামপুরার বনশ্রী এলাকার এ ব্লকের মেইন রোডের ১/বি নম্বর ভবন থেকে মঙ্গলবার রাতে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মৃতের নাম হাবীবুর রহমান। তিনি আরমা রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কর্মকর্তা ছিলেন। রামপুরা থানার এসআই আবদুল হক জানান, হাবীবুর রহমান মঙ্গলবার সকালে তার খিলগাঁওয়ের বাসা থেকে কর্মস্থল বনশ্রীতে যান। পরে রাত ৮টার দিকে স্ত্রী তাকে মোবাইল ফোনে কল করে পাননি। এ সময় তিনি হাবীবের সহকর্মীদের ফোন করে তার অবস্থান জানতে চাইলে খোঁজখবর শুরু হয়। পরে আরমা রিয়েল এস্টেট কার্যালয়ের একটি কক্ষের ভেতর থেকে তার মোবাইল ফোনের রিংটোন পাওয়া যায়। ওই কক্ষের দরজা বন্ধ থাকায় তাকে অনেক ডাকাডাকি করেও সাড়া মেলেনি। খবর পেয়ে পুলিশ পেঁৗছে দরজা ভেঙে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মৃতের গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ফিলিপনগরে।
ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার : রামপুরার বনশ্রী এলাকার এ ব্লকের মেইন রোডের ১/বি নম্বর ভবন থেকে মঙ্গলবার রাতে এক ব্যক্তির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মৃতের নাম হাবীবুর রহমান। তিনি আরমা রিয়েল এস্টেট লিমিটেডের কর্মকর্তা ছিলেন। রামপুরা থানার এসআই আবদুল হক জানান, হাবীবুর রহমান মঙ্গলবার সকালে তার খিলগাঁওয়ের বাসা থেকে কর্মস্থল বনশ্রীতে যান। পরে রাত ৮টার দিকে স্ত্রী তাকে মোবাইল ফোনে কল করে পাননি। এ সময় তিনি হাবীবের সহকর্মীদের ফোন করে তার অবস্থান জানতে চাইলে খোঁজখবর শুরু হয়। পরে আরমা রিয়েল এস্টেট কার্যালয়ের একটি কক্ষের ভেতর থেকে তার মোবাইল ফোনের রিংটোন পাওয়া যায়। ওই কক্ষের দরজা বন্ধ থাকায় তাকে অনেক ডাকাডাকি করেও সাড়া মেলেনি। খবর পেয়ে পুলিশ পেঁৗছে দরজা ভেঙে তার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করে। মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ রাতেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মৃতের গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের ফিলিপনগরে।
No comments