গোমতী ও হাওড়ার নাব্যতা বৃদ্ধির উদ্যোগ-বাণিজ্য বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে জলপথেও যুক্ত হতে চায় ত্রিপুরা by বিশ্বজিৎ পাল বাবু,
দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়াতে বাংলাদেশের সঙ্গে জলপথেও যুক্ত হতে উদ্যোগ নিয়েছে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্য সরকার। এ জন্য কুমিল্লা দিয়ে বয়ে যাওয়া গোমতী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া দিয়ে বয়ে যাওয়া হাওড়া নদীর ভারতের অংশে নাব্যতা বাড়ানোর কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে।ইতিমধ্যেই নদী দুটির সমীক্ষা কাজ শেষ হয়েছে। এখন চলছে ডিটেইল প্রজেক্ট রিপোর্ট (ডিপিআর) তৈরির কাজ। নিয়োগ পাওয়া কনসালটেন্ট সংস্থা 'রাইটস' আগামী কয়েক মাসের মধ্যে এ কাজ
শেষ করবে।ভারতের ত্রিপুরা থেকে প্রকাশিত দৈনিক দেশের কথা পত্রিকা সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ত্রিপুরার পরিবহন সচিব কিশোর আম্বুলির বরাত দিয়ে গত মঙ্গলবারের পত্রিকায় এ বিষয়ে খবর প্রকাশিত হয়। গত সোমবার মহাকরণে সেখানকার সাংবাদিকদের কিশোর আম্বুলি এ তথ্য জানান।
পত্রিকাটির খবরে আরো বলা হয়, ত্রিপুরা ও বাংলাদেশের মধ্যে ক্রমেই সম্পর্ক উন্নয়নের ফলে বাড়ছে ব্যবসা-বাণিজ্য। শুধু তা-ই নয়, ভবিষ্যতে ত্রিপুরার সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য দেশের যোগাযোগে বাংলাদেশ হতে যাচ্ছে অন্যতম মাধ্যম। তাই ত্রিপুরা চাইছে জলপথে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হতে।
জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া হাওড়া নদী বর্ষায় ভরে যায়। ভারতীয় পাহাড়ি ঢলের তোড়ে বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। আখাউড়ায় হাওড়া গিয়ে মিশেছে তিতাস নদীতে। কুমিল্লায় গোমতী নদীর পাশে শহর রক্ষাবাঁধ থাকলেও হাওড়া নদীতে বাঁধ নেই।
প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই ভারতে থেকে নদীপথে জাহাজে করে আসা পণ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌবন্দর হয়ে আখাউড়া স্থলবন্দর গিয়ে ভারতের আগরতলায় চলে যাচ্ছে। ভারত চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছে।
পত্রিকাটির খবরে আরো বলা হয়, ত্রিপুরা ও বাংলাদেশের মধ্যে ক্রমেই সম্পর্ক উন্নয়নের ফলে বাড়ছে ব্যবসা-বাণিজ্য। শুধু তা-ই নয়, ভবিষ্যতে ত্রিপুরার সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য দেশের যোগাযোগে বাংলাদেশ হতে যাচ্ছে অন্যতম মাধ্যম। তাই ত্রিপুরা চাইছে জলপথে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হতে।
জানা গেছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া হাওড়া নদী বর্ষায় ভরে যায়। ভারতীয় পাহাড়ি ঢলের তোড়ে বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। আখাউড়ায় হাওড়া গিয়ে মিশেছে তিতাস নদীতে। কুমিল্লায় গোমতী নদীর পাশে শহর রক্ষাবাঁধ থাকলেও হাওড়া নদীতে বাঁধ নেই।
প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই ভারতে থেকে নদীপথে জাহাজে করে আসা পণ্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নৌবন্দর হয়ে আখাউড়া স্থলবন্দর গিয়ে ভারতের আগরতলায় চলে যাচ্ছে। ভারত চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ব্যবহারের বিষয়ে আলোচনা শুরু করেছে।
No comments