পরিচালকদের শেয়ার কেনার ঘোষণায় বাজার ঊর্ধ্বমুখী-বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
আগের দিন দরপতনের পর গতকাল আবার ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরেছে পুঁজিবাজার। ১১৩ পয়েন্ট বেড়েছে ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ সূচক। একই সঙ্গে আগের দিনের তুলনায় আর্থিক লেনদেনের পরিমাণ ৬৪ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। কয়েকটি কম্পানির পরিচালকের শেয়ার ক্রয়ের ঘোষণার প্রভাবে বাজার ঊর্ধ্বমুখী বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।জানা গেছে, আগের দুই দিনের মতো বুধবারও এসইসি ও ডিএসইসর পরিদর্শকদল বিভিন্ন ব্রোকারেজ
হাউস ও মার্চেন্ট ব্যাংকে লেনদেন পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে। এর প্রভাবে বাজারে শেয়ার বিক্রির চাপ কমেছে। অন্যদিকে কিছু কিছু প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী শেয়ার কেনায় সক্রিয় হয়। তাতে বাজারে ইতিবাচক প্রভাব পড়ছে। কমদরে শেয়ার বিক্রির প্রবণতা হ্রাস এবং প্রায় অর্ধেকসংখ্যক কম্পানি স্পট মার্কেটে থাকায় আর্থিক লেনদেন কম হচ্ছে।
ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি কম্পানির উদ্যোক্তারা শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যে মঙ্গলবার ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের উদ্যোক্তা মনজুরুল ইসলাম এক লাখ ৭৩ হাজার শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। একইভাবে ফু-ওয়াং ফুডের পরিচালক শাহাদাৎ হোসেন এক লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পরিচালক রত্না পাত্র ও অঞ্জন চৌধুরী প্রত্যেকে আড়াই হাজার করে শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। একই কম্পানির আরেক পরিচালক তপন চৌধুরী এবং শ্যামুয়েল এইচ চৌধুরী আড়াই হাজার করে শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। এসব ঘোষণার কারণে বিনিয়োগকারীরা অনেকটা আশ্বস্ত হয়েছেন। সব কম্পানির পরিচালকরাই নূ্যনতম সীমা পূরণের জন্য ধীরে ধীরে শেয়ার কেনার ঘোষণা দেবেন বলে তাঁরা বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন। বাজারে এর ইতিবাচক
প্রভাব পড়ছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আগের দিনের ধারা বজায় রেখে দরপতনের মধ্য দিয়েই বুধবার ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। পাঁচ মিনিটের মাথায় সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৫ পয়েন্ট কমে যায়। তবে ১৫ মিনিটের মাথায় সূচক বাড়ে ১৭ পয়েন্ট। এরপর আবারও নিম্নমুখী হয় সূচক। সাড়ে ১১টায় সূচক কমে ১৬ পয়েন্ট। এর পর থেকে সূচক বাড়তে শুরু করে, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে।
ডিএসইতে সারা দিনে লেনদেন হওয়া ২৬০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ারের দর বেড়েছে ২৪০টির। বিপরীতে কমেছে ১৬টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর। এতে ডিএসই সাধারণ মূল্যসূচক ১১৩.৮৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫২৬৮.৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
বুধবার ডিএসইতে মোট চার কোটি সাত লাখ ৬৯ হাজার ৮৬২টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। লেনদেন হওয়া এসব সিকিউরিটিজের মূল্য ছিল ৩১৯ কোটি ৩৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৬৪ কোটি টাকা বেশি।
ডিএসইতে আর্থিক লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো_ফু-ওয়াং সিরামিকস, সিটি ব্যাংক, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, বেঙ্মিকো, বিএসসি, আফতাব অটো, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, বেঙ্মিকো ফার্মা, ইউনাইটেড এয়ার ও এনবিএল।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জে (সিএসই) সারা দিনে লেনদেন হওয়া ১৭৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৫৩টির, কমেছে ১৫টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর। এতে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৩১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৫০০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। স্টক এঙ্চেঞ্জটিতে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কমেছে এক কোটি টাকা। মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি কম্পানির উদ্যোক্তারা শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যে মঙ্গলবার ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের উদ্যোক্তা মনজুরুল ইসলাম এক লাখ ৭৩ হাজার শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। একইভাবে ফু-ওয়াং ফুডের পরিচালক শাহাদাৎ হোসেন এক লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের পরিচালক রত্না পাত্র ও অঞ্জন চৌধুরী প্রত্যেকে আড়াই হাজার করে শেয়ার ক্রয় সম্পন্ন করেছেন। একই কম্পানির আরেক পরিচালক তপন চৌধুরী এবং শ্যামুয়েল এইচ চৌধুরী আড়াই হাজার করে শেয়ার কেনার ঘোষণা দিয়েছেন। এসব ঘোষণার কারণে বিনিয়োগকারীরা অনেকটা আশ্বস্ত হয়েছেন। সব কম্পানির পরিচালকরাই নূ্যনতম সীমা পূরণের জন্য ধীরে ধীরে শেয়ার কেনার ঘোষণা দেবেন বলে তাঁরা বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন। বাজারে এর ইতিবাচক
প্রভাব পড়ছে। বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, আগের দিনের ধারা বজায় রেখে দরপতনের মধ্য দিয়েই বুধবার ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। পাঁচ মিনিটের মাথায় সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৫ পয়েন্ট কমে যায়। তবে ১৫ মিনিটের মাথায় সূচক বাড়ে ১৭ পয়েন্ট। এরপর আবারও নিম্নমুখী হয় সূচক। সাড়ে ১১টায় সূচক কমে ১৬ পয়েন্ট। এর পর থেকে সূচক বাড়তে শুরু করে, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে।
ডিএসইতে সারা দিনে লেনদেন হওয়া ২৬০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ারের দর বেড়েছে ২৪০টির। বিপরীতে কমেছে ১৬টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর। এতে ডিএসই সাধারণ মূল্যসূচক ১১৩.৮৭ পয়েন্ট বেড়ে ৫২৬৮.৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
বুধবার ডিএসইতে মোট চার কোটি সাত লাখ ৬৯ হাজার ৮৬২টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। লেনদেন হওয়া এসব সিকিউরিটিজের মূল্য ছিল ৩১৯ কোটি ৩৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৬৪ কোটি টাকা বেশি।
ডিএসইতে আর্থিক লেনদেনের দিক থেকে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো_ফু-ওয়াং সিরামিকস, সিটি ব্যাংক, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট, বেঙ্মিকো, বিএসসি, আফতাব অটো, মার্কেন্টাইল ব্যাংক, বেঙ্মিকো ফার্মা, ইউনাইটেড এয়ার ও এনবিএল।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এঙ্চেঞ্জে (সিএসই) সারা দিনে লেনদেন হওয়া ১৭৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ১৫৩টির, কমেছে ১৫টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে ছয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দর। এতে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ৩১৭ পয়েন্ট বেড়ে ১৫০০৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। স্টক এঙ্চেঞ্জটিতে আগের দিনের তুলনায় লেনদেন কমেছে এক কোটি টাকা। মোট লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৩৪ কোটি ১৭ লাখ টাকা।
No comments